নিজস্ব প্রতিবেদক:
শেষ সময়েও অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং আরও রক্তপাতের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা প্রাণপণ বোঝাচ্ছিলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে।’ কিন্তু মানতে নারাজ ছিলেন শেখ হাসিনা।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) বিভিন্ন সূত্রের বরাতে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে এই দাবি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিভিন্ন বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন শেখ হাসিনা। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে সেই বৈঠক হয়েছে। তখনও আরও বলপ্রয়োগ করে আন্দোলনক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সচিবালয়ে সংগঠিত হচ্ছেন দীর্ঘদিন বঞ্চিত থাকা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
সচিবালয় খুলে দিলে সকাল থেকেই বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সচিবালয়ে প্রবেশ করতে থাকেন। তাদের বিভিন্ন স্থানে জটলা করে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে দেখা যায়।
সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরি কক্ষে তারা সভাও করেছেন।
তারা বলছেন, আমরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত হয়েছি, বৈষম্যের শিকার হয়েছি। এখন বৈষম্যবিরোধী একটি আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। আমরা আমাদের ন্যায্য অধিকার পেতে চাই।
সভায় পদোন্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ الْحَسَنِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مُرْسَلًا قَالَ بَلَغَنِى أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَعَنَ اللهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ
অর্থ: হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, আমার নিকট এই পবিত্র হাদীছ শরীফ পৌঁছেছে, যে দেখে এবং দেখায় তার প্রতি আল্লাহ পাক উনার লা’নত। ” (বাইহাক্বী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম পাক এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হাদ বাকি অংশ পড়ুন...
৪. হাদীছ শরীফ উনার শরাহগ্রন্থ থেকে দলীল
হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা বলেন,
وفي الحديث دليل على جواز تقبيل الأرجل
অর্থ : আর হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ক্বদমবুছী জায়িয হওয়ার দলীল রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! (লুম‘আত ৮/৫১, আওনুল মা’বূদ ১৪/১৩৬)
হাশিয়ায়ে সিন্দীর ২য় খ-ের ৩৯৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছেন,
جَوَازُ تَقْبِيلِ الرِّجْلَيْنِ
অর্থ : দুই পা বুছা দেয়া তথা ক্বদমবুছী করা জায়িয। ’
৫. ফিক্বাহের কিতাব থেকে দলীল
আল্লামা ইমাম বদরুদ্দীন আইনী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বল বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার পরিচিতি:
خِلَافَةٌ (খিলাফত) শব্দ মুবারকখানা আরবী। উনার শাব্দিক অর্থ হচ্ছে- প্রতিনিধিত্ব করা, স্থলাভিষিক্ত হওয়া। মূলকথা হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নায়িব হয়ে উনার যাহিরী-বাতিনী প্রতিনিধিত্ব করা।
عَلـٰى (আলা) অর্থ হচ্ছে- উপর। مِنْهَاج (মিনহাজ) অর্থ হচ্ছে- সিঁড়ি, পদাঙ্ক, পথ ইত্যাদি। اَلنُّـبُوَّة (আন নুবুওওয়াহ্) এখানে নুবুওওয়াত বলতে সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক ও রিসালত মুবারক উনাদেরকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুয বাকি অংশ পড়ুন...
হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪৯৭ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫৬৫ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَقَدْ عَمِلَ الْمُحِبُّوْنَ لِلنَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَرْحًا بِـمَوْلِدِهِ الْوَلَائِمَ فَمِنْ ذٰلِكَ مَا عَمِلَهٗ بِالقَاهِرَةِ الْمُعِزِّيَّةِ مِنَ الْوَلَائِمِ الْكِبَارِ حَضْرَتْ اَلشَّيْخُ اَبُو الْـحَسَنِ اَلْمَعْرُوْفُ بِاِبنِ قُفْلٍ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ شَيْخُ شَيْخِنَا حَضْرَتْ اَبِـىْ عَبْدِ اللهِ مُـحَمَّدِ بْنِ النُّعْمَانِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَعَمِلَ ذٰلِكَ قَبْلُ حَضْرَتْ جَـمَالُ الدِّيْنِ الْعَجَمِىُّ الْـهَمْذَانِـى বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ نَبِيْطِ بْنِ شَرِيْطٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اَتَانِـىْ حَضْرَتْ جِبْـرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ يَا سَيِّدَنَا مَوْلـٰـنَا مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ يَقْرَاُ عَلَيْكَ السَّلَامَ وَيَقُوْلُ وَعِزَّتِىْ وَجَلَالِـىْ لَا اُعَذِّبُ اَحَدًا سُـمِّىَ بِاسْـمِكَ بِالنَّارِ يَا سَيِّدَنَا مَوْلـٰـنَا مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “হযরত নাবীত্ব ইবনে শারীত্ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ أَضْعَفُ الإِيمَانِ وفى رواية لَيْسَ وَرَاءَ ذَلِكَ مِنَ الْإِيمَانِ حَبَّةُ خَرْدَلٍ
অর্থ: তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোন অন্যায় বা হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখে সে যেনো তা হাত দ্বারা বাধা দেয়। যদি সে তা হাত দ্বারা বাধা দিতে না পারে তাহলে সে যেনো যবান দ্বারা বাধা দেয়। যদি যবানের দ্বারাও বাধা দিতে না পারে তাহলে যেনো অন্তরে তা ঘৃণা করে উক্ত অন্যায় বা হা বাকি অংশ পড়ুন...
দাড়ির শরয়ী তা’রীফ বা পরিচয়:
পূর্বে উল্লেখিত বর্ণনার সার সংক্ষেপ হলো- যাক্বান, ইযার ও আরেজে যে লোমসমূহ উঠে উহাকে দাড়ি বলে। নিম্নে যাক্বান, ইযার ও আরেজ -এর লোগাতী বা আভিধানিক অর্থ তুলে ধরা হলো। যার কারণে বিষয়টি আরো সুস্পষ্টভাবে বুঝে আসবে যে, কোন স্থানসমূহের লোমসমূহ দাড়ির অন্তর্ভুক্ত।
اَلْعَارِضُ- صَفْحَةُ الْخَدَّيْنِ
অর্থ : আরেজ” অর্থ : গালের পার্শ্বদেশ
اَلْعِذَارُ= جَانِبُ اللِّحْيَةِ الشّعْرُ الَّذِي يُحَاذِي الْأذُنِ مَانَبَتَ عَلَيْهِ ذَالِكَ الشَّعْرُ
ইযার অর্থ : দাড়ির প্রান্ত কানের নিকটবর্তী স্থানের পশম, অর্থাৎ যে হাড়ের উপর উক্ত পশম উঠে।
اَلذَّقَنُ- بَمَعْنَى- تَهَوُّر বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তানকে তিনটি বিষয় ভালভাবে শিক্ষা দিতে হবে (২)
১। সন্তানকে বলতে হবে, বুঝাতে হবে যে, আপনাকে আল্লাহওয়ালা হতে হবে। পিতা-মাতা স্বীয় সন্তানকে বলবে, বৎস! আপনাকে আল্লাহওয়ালা হতে হবে। দুনিয়াদার হওয়া যাবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে আল্লাহওয়ালা হওয়ার জন্যই মা’রিফাত-মুহব্বত হাছিলের জন্য দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
كُونُوا رَبَّانِيِّينَ
অর্থ: তোমরা আল্লাহওয়ালা হও। ” (সূরা আলে ইমরান : আয়াত শরীফ ৭৯) কেউ দুনিয়া তালাশ করবেনা। দুনিয়াকে দুনিয়াদারদের জন্য ছেড়ে দাও। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...












