সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার যুগ যুগ ধরে মনগড়াভাবে আরবী মাসের তারিখ গণনা করে যাচ্ছে। পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার তারিখ সঠিকভাবে শুরু না হওয়ার কারণে পবিত্র হজ্জ বাতিল হচ্ছে। তাদের পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার তারিখ ঘোষণার সাথে ইহুদীদের ক্যালেন্ডারের মিল অবাক করার মতো বিষয়। সঠিক তারিখে চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু হলে ইহুদীদের ক্যালেন্ডারের সাথে কোনোভাবেই সাদৃশ্য হতো না। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী আরবী মাস গণনা করা হয় নতুন বাঁকা চাঁদ খালি চোখে দেখার মাধ্যমে আর ইহুদীরা চন্দ্রমাস গণনা করে অমাবস্যা থেকে। কিন্তু ইহুদীদের ক্যালে বাকি অংশ পড়ুন...
সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে আর পশ্চিম দিকে অস্ত যায়, একথা সবারই জানা। তবে আসল ঘটনা হলো, সূর্য ওঠে না বরং পৃথিবীই নিজের অদৃশ্য মেরুদণ্ড পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘুরতে থাকে বলেই কখনো সূর্যের আলো তার গায়ে লাগে। আবার কখনো লাগে না। সূর্যের আলো পড়লেই দিন, আর আলো থেকে সরে গেলে রাত।
তবে কোন দেশে প্রথম দিন হয়? দেশটি হলো জাপান। সূর্যের প্রথম কিরণ পড়ে জাপানেই। এ কারণে সে দেশের নাম নিপ্পন। যার অর্থ, সূর্যোদয়ের দেশ।
আর ভারতে প্রথম সূর্যোদয় হয় অরুণাচল প্রদেশে। উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যের বেদং উপত্যকার ডং গ্রামে প্রথম আলো ফেলে সূর্য।
সূর্যের প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী আক্বীদা এবং তার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-৬
কাজেই, মু’মিনে কামিল হওয়ার জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি আদেশ মুবারক করেছেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও আদেশ মুবারক করেছেন। প্রত্যেক মানুষ ঈমানদার হবে, ঈমানী কুওওয়াত বৃদ্ধি করবে, সে মু’মিনে কামিল হবে, খালিছ ঈমানদার হবে। সেটাই তার জন্য ইহকাল এবং পরকালে কামিয়াবী। এ প্রসঙ্গে বলা হয়, যেমন মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি যে ঈমান আনবে তা সাধারণত: দু’ প্রকার। ১. ঈমানে মুজমাল, বাকি অংশ পড়ুন...
এটি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেকে মনে করে থাকে যে, যিনি আওলাদে রসূল তিনিই আহলু বাইত শরীফ। আওলাদের রসূল এবং আহলু বাইত শরীফ উনাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আবার অনেকে মনে করে থাকে যে, আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মধ্যে যারা বড় ওলীআল্লাহ উনারা হচ্ছেন আহলু বাইত শরীফ।
প্রকৃতপক্ষে এই বক্তব্যগুলো একটাও শুদ্ধ না। মূলত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের এবং আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মাঝে অনেক পার্থক্য রয়েছে। যেমন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
জাপানের বিজ্ঞানীদের একটি দল গাছদের একে অপরের সাথে “কথা বলার” রিয়েল-টাইম ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। সায়েন্স অ্যালার্ট অনুসারে, গাছপালা বায়ুবাহিত যৌগগুলির সূক্ষ্ম কুয়াশা দ্বারা বেষ্টিত থাকে যা তারা একে ওপরের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে।
বিশেষ করে কোনও ‘শত্রু’ সামনে এলে তার হাত থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য তৈরি হতে যে প্রক্রিয়ায় গাছেদের নিজেদের মধ্যে যোগসূত্র ও প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় তাকেই রেকর্ড করেছে জাপানের গবেষক দল। এই প্রতিক্রিয়াকে ‘এয়ারবোর্ন অ্যালার্ম’ বা বায়ুবাহিত সতর্কীকরণ বলা যায়। গোটা গবেষণাটি নেচার কমিউনিকে বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে সব সাপই যায় শীতঘুমে’। এই সময় সাপ শিকার করে না। খাবারের সন্ধানে বেরোয় না। নিরাপদ জায়গায় বাসা তৈরি করে ‘শীতঘুমে’ পড়ে থাকে।
সাপের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সামান্য ভূমিকা পালন করে, তাই তারা তাদের শরীরকে উষ্ণ রাখতে বাহ্যিক পরিবেশের উপর নির্ভরশীল। শীতকালে সাপ বেঁচে থাকার জন্য একটি ভিন্ন কৌশল নেয়। সেটাকেই হাইবারনেশন বা শীতঘুম বলা হয়।
ক্যালোরি সঞ্চয়:
সাপ তিন থেকে চার মাস একটানা হাইবারনেশনে থাকে। এই সময় সাপ লুকানোর জন্য নিরাপদ স্থান বেছে নেয়। বছরের বাকি সময় শিকার ধরে যে ক্যালোরি সঞ্চয় করেছে বাকি অংশ পড়ুন...












