নিজস্ব প্রতিবেদক:
আওয়ামী লীগ সরকারের গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির নির্বাহী আদেশ লুটপাটের জন্য বলে মন্তব্য করেছে গণফোরাম।
গতকাল জুমুয়াবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে তীব্র নিন্দা জানিয়ে এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা বলেন দলটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী।
বিবৃতিতে তারা বলেন, নির্বাহী আদেশ কার স্বার্থে! যদি জনগণের স্বার্থে হতো তা জনতার সীমাহীন দুর্ভোগ বাড়াতো না। আওয়ামী লীগ সরকারের গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির নির্বাহী আদেশ লুটপাটের জন্য। নির্বাহী আদেশে পুনরায় গ্যাসের মূল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সরকারের ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, প্রতি মাসেই খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির যুক্তি দেখিয়ে গত বছর আগস্টে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করে সরকার। পরে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেনি।
এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির গ্যাসের দাম বাড়ানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই। অনেক বিকল্প পথ থাকলেও সরকার সেদিকে যায়নি। সরকার বলছেন বিপুল পরিমাণ আর্থিক ঘাটতি মেটাতে দাম বাড়ানো হচ্ছে। অথচ জ্বালানি সেক্টরের দূরবস্থার বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
শস্যভান্ডারখ্যাত দিনাজপুরে নতুন আলু বাজারে তুলে প্রত্যাশা অনুযায়ী দাম পাচ্ছেন না কৃষকরা। বর্তমানে ১১-১২ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করছেন তারা। অথচ ২৬ টাকা কেজিতে এসব আলুর বীজ কিনেছেন কৃষকরা। পাশাপাশি সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ায় এবার উৎপাদন খরচ বেড়েছে। সেইসঙ্গে পরিবহন খরচ দিয়ে বাজারে আলু এনে লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। এ অবস্থায় পুঁজি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন অনেক কৃষক।
এদিকে, দাম কম পাওয়ায় হিমাগার থেকে গত বছরের আলুও তোলেননি অনেক কৃষক ও ব্যবসায়ী। নির্ধারিত সময়ের বেশি সময় ধরে হিমাগারে আলু রাখায় লোকসান গুনতে হচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধিদপ্তরের শূন্যপদ ৩ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫টি বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। গত বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে এ কথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
অথচ ২০১৮ সালের সংসদ ন বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
(৩) শিশুদের এই প্রথা থেকে রক্ষা করা হয়েছিল মুসলিম শাসনামলে। সম্রাট শাহজাহান উনার সময় নিয়ম ছিল কোনো অবস্থাতেই যেসব মহিলাদের সন্তান আছে তাদের দাহ হতে দেয়া হবে না। (XVII. "Economic and Social Developments under the Mughals" from Muslim Civili“ation in India by S. M. Ikram edited by Ainslie T. Embree Nwe York: Columbia University Press, 1964. This page maintained by Prof. Frances Pritchett, Columbia University)
(৪) সবচেয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয় সম্রাট আওরঙ্গজেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সময়। ১৬৬৩ ঈসায়ী সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি রুল জারি করেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে মুঘল কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত দেশের কোথাও সতীদাহ প্রথা জারি করতে সরকারি অনুমতি দেয়া হবে না।
ইউরোপীয় পর্যটকদের বর্ণনা অনুযায়ী সম্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বহির্বিশ্বে জামাতের দুটি ঘাঁটি হচ্ছে যুক্তরাজ্য (ব্রিটেন) এবং সউদী আরব। খুনি আল-বাদরদের মধ্যে যারা ১৬ ডিসেম্বরের আগে পরে পালাতে সক্ষম হয়েছিল তারা এই যুক্তরাজ্যের ইস্ট লন্ডন মসজিদ, বার্মিংহাম সিটি মসজিদ, ম্যানচেস্টার মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদে ইমামের চাকরি পর্যন্ত নিয়ে, বিশেষতঃ সিলেট জেলার খুনি আল-বাদররা জামাতী সংগঠন ‘দাওয়াতুল ইসলামের’ মাধ্যমে তাদের অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এই দু’জায়গায় অবস্থানরত আল-বাদর খুনিদের পরিচয় দেয়ার জন্য দু’টি দৃষ্টান্ত দেয়া হবে।
বুদ্ধিজীবী হত্যা পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ চৌধুরী বাকি অংশ পড়ুন...
সরেজমিন দেখা গেছে, সমস্ত দুর্গ এলাকাটি তিনভাগে বিভক্ত। মূল দুর্গের পূর্বদিকে দুটি পুকুর, যার অস্তিত্ব এখনও বিদ্যমান। দক্ষিণ দিকের মাটির দেয়ালের দু’পাশে দুটি পরিখা। একটি পরিখা বেতাই নদী থেকে আসা নৌযানসমূহ নোঙ্গর করার জন্য ব্যবহৃত হতো বলে অনুমান করা হয়। ধারণা করা হয়, দুর্গের উত্তর ও দক্ষিণ দেয়ালে বড় বড় পাথর খন্ড দিয়ে নির্মিত আরও দুটি প্রবেশ পথ ছিল। দুর্গের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষিত এলাকার উত্তরাংশে ছিল একটি বুরুজ ঢিবি (উঁচু ইমরাত বা টাওয়ার), একটি প্রবেশপথ ও কবরস্থান। এছাড়াও বুরুজ ঢিবির পাশে রয়েছে পাঁচ কক্ষবিশিষ্ট একটি ভবনের অবশিষ বাকি অংশ পড়ুন...












