হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আসলাম তূসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন অত্যন্ত দানশীল। এমনকি তিনি ঋণ করেও দান করেছেন। একবার এক ইহুদী মহাজন এসে বিনয়ের সাথে বললো, “হুযূর আমি আপনার নিকট কিছু পাওনা ছিলাম। ” উত্তরে হযরত আসলাম তূসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “আপাততঃ আমার কাছে কিছুই নেই। ” এর কিছুক্ষণ পূর্বে তিনি একটি কলম কেটেছিলেন, সেটার কাটা টুকরাগুলো সেখানেই পড়েছিলো, তিনি ইহুদীকে বললেন, “এগুলি কুড়িয়ে লও। ” ইহুদী ব্যক্তিটি কাঠের টুকরাগুলো কুড়িয়ে নিতেই, সেগুলো খাঁটি স্বর্ণখন্ডে পরিণত হয়ে গেলো। ইহুদী এটা দেখে তাজ্জব হয়ে গেল এবং সম্ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَن يَعْصِ اللَّـهَ وَرَسُولَهُ وَيَتَعَدَّ حُدُودَهُ يُدْخِلْهُ نَارًا خَالِدًا فِيهَا وَلَهُ عَذَابٌ مُّهِينٌ
অর্থ: যে খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধের ব্যাপারে অবাধ্য হয় এবং উনাদের দেয়া সীমারেখাসমূহ লঙ্ঘন করে, তাকে খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি দোযখের আগুনে প্রবেশ করাবেন। সেখানে সে চিরস্থায়ী থাকবে। আর তার জন্য রয়েছে জাহান্নামের লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। (পবিত্র সূরা নিসা : আয়াত শরীফ ১৪)
বাকি অংশ পড়ুন...
অর্থনৈতিক দিক দিয়ে গোটা মুসলমান সমাজকে নিষ্পেষিত ও নির্মূল করার নীতি গ্রহণ করেছিলো ইংরেজ নৌদস্যুরা। মুসলিম আমলে সকল প্রকার সরকারী চাকরীতে সিংহভাগ ছিল মুসলমানদের। ইংরেজ এদেশের মালিক মোখতার হওয়ার পর ধীরে ধীরে মুসলমানগণ সকল বিভাগের চাকরী থেকে বিতাড়িত হতে লাগলেন। শেষে সরকারের বিঘোষিত নীতিই এই হয়ে দাঁড়ালো যে, কোনও বিভাগে চাকরী খালি হলেই বিজ্ঞাপনে এ কথার বিশেষভাবে উল্লেখ থাকতো যে মুসলমান ব্যতীত অন্য কেউ প্রার্থী হতে পারে। ইংরেজ সরকার বাজেয়াপ্ত আইন পাশ করে মুসলমান বাদশাহগণ কর্তৃক প্রদত্ত সকলপ্রকার জায়গীর, আয়মা, লাখেরাজ, আলত বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত ‘সামাজিক স্ট্যাটাস’ বজায় রাখতে গিয়ে মুসলমানরা যে কি রকম বেহাল অবস্থায় পড়েছে, এটা ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য একটি ঘটনা উল্লেখ করতে হয়....
কিতাবে বর্ণিত আছে, এক পিতা তার পুত্রকে নিয়ে একটি গাধা বিক্রয় করার জন্য হাটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো। পথিমধ্যে কয়েকজন লোক বলাবলি করতে লাগলো- ‘এরা বাপ-বেটা দেখি আরো বড় গাধা। দুজনে না হেঁটে একজন গাধার পিঠে উঠলেই হয়। ’ তাদের কথা শুনে পিতা তার ছেলেকে গাধার পিঠে উঠিয়ে হাঁটা দিলো। এভাবে কিছুদূর যেতেই আরো কিছু লোক বললো- দেখ, ছেলেটা কতবড় বেয়াদব, বয়স্ক পিতাকে গাধার পিঠে না উঠিয়ে নিজেই গাধার পিঠে চড়ে ব বাকি অংশ পড়ুন...
বিগত সরকারের আমলে জিডিপিকে যেভাবে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে সেভাবে অর্থনীতিতে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও শিল্প উৎপাদন বাড়েনি। সমসাময়িক প্রতিযোগী অর্থনীতিগুলোর তুলনায় বিনিয়োগ, রফতানি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, বিদেশী বিনিয়োগ ও ব্যবসার পরিবেশসহ বিভিন্ন সূচকেই পিছিয়ে বাংলাদেশ। সরকারের পরিসংখ্যান যদি সঠিক হতো তাহলে এসব সূচকে বাংলাদেশ এতটা পিছিয়ে থাকার কথা নয়। তবে বিগত সরকার জিডিপির আকার ও প্রবৃদ্ধি বাড়িয়ে দেখালেও মূল্যস্ফীতি কমিয়ে দেখিয়েছে। ফলে সঠিক তথ্যের অভাবে চাহিদা ও বাজার নিয়ন্ত্রণসহ অর্থনীতির ব্যবস্থাপনাগত সব ক্ষেত্রে বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এ দেশে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ হিসেবে পরিচিত 'সার্জেল'র বিক্রি বছরে এক হাজার কোটির মাইলফলক ছুঁতে যাচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইএমএস হেলথের তথ্য বলছে, গেল বছরের ঔষধ বিক্রি হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিধবা, আহাল (স্বামী) পরিত্যক্ত, আহালের দারিদ্রতার কারণে ভরণপোষণের সমস্যা, দীর্ঘদিন পৃথক বসবাস, তালাকপ্রাপ্তা ও স্বামী থাকা সত্ত্বেও কোনো না কোনো কারণে ভরণপোষণ করতে না পারা মহিলার সংখ্যা লাখ থেকে কোটি হলেও তাদের সঠ বাকি অংশ পড়ুন...
ওশেনিয়ার মত ছোট্ট একটি দ্বীপদেশ পালাউ-এর সঙ্গে বাংলাদেশের একটি চমকপ্রদ যোগসূত্র রয়েছে। সবচেয়ে চমকপ্রদ তথ্য হলো, পালাউ-এর মোট ২৪,০০০ জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ২,০০০ জনই বাংলাদেশি। অর্থাৎ, প্রতি ১২ জনের ১ জন বাংলাদেশি! মূলত পর্যটন, ব্যবসা এবং বিভিন্ন শ্রমশক্তির চাহিদা পূরণে বাংলাদেশিরা এখানে বসবাস করছেন এবং পালাউ-এর অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
পালাউ নামক রাজ্যটিতে বাংলাদেশের নাম বিশেষভাবে উচ্চারিত হচ্ছে! এই ছোট্ট দ্বীপদেশে বাংলাদেশিদের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি একদিকে যেমন আমাদের শ্রমশক্তির ব্যাপক বিস্তারের ইঙ্গিত বাকি অংশ পড়ুন...












