১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ
গ) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানী করবে, উনাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়ার অর্থই হলো, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করা, উনাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়া। কাজেই, যারা এরূপ করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَلْـخَبِـيْثٰتُ لِلْخَبِـيْـثِـيْـنَ وَالْـخَبِـيْثُوْنَ لِلْخَبِـيْثٰتِ وَالطَّيِّـبٰتُ لِلطَّيِّـبِـيْـنَ وَالطَّيِّـبُوْنَ لِلطَّيِّـبٰتِ اُولٰٓئِكَ مُبَرَّءُوْنَ مِـمَّا يَقُوْلُوْنَ لَـهُمْ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنْ مَنَعَ مَسَاجِدَ اللهِ أَنْ يُذْكَرَ فِيهَا اسْمُه‘ وَسَعَى فِي خَرَابِهَا اُولٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ اَنْ يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ وَلَهُمْ فِي الْاٰخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ.
অর্থ: ওই ব্যক্তির চেয়ে বড় যালিম আর কে? যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত মসজিদসমূহে উনার যিকির মুবারক করতে, উনার সম্মানিত নাম মুবারক উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় বা বিরাণ করতে চেষ্টা করে। তাদের জন্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় অর্থাৎ খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করা ব্যতীত মসজিদসমূহে প্রবেশ করা জায়ি বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলায় মোগল শাসন কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলো, তার প্রামাণ্য ইতিহাস পাওয়া যায় ‘বাহারিস্তান-এ-গায়বী’ নামক কিতাবে। এই কিতাবটি হচ্ছে মোগল সেনাপতি মির্জা নাথানের দিনলিপি বা ডায়েরী। প্যারিসের মিউজিয়ামে যদুনাথ সরকার আকস্মিকভাবে এই কিতাবটি খুঁজে পায়, পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসী বিভাগ থেকে ‘বাহারিস্তান-এ-গায়বী’র ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ করা হয়।
এ প্রসঙ্গে তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর রমেশ মজুমদার (আর.সি. মজুমদার) তার ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’ নামক আত্মজীবনীর ৭২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছে- “যদুনাথ সরকার প্য বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا آبَاءَكُمْ وَإِخْوَانَكُمْ أَوْلِيَاءَ إِنِ اسْتَحَبُّوا الْكُفْرَ عَلَى الْإِيمَانِ ۚ وَمَن يَتَوَلَّهُم مِّنكُمْ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ ﴿٢٣﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! আপনারা আপনাদের পিতা ও ভাইদেরকে বন্ধু-অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করবেন না, যদি তারা ঈমান আনার উপর কুফরীকে মুহব্বত করে বা প্রাধান্য দেয়। আর আপনাদের মধ্য থেকে যারা তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে, তারাই জালিম সাব্যস্ত হবে। (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
বাকি অংশ পড়ুন...
উইলিয়াম হান্টার নামে বাংলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্রিটিশ প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ১৮৭১ সালে লিখেছিলো ‘দি ইন্ডিয়ান মুসলমানস’ নামক তার ব্যাপক আলোচিত বইটি। বইটির একটি অধ্যায় রয়েছে ‘ব্রিটিশ শাসনে মুসলমানদের প্রতি অন্যায়’ শিরোনামে, যেখানে বিবৃত হয়েছে ব্রিটিশদের মদদে প্রশাসন ও বিচার বিভাগের প্রত্যেকটি ক্ষেত্র থেকে বাঙালি মুসলমানগণদেরকে বরখাস্ত করে হিন্দু নিয়োগের নির্মম ইতিহাস।
বইটির বাংলা অনুবাদ বাজারে সুলভ। তার মধ্যে কলকাতার ‘চিরায়ত প্রকাশন প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে প্রকাশিত, শ্যামল কুমার ঘোষ-এর বঙ্গানুবাদ থেকে নিম্নোক্ত অং বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِى الدَّرْدَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ مَرَّ مَعَ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِلٰى بَيْتِ عَامِرِ الاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَكَانَ يُعَلِّمُ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِاَبْنَائِهٖ وَعَشِيْرَتِهٖ وَيَقُوْلُ هٰذَا الْيَوْمَ هٰذَا الْيَوْمَ فَقَالَ عَلَيْهِ الصَّلٰوةُ وَالسَّلامُ اِنَّ اللهَ فَتَحَ لَكَ اَبْوَابَ الرَّحْـمَةِ وَالْمَلائِكَةُ كُلُّهُمْ يَسْتَغْفِرُوْنَ لَكَ مَنْ فَعَلَ فِعْلَكَ نَـجٰى نَـجٰتَكَ.
অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবরাক হয়েছে -
عَنْ حضرت سَلْمَانَ الْفَارِسِيّ رضى الله تعالى عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ فَطَّرَ فِيهِ صَائِمًا كَانَ لَهُ مَغْفِرَةً لِذُنُوبِهِ، وَعِتْقَ رَقَبَتِهِ مِنَ النَّارِ، وَكَانَ لَهُ مِثْلُ أَجْرِهِ مِنْ غَيْرِ أَنْ يُنْقَصَ مِنْ أَجْرِهِ شَيْءٌ " قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللهِ، لَيْسَ كُلُّنَا نجد مَا يُفْطِرُ الصَّائِمَ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يُعْطِي اللهُ هَذَا الثَّوَابَ مَنْ فَطَّرَ صَائِمًا عَلَى مَذْقَةِ لَبَنٍ أَوْ تَمْرَةٍ أَوْ شَرْبَةٍ مِنْ مَاءٍ، وَمَنْ أَشْبَعَ صَائِمًا سَقَاهُ اللهُ مِنْ حَوْضِي شَرْبَةً لَا يَظْمَأُ حَتَّى يَدْخُلَ الْجَنَّةَ.
অর্থ: হযরত সালম বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ أَتَخْشَوْنَهُمْ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: আপনারা কি সেই জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন না, যারা তাদের শপথ ভঙ্গ করেছে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারক করার বিষয়ে বিরোধিতা করেছে এবং তিনি যেন সেখান থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে সম্মানিত হিজরত মুবারক করেন এ বিষয়ে তারা ষড়যন্ত্র করেছে? আর এরাই প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী দেওবন্দী-খারেজীদের নারী নিয়ে মাখামাখি:
এদেশের দেওবন্দী গ্রুপ কথিত হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফার ৪র্থ দফা হচ্ছে-
বেহায়া-বেপর্দা বন্ধ করতে হবে, এবং প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা বন্ধ করতে হবে। কিন্তু হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতারা প্রকাশ্যেই বিভিন্ন নারী নেতৃত্বের সাথে মিটিং করেছে, বেপর্দা হচ্ছে। এক্ষেত্রে তারা নিজেরাই কি নিজেদের নীতি ভাঙ্গছে না?
(১) প্রথমেই আসুন, হেকারতে ইসলামের প্রধান আহমক শফী, যে নারীদের তেতুল বলে আখ্যায়িত করেছে সে কি করেছে: সে নিজেই বলেছে, নারী মানেই তেতুল এবং তেতুল দেখলে মুখে পানি আসবেই। কিন্তু বাকি অংশ পড়ুন...
‘আজ নগদ কাল বাকি’ -এটা দোকানদারের ভাষা। কারণ দোকানদার জানে ‘কাল’ তথা আগামীকাল তো আর আসবে না, প্রতিদিনই ‘কাল’ আজ হয়ে যাবে। আমরা সবাই সহজে এ বিষয়টি ব্যবসা-বাণিজ্য, লেনদেনের ক্ষেত্রে খুব ভালোভাবে বুঝলেও নিজের সাথে কিন্তু ঠিক এ বাক্যটির বিপরীত প্রতারণাটিই করে থাকি। যখন আমরা তওবা করতে চাই, কোনো গুনাহ থেকে বিরত থাকতে চাই, নতুন করে নেক কাজ করতে চাই, তখনই আমাদের ভিতর থেকে আওয়াজ আসে আজ এটা চলুক না, কাল থেকে তওবা হবে, নতুন করে সবকিছু শুরু হবে। কিন্তু এই কাল আর আসে না, বারবারই নিজের সাথে এভাবে আমাদের প্রতারণা চলতেই থাকে।
হে মুসলিম! এভাবে আর বাকি অংশ পড়ুন...












