এই সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ قَالَ سَـمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ مَنْ خَلَعَ يَدًا مِّنْ طَاعَةٍ لَّقِىَ اللهَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ لَا حُجَّةَ لَهٗ وَمَنْ مَّاتَ وَلَيْسَ فِىْ عُنُقِهٖ بَيْعَةٌ مَّاتَ مِيْتَةً جَاهِلِيَّةً
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি শুনেছি, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত খলীফা উনার আনুগত্য থেকে হাত গুটিয়ে ন বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে র্জারাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে র্জারাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ‘আশারায়ে মুবাশ্শিরা’ উনাদের মধ্যে অন্যতম বিশেষ ব্যক্তিত্ব মুবারক। তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সূচনালগ্নেই সম্মানিত ঈমান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে র্জারাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্মানিত শান মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেছেন-
لِكلِّ أمَّةٍ أمينٌ وأمينُ هذِه الأمَّةِ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ اللهَ وَمَلٰٓئِكَتَهٗ يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِـىِّ
অর্থ: “নিশ্চয়ই যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার সকল সম্মানিত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করে যাচ্ছেন অর্থাৎ উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللّٰهُ تَـعَالٰى عَنْهُ يَـقُوْلُ مَا قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي الْإِزَارِ فَـهُوَ فِي الْقَمِيْصِ
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, লুঙ্গি যেমন নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে, তদ্রুপ জামাও নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে। (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুল আওসাত, শুয়াবুল ঈমান ৮/২২০)
মূলত, ক্বমীছ বা জামা ও ইযার বা লুঙ্গি সমান সমান হতে পারে আবা বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরে ৩য় ও ৪র্থ হিজরী শতাব্দীতে ফাতিমীয় খলীফারা বাগদাদের বাইতুল হিকমাহর মতো কায়রোতে দারুল হিকমাহ গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিলেন। এই লাইব্রেরিটি হিজরী ৩৯৫ (শামসী ৩৭১, খ্রিস্টাব্দ ১০০৪) সালে ফাতিমীয় খলীফা আল-হাকিম দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর আগে, ফাতিমীয় খলীফা আল-আজিজ হিজরী ৩৬৯ (শামসী ৩৪৭, খ্রিস্টাব্দ ৯৮০) সালে কায়রোতে একটি বড় গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
এই গ্রন্থাগারে প্রায় চার লক্ষ কিতাব ছিল, যার মধ্যে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ২৪০০টি কপি ছিল। যার অনেক গুলো সোনা ও রৌপ্য দ্বারা লিখিত ছিল। বাকি কিতাবগুলি আইনশাস্ত্র, ব্যাকরণ, অ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
“পুরুষদের জন্য নারীদের অপেক্ষা অধিক ক্ষতিকর বিপদের জিনিস আমি আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। ”
অর্থাৎ নারীদের দ্বারাই সমাজে সর্বাধিক ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি হয়ে থাকে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পুরুষদের জন্য সর্বাপেক্ষা ফিতনার বিষয় বলা হয়েছে নারীদেরকে। কারণ শয়তান নারীদের সূরতেই আগমন করে এবং প্রত্যাবর্তন করে। তাই নারীরাই হচ্ছে সমস্ত ফিতনার মূল।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে। ন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا ۚ فَمَن جَاءَهُ مَوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّهِ فَانتَهَىٰ فَلَهُ مَا سَلَفَ وَأَمْرُهُ إِلَى اللَّهِ ۖ وَمَنْ عَادَ فَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
অর্থ: যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতের দিন ঐভাবে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান স্পর্শ করে মোহগ্রস্ত করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে যে, ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহাবী, মদীনা শরীফে বনু মাযিন গোত্রে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন, উপনাম আবু বুসর অথবা আবু ছাফওয়ান, দুই ক্বিবলার দিকে নামায আদায় করেন অর্থাৎ বায়তুল মুকাদ্দাস ও বায়তুল্লাহ শরীফ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার পবিত্র নূরুল মাগফিরাহ মুবারক বা হাত মুবারক উনার মস্তকে স্থাপন করে দোয়া মুবারক করেছিলেন। তিনি, উনার পিতা-মাতা, ভ্রাতা হযরত আতিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং ভগ্নী হযরত আছ-ছাম্মা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা সকলেই ছাহাবী ছিলেন। তিনি একশত বছর বয়সে হিজরী ৯৬ সনে বিছাল শরীফ গ্রহণ করে বাকি অংশ পড়ুন...
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লিখেছেন তার একটি চমৎকার দলীল।
আরেকটি সনদ দেখুন-
হযরত বিশরান ইবনু মিহরান বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি (ওফাত ৪৩০ হিজরী) উনার কিতাবে বর্ণনা করেন-
أَخْبَرَنَا أَبُو عَلِيٍّ مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ الْحَسَنِ بْنِ الصَّوَّافِ، ثنا مُحَمَّدُ بْنُ عُثْمَانَ بْنِ أَبِي شَيْبَةَ، ثنا الْمِنْجَابِ، أنبا ابْنُ مُسْهِرٍ، وَابْنُ فُضَيْلٍ، عَنْ عَاصِمٍ الْأَحْوَلِ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، قَالَ: كَتَبَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْبَعَةَ كُتُبٍ
আমাদের কাছে বর্ণনা করেন আবু আলী মুহম্মদ ইবনু আহমদ ইবনুল হাসান ইবনু ছাওয়াফ, তিনি বর্ণনা করেন মুহম্মদ ইব বাকি অংশ পড়ুন...












