মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَكِنَّ اللَّهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ أُولَئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
অর্থ: কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের অন্তর মুবারকে সম্মানিত ঈমান উনার মুহব্বত মুবারক সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং আপনাদের অন্তর মুবারকসমূহ সম্মানিত ঈমান উনার দ্বারা সৌন্দর্যম-িত করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফরী, শিরকী, নাফরমানী ইত্যাদির প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) উনারাই সঠিক পথপ্রাপ্ত। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হ বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি এই সমস্ত উলামায়ে সূ’দের মেছালস্বরূপ ঐ পবিত্র আয়াত শরীফ ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَقَدْ ذَرَأْنَا لِجَهَنَّمَ كَثِيرًا مِّنَ الْجِنِّ وَالْانْسِ ۖ لَهُمْ قُلُوبٌ لَّا يَفْقَهُونَ بِهَا وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِهَا وَلَهُمْ آذَانٌ لَّا يَسْمَعُونَ بِهَا ۚ أُولٰـئِكَ كَالْأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ اُولٰـئِكَ هُمُ الْغَافِلُونَ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, অনেক জিন-ইনসান তৈরী হয়েছে, যারা জাহান্নামে যাবে। তবে উলামায়ে ‘সূ’ যারা
لَهُمْ قُلُوبٌ لَّا يَفْقَهُونَ بِهَا
এদের অন্তর রয়েছে কিন্তু এরা বুঝবে না।
وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِهَا
এদের চক্ষু রয়েছে কিন্তু এরা দেখব বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি এই সমস্ত উলামায়ে সূ’দের মেছালস্বরূপ ঐ পবিত্র আয়াত শরীফ ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَقَدْ ذَرَأْنَا لِجَهَنَّمَ كَثِيرًا مِّنَ الْجِنِّ وَالْانْسِ ۖ لَهُمْ قُلُوبٌ لَّا يَفْقَهُونَ بِهَا وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِهَا وَلَهُمْ آذَانٌ لَّا يَسْمَعُونَ بِهَا ۚ أُولٰـئِكَ كَالْأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ اُولٰـئِكَ هُمُ الْغَافِلُونَ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, অনেক জিন-ইনসান তৈরী হয়েছে, যারা জাহান্নামে যাবে। তবে উলামায়ে ‘সূ’ যারা
لَهُمْ قُلُوبٌ لَّا يَفْقَهُونَ بِهَا
এদের অন্তর রয়েছে কিন্তু এরা বুঝবে না।
وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِهَا
এদের চক্ষু রয়েছে কিন্তু এরা দেখব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাক উনার অসংখ্য স্থানে “গান-বাজনা” নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। যেমন “সূরা লুকমান শরীফ” উনার ৬নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُهِينٌ
অর্থ: মানুষের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে যারা لَهْوَ الْحَدِيثِ “লাহ্ওয়াল হাদীছ” খরীদ করে থাকে। যেন বিনা ইলিমে মানুষদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে বিভ্রান্ত করে এবং উহাকে হাসি-ঠাট্টারূপে ব্যবহার করে। এদের জন্যে অপমানজনক শাস্তি রয়েছে।
অনুসরণীয় মুফাস্সিরীনে কিরাম রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...












