পাশ্চাত্যের ঐ সমস্ত লোক যারা প্রাচ্যের তথা মুসলমানদের ভাষা সাংস্কৃতিক দর্শন সাহিত্য ও ধর্ম নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি করে থাকে তাদেরকে প্রাচ্যবিদ ইংরেজিতে Orientalist. আরবীতে মুস্তাশরিকীন বলে। মূলত, তারা পাশ্চাত্যের অধিবাসী কিন্তু প্রাচ্য নিয়ে গবেষণা করার কারণে তাদেরকে প্রাচ্যবিদ বলা হয়।
পশ্চিমা প্রাচ্যবিদদের লক্ষ্য: পাশ্চাত্যের আহলে কিতাবরা প্রাচ্যের তথা মুসলমানদের বংশ ও সংস্কৃতি ও ধর্মের উপর শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য সবসময় তথাকথিত সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম কারণ বের করে ইসলাম ও মুসলমানদের ক্ষতিসাধন করা। এ লক্ষ্যে তারা মুসলমানদের শিক্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ اِنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَذَابًا عِنْدَ اللهِ الْمُصَوِّرُونَ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমি শুনেছি, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দিবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে। (বুখারী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি আয়াত শরীফ নাযিল করবেন, হুকুম-আহ্কাম নাযিল করবেন, সেটাই জারী করে দিবেন আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
তোমরা বসে বসে কষ্ট দিচ্ছ আর মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সে কষ্ট বরদাস্ত করে যাচ্ছেন। যেহেতু ওহী নাযিল হচ্ছে না সেহেতু কিছুই বলছেন না। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ওহী নাযিল করে দিলেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট বলে দিলেন যাতে উম্মতের ইহ্সান হয়। উম্মতকে উপকার করার জন্য, ঈমান হিফাযতের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি, বেদী, ভাগ্য নির্ধারণকারী তীর এসবগুলোই শয়তানের কাজ। অতএব, এগুলো থেকে তোমরা বিরত থাকো। অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
অর্থ: তোমরা মূর্তিসমূহের খারাবী, অপবিত্রতা, নাপাকী, নিষিদ্ধতা বা শাস্তি থেকে বেঁচে থাকো। বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নছীহত মুবারক:
সুলত্বানুল হিন্দ, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, পাঁচটি জিনিষ দর্শন করা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে ইবাদত এবং গুনাহ মাফের কারণ।
এক: নিজের পিতা-মাতার যিয়ারত (দর্শন) করা, উভয়কে আদবের সাথে সালাম করা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে সকল সন্তান মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি-রেযামন্দি, কুরবত-নৈকট্য লাভের আশায় নিজের মাতা-পিতার খিদমত করে, মুহব্বতের দৃষ্টিতে উনাদে বাকি অংশ পড়ুন...
মানব রচিত শাসন ব্যবস্থা, যার আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি, তর্জ তরীক্বা মানুষের দ্বারা রচিত, বিশেষ করে বিধর্মীদের দ্বারা বিশেষ করে ইহুদীদের দ্বারা উদ্ভাবিত ও প্রবর্তিত- তা অনুসরণ-অনুকরণ করা ঈমানদার মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য মতবাদ অনুসরণ করা নিষেধ, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
অর্থ : যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম (নিয়ম-নীতির) অনুসরণ করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবে না এবং স বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পক্ষ থেকে (কুরবানী ব্যতীত) গরু যবেহ করেছেন
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت ام المؤمنين الثالثة الصديقة عليها السلام قَالَت ذَبَحَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ أَزْوَاجِهٖ الْبَقَرَ
অর্থ: “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত হ বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই ইহকাল এবং পরকালে সে লা’নতগ্রস্ত হয়ে যাবে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাবে, ঈমান নষ্ট হবে অর্থাৎ ঈমানহারা হয়ে সে জাহান্নামী হয়ে যাবে।
إِنَّ ذَلِكُمْ كَانَ يُؤْذِي النَّبِيَّ
তোমাদের এ আচরণ আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয় এবং কষ্টদায়ক। কাজেই খুব সাবধান থাকতে হবে এ সমস্ত ব্যাপারে।
এরপর বলা হয়েছে-
فَيَسْتَحْيِي مِنْكُمْ
“তোমাদের কিছু বলতে আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সংকোচ বোধ করেন। অর্থাৎ সংকোচ করার বিষয় নয়; যেহেতু
وَمَا يَنْطِقُ عَنِ ا বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ اللهَ اِخْتَارَ اَصْحَابِىْ عَلَى الثَّقَلَيْنِ سِوَى النَّبِيِّيْنَ وَالْمُرْسَلِيْنَ
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে শুধু হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা ব্যতীত সমস্ত জিন-ইনসানের উপর, সমস্ত সৃষ্টির উপর শ্ বাকি অংশ পড়ুন...
১. সদাচরণ কাকে বলে?
জবাব মুবারক: ‘সততার মাধ্যমেই অসত্যকে প্রতিহত করা। ’ সুবহানাল্লাহ!
২. ভদ্রতা কাকে বলে?
জবাব মুবারক: পরিবার-পরিজনের প্রতি ইহসান করা এবং তাদের অসদাচরণের মোকাবেলায় ধৈর্য ধারণ করা। সুবহানাল্লাহ!
৩. উদারতা এবং দানশীলতা কাকে বলে?
জবাব মুবারক: সচ্ছল এবং অসচ্ছল উভয় অবস্থায় মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় খরচ করা। সুবহানাল্লাহ!
৪. কমিনা কাকে বলে?
জবাব মুবারক: ইযযত-সম্মান বিলীন করে অর্থ সম্পদ রক্ষা করা। নাউযুবিল্লাহ!
৫. অমুখাপেক্ষিতা কাকে বলে?
জবাব মুবারক: মহান আল্লাহ পাক উনার প্রদত্ত নিয়ামতে তুষ্ট থাকা। সুবহানাল্লাহ!
বাকি অংশ পড়ুন...












