সেজন্য নিষেধ করা হয়েছে, বিনা দাওয়াতে কোথাও যেন কেউ খেতে না যায়। যার দাওয়াত থাকবে, সেই শুধু খেতে আসবে। তার জন্য সেটা জায়িয রয়েছে। বিনা অনুমতিতে জায়িয নেই এবং শুধু এতটুকুই নয়। অন্য এক হাদীছ শরীফে রয়েছে যে, আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
“তোমাদের জন্য তোমাদের যিনি রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে। ”
আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রত্যেকটা আ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا بِطَانَةً مِّن دُونِكُمْ لَا يَأْلُونَكُمْ خَبَالًلا. وَدُّوا مَا عَنِتُّمْ .قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَاءُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ .وَمَا تُخْفِي صُدُورُهُمْ أَكْبَرُ .قَدْ بَيَّنَّا لَكُمُ الْآيَاتِ إِن كُنتُمْ تَعْقِلُونَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ! তোমরা ঈমানদার ব্যতীত (অন্য ধর্মাবলম্বী) অর্থাৎ কাফিরদেরকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে না। (কেননা) এই কাফির-মুশরিকরা তোমাদের অনিষ্ট করতে (মোটেও) ত্রুটি করে না। তারা (মনে-প্রাণে) এটাই কামনা করে যে, তোমরা (পার্থিব ও ধর্মীয় ব্যাপারে) বিপন্ন হও। (তোমাদের প্রতি শত্রুতায় তাদে বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো কিছুর উৎস হারাম হলেও যদি পরিবর্তিত হয়ে এমন একটি উপাদানে পরিবর্তিত হয় যাতে মূল উপাদানের কোনো লক্ষণ বা বৈশিষ্ট্য থাকে না, তবে সে উপাদানটি হালাল হয়। এর স্বপক্ষে লবণের খনিতে পড়ে যাওয়া বিড়াল বা কুকুরের উদাহরণ দেয়া যায়। কোনো লবণের খনিতে পড়ে যাওয়া বিড়াল যদি পুরোপুরি লবণে পরিণত হয়, তবে তা হালাল। কিন্তু এর পরেও অনেকে যুক্তি তালাশ করতে পারে। তাই তাদের ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত বিষয়টি জানা জরুরী।
ভাত খাওয়া হয় জীবনধারণের জন্য, কিন্তু সে ভাত থেকে যদি শরাব তৈরি করা হয় তবে তা হারাম। প্রধান কারণ শরাব পবিত্র কুরআন শরীফ অনুযায়ী নিষিদ্ধ।
কিন্ বাকি অংশ পড়ুন...
সেটাই আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অন্য হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ إِلَى الْوَلِيمَةِ فَلْيَأْتِهَا.
“যদি কোন অলীমাতে তোমাদেরকে দাওয়াত দেয়া হয়, তাহলে তোমরা সেখানে যেও, দাওয়াত কবুল করো। ”
আরো বলেছেন-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا دُعِىَ أَحَدُكُمْ إِلَى طَعَامٍ فَلْيُجِبْ فَإِنْ شَاءَ طَعِمَ وَإِنْ شَاءَ تَرَكَ
“যখন তোমাদেরকে দাওয়াত দেয়া হবে ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফে বলা হয়েছে, যখন কেউ প্রবেশ করতে চায়, অনুমতি নিতে চায়, তাহলে তাকে স্পষ্ট করে তার বর্ণনা দিতে হবে, কে এসেছে?
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي دَيْنٍ كَانَ عَلَى أَبِي فَدَقَقْتُ الْبَابَ فَقَالَ مَنْ ذَا فَقُلْتُ أَنَا فَقَالَ أَنَا أَنَا كَأَنَّهُ كَرِهَهَا.
“হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, আমি একবার আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুজরা শরীফে গেলাম। যাওয়ার কারণ ছিলো, আমার পিতার উপর ঋণ ছিল সে ঋণের ব্যাপারে আলোচনা করার জন্য। দরজা খটখটি বাকি অংশ পড়ুন...
ছবি তোলা, আঁকা, বানানো, রাখা হারাম
সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে ছবি তোলা, আঁকা, রাখা, বানানো হারাম এবং শক্ত কবীরা গুনাহ্ ও জাহান্নামী হওয়ার কারণ। যারা বলে বা বলবে বর্তমানে ছবির প্রয়োজন রয়েছে, তারা কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে, যদি তওবা না করে। এদের ছোহবত থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ সাধারনভাবে এরাই গুমরাহীর মূল।
১ম দলীল:
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
“তোমরা মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য, ছবির অপবিত্রতা থেকে বেঁচে থাকো। ” (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ: ৩০)
২য় দলীল:
আর মহাসম্মানিত ও মহাপব বাকি অংশ পড়ুন...












