মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
كَتَبَ اللهُ لَأَغْلِبَنَّ أَنَا وَرُسُلِي إِنَّ اللهَ قَوِيٌّ عَزِيزٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন যে, আমি ও আমার সম্মানিত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাই বিজয়ী হবো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অতিশয় শক্তিমান, সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। (পবিত্র সূরা মুজাদালা শরীফ-২১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা সমস্ত কায়িনাতের মালিক। আর মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ তথা হাকীকী মু’মিনগণ সেই ওয়ারিসত্বে সারা কায়িনাতের বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ الْحَسَنِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مُرْسَلًا قَالَ بَلَغَنِى أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَعَنَ اللهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ
অর্থ: হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, আমার নিকট এই পবিত্র হাদীছ শরীফ পৌঁছেছে, যে দেখে এবং দেখায় তার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। ” (বাইহাক্বী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম পাক এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পব বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই দাওয়াত দেয়া হলো তাকে খাওয়ার জন্য, মেহমানদারী করার জন্য, তাকে তা’যীম-তাকরীম করার জন্য। আর সে বসে কথা বলে সময় নষ্ট করে, দাওয়াতকারীকে কষ্ট দিবে, সেটা শরীয়তসম্মত নয়।
সেজন্য বলা হয়েছে-
فَإِذَا طَعِمْتُمْ فَانْتَشِرُوا
“খাওয়া শেষ হয়ে গেলেই তোমরা চলে এসো। ”
وَلَا مُسْتَأْنِسِينَ لِحَدِيثٍ
“কথা-বার্তায়, আলাপ আলোচনায় মশগুল থেকনা। ”
আর এখানে আরেকটা আয়াত শরীফ নাযিল করা হয়েছে, সেটা হচ্ছে যাতে বলা হয়েছে, তোমরা আলোচনায় মশগুল থেকনা।
إِنَّ ذَلِكُمْ كَانَ يُؤْذِي النَّبِيَّ فَيَسْتَحْيِي مِنْكُمْ وَاللهُ لَا يَسْتَحْيِي مِنَ الْحَقِّ
“নিশ্চয়ই তোমাদের এ আচরণ, বসে কথা-বার্তা বলাটা, আল বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামের দৃষ্টিতে ও ইসলামের নামে ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় সে প্রসঙ্গে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهِ لاَ نُوَلِّى عَلٰى هٰذَا الْعَمَلِ أَحَدًا سَأَلَهٗ وَلاَ أَحَدًا حَرَصَ عَلَيْهِ
অর্থ: এই কাজে (শাসক পদে) যারা পদপ্রার্থী হয় বা পদের আকাঙ্খা করে আমরা তাদের পদ দেই না। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
যেখানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্বাচন পদ্ধতি শুধু অপছন্দই করেননি সাথে সাথে নিষেধও করেছেন। তাহলে নির্ব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র তাওয়াল্লুদ শরীফ
بِسْمِ اللهِ الرَّحْـمَنِ الرَّحِيْمِ.
وَلَـمَّا تَـمَّ مِنْ حَـمْلِه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سِتَّةُ اَشْهُرٍ عَلٰى مَشْهُوْرِ الْاَقْوَالِ الْـمَرْوِيَّةِ، تُوُفّـىَ بِالْـمَدِيْنَةِ الْـمُنَوَّرَةِ الشَّرِيْفَةِ حَضْرَتْ ذَبِيْحُ اللهِ الْمُكَرَّمُ اَبُوْهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَكَانَ قَدِ اجْتَازَ بِاَخْوَالِه بَنِىْ عَدِىّ مّنَ الطَّائِفَةِ النَّجَّارِيَّةِ، وَمَكَثَ فِيْهِمْ شَهْرًا سَقِيْمًا يُّعَانُوْنَ سُقْمَه وَشَكْوَاهُ، وَلَـمَّا بَلَغَ مِنْ حَـمْلِه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى الرَّاجِحِ تِسْعَةُ اَشْهُرٍ قَمَرِيَّةٍ، وَاٰنَ لِلزَّمَانِ اَنْ يَّنْجَلِىَ عَنْهُ صَدَاهُ، حَضَرَ سَيّدَةَ نِسَاءِ الْعَالَمِيْنَ اُمَّه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيْلَة বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে ফিকিরের বিষয়,
إِلَّا أَنْ يُؤْذَنَ لَكُمْ এবং إِذَا دُعِيتُمْ فَادْخُلُوا
যে অনুমতি নিবে এবং যখন তোমাদের ডাকা হবে তখনি প্রবেশ করবে, বিনা অনুমতিতে কেউ আসবে না এবং প্রবেশও করবে না।
এখানে স্পষ্টভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিলেন। আর সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমল করে দেখিয়ে দিলেন।
তোমাদের যতজনকে দাওয়াত করা হবে ঠিক ততজনই তোমরা যাবে। আর অনির্দিষ্টভাবে দাওয়াত করা হলে অনির্দিষ্টভাবেই যাবে; তাতে কোন অসুবিধা নেই। তবে নির্দিষ্ট করে দাওয়াত দিলে নির্দিষ্ট করে যেতে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا ۚ فَمَن جَاءَهُ مَوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّهِ فَانتَهَىٰ فَلَهُ مَا سَلَفَ وَأَمْرُهُ إِلَى اللَّهِ ۖ وَمَنْ عَادَ فَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
অর্থ: যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতের দিন ঐভাবে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান স্পর্শ করে মোহগ্রস্ত করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে যে, ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
চাঁদ দেখার বিষয় নিয়ে আলোচনা:
মহান আল্লাহ পাক উনার কোন বিষয়, কোন সৃষ্টি হিকমত থেকে খালি নয়, ফলে চাঁদও মহান আল্লাহ পাক উনার অসাধারণ এক হিকমতময় সৃষ্টি। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে-
يَسْئَلُوْنَكَ عَنِ الْاَهِلَّةِ ۖ قُلْ هِىَ مَوَاقِيْتُ لِلنَّاسِ وَالْـحَجّ ۗ
অর্থ: “ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার নিকট চাঁদ সম্পর্কে জানতে চাওয়া হ”েছ, আপনি জানিয়ে দিন, এটা হচ্ছে মানুষের জন্য ইবাদত উনার সময় নির্ধারক এবং সম্মানিত হজ্জ উনার সময় ঠিক করার মাধ্যম। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৮৯)
আবার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনা বাকি অংশ পড়ুন...
২. হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের পরস্পরের সম্মানিত আমল মুবারক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ صُهَيْبٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قال رأيت حضرت عليا عليه السلام يقبل يد حضرت العباس عليه السلام ورجله
অর্থ : হযরত ছুহাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি সাইয়্যিদুনা হযরত খ¦াতিমুল মুহাজিরীন আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম) উনার সম্মানিত হাত মুবারক-এ এবং সম্মানিত ক্বদম মুবারক-এ ব বাকি অংশ পড়ুন...












