মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ حَرِّضِ الْمُؤْمِنِينَ عَلَى الْقِتَالِ إِنْ يَكُنْ مِنْكُمْ عِشْرُونَ صَابِرُونَ يَغْلِبُوا مِائَتَيْنِ وَإِنْ يَكُنْ مِنْكُمْ مِائَةٌ يَغْلِبُوا أَلْفًا مِنَ الَّذِينَ كَفَرُوا بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَا يَفْقَهُونَ.
অর্থ: আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মু’মিনদেরকে জিহাদ করার জন্য উৎসাহিত করুন। আপনাদের মধ্যে যদি ২০ জন ধৈর্য্যশীল, দৃঢ়চিত্ত ব্যক্তি থাকেন, তাহলে আপনারা ২০০ কাফিরের মোকাবেলায় বিজয়ী হবেন। আর যদি আপনাদের মধ্যে ১০০ লোক থাকেন, তাহলে আপনারা ১০০০ কাফিরদের উপর বিজয়ী হবেন। কারণ তারা জ্ঞানহীন। (পবিত বাকি অংশ পড়ুন...
শা‘য়ায়িরুল্লাহ” তথা মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত শি‘য়ার বা নিদর্শন মুবারক উনাদের সম্মানিত পরিচিতি মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تُـحِلُّوْا شَعَآئِرَ اللهِ
অর্থ: “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত শি‘য়ার তথা নির্দশন মুবারকসমূহ উনাদেরকে অবমাননা করো না অর্থাৎ সম্মান করো। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يُّعَظِّمْ شَعَآئِرَ اللهِ فَاِنَّـهَا مِنْ تَقْوَى الْقُلُوْبِ.
অর্থ: “আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত শি‘য়ার তথা নিদর্শন মুবারকসমূহ বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মে জামিলের পরিণতি:
তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ভিতরে অবস্থান মুবারক করছিলেন। আর উনার সাথে ছিলেন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি। সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি তাকে দেখে বললেন, ‘ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সেই বদবখত মহিলা এসেছে। আমার আশংকা হচ্ছে, সে আপনাকে দেখে ফেলবে। ’ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন-
إِنَّهَا لَنْ تَرَانِيْ
‘সে আম বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর বলা হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
لَا تَدْخُلُوا بُيُوتَ النَّبِيِّ إِلَّا أَنْ يُؤْذَنَ لَكُمْ
“অনুমতি ব্যতীত তোমরা প্রবেশ করোনা। খাদ্য খাওয়ার জন্য ডাকা হয়েছে সত্যি, খাদ্য পাকানোর পূর্বে অপেক্ষা না করে, অনুমতি না নিয়ে প্রবেশ করোনা। ”
إِلَّا أَنْ يُؤْذَنَ لَكُمْ
“অনুমতি ব্যতীত তোমরা প্রবেশ করোনা, অনুমতি নিয়ে এরপর প্রবেশ করবে। বিনা অনুমতিতে যাওয়া নিষেধ করা হয়েছে। ”
এই অনুমতি প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, স্বয়ং আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যদি কোথাও যেতেন সেখানেও বাড়ীর যে আহলে ব বাকি অংশ পড়ুন...
পর্দা
সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে পর্দা করা ফরয। আর বেপর্দা হওয়া হারাম ও শক্ত কবীরা গুনাহ্ এবং জাহান্নামী হওয়ার কারণ। যারা বলে- এত পর্দা প্রয়োজন নাই বা এত পর্দা লাগে না। তারা কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে যদি তওবা না করে।
১ম দলীল:
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ لِّلْمُؤْمِنِـيْـنَ يَـغُضُّوْا مِنْ اَبْصَارِهِمْ وَيَـحْفَظُوْا فُـرُوْجَهُمْ ذٰلِكَ اَزْكٰى لَـهُمْ اِنَّ اللهَ خَبِيْـرٌ بِۢـمَا يَـصْنَـعُوْنَ. وَقُلْ لِّـلْمُؤْمِنٰتِ يَـغْضُضْنَ مِنْ اَبْصَارِهِنَّ وَيَـحْفَظْنَ فُـرُوْجَهُنَّ وَلَا يُــبْدِيْنَ زِيْـنَـتَـهُنَّ
“(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব বাকি অংশ পড়ুন...
জন্মান্ধ ও মাজুর ছেলের আরোগ্য লাভ:
একটি লম্বা দস্তরখানা বিছানো হলো, যার উপর বিভিন্ন খাবার রাখা হলো। ঢাকনা দেয়া একটি বড় পাত্রও দস্তরখানার এক কিনারে রাখা হলো। অতঃপর দাওয়াতকারী আবু গালেব ফজলুল্লাহ বিন ইসমাইল বললেন, ‘খাওয়া শুরু করতে পারেন। সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার মাথা মুবারক অবনত করে রাখলেন। তিনি নিজেও খেলেন না এবং অন্যদেরকেও খেতে বললেন না। সবাই একেবারে নিশ্চুপ বসে রইলেন।
কিছুক্ষণ পর তিনি আমাকে ও আলী হায়তী উনাকে সেই ঢাকনা দেয়া বড় পাত্রটি উনার সামনে নিয়ে আসার জন্য বললেন। আমরা গিয়ে পাত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَكُمْ هُزُوًا وَلَعِبًا مِّنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ وَالْكُفَّارَ أَوْلِيَاءَ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿٥٧﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্ববর্তী আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের দ্বীন উনাকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করে এবং যারা কাফির, তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো যদি মু’মিন হয়ে থাকো। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৭) বাকি অংশ পড়ুন...
তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ’ রাষ্ট্র দাবিদার ভারতে বেশ কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনার মুসলিম নাম পরিবর্তন করে হিন্দুয়ানী নাম দেয়া হচ্ছে। হিন্দুত্ববাদী বিজেপির সরকার ক্ষমতায় আসার পর যেন নাম পরিবর্তনের প্রতিযোগিতা চলছে।
সম্প্রতি ভারতের উত্তর প্রদেশের (আল্লাহাবাদ) এলাহাবাদের নাম পরিবর্তন করে প্রয়াগরাজ রাখা হয়েছে। এলাহাবাদ উত্তর প্রদেশের একটি ঐতিহাসিক শহর। ১৬শ’ শতাব্দীতে দিল্লির মোঘল শাসকরা এই শহরের নাম রেখেছিলেন এলাহাবাদ। প্রায় ১০ লাখ লোকের বাস এখানে। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অনেক বৈঠক ও সংগ্রামের স্মৃতি বহন কর বাকি অংশ পড়ুন...
এরপরে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে, আরেকজন মহিলা ছাহাবী বর্ণনা করতেছেন-
عَنْ حَضْرَتْ صَفِيَّةَ بِنْتِ شَيْبَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهَا، قَالَتْ: أَوْلَمَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى بَعْضِ نِسَائِهِ بِمُدَّيْنِ مِنْ شَعِيرٍ
মহিলা ছাহাবী উনি বর্ণনা করেন যে, আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একজন উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম উনার নিছবতে আযীমাহ মুবারকে অলীমা করেছিলেন মাত্র দুই মুদ যব দিয়ে। এক মুদ হচ্ছে আমাদের দেশের হিসাবে প্রায় ১৪ ছটাক, প্রায় ১৪ ছটাক হচ্ছে এক মুদ। দুই মুদ দিয়ে অর্থাৎ ২৮ ছটাক দিয়ে অলীমা করে বাকি অংশ পড়ুন...












