মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
وَرَوَى ابْنُ عَسَاكِرَ رَحـْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ كَعْبِ ۣ الْاَحْبَارِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ اِنَّ اللهَ اَنْزَلَ عَلـٰى حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عِصِيًّا بِعَدَدِ الْاَنْۢبِيَاءِ الْـمُرْسَلِيْنَ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ ثُـمَّ اَقْبَلَ عَلَى ابْنِهٖ حَضْرَتْ شِيْثٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ اَىْ بُنَـىَّ اَنْتَ خَلِيْفَتِـىْ مِنْۢ بَعْدِىْ فَخُذْهَا بِعِمَارَةِ التَّقْوٰى وَالْعُرْوَةِ الْوُثْقٰى وَكُلَّمَا ذَكَرْتَ اللهَ فَاذْكُرْ اِلـٰى جَنْبِهِ اسْمَ سَيِّدِنَا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِنِّـىْ رَاَيْتُ اسْـمَهٗ مَكْتُوْبًا عَلـٰى سَاقِ الْعَرْشِ وَاَنَا بَيْنَ الرُّوْحِ وَالط বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ اِنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُوْلُ نَـحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَةِ النُّبُوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَـةِ وَمُـخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَيْتِ الرَّحْمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন, আমরা মহাসম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
এই বিষয়ে অনেক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ রয়েছেন। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَاَيْتُ عَلـٰى بَابِ الْـجَنَّةِ مَكْتُوْبًا لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি দেখেছি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার দরজা মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّـمَا يُرِيْدُ اللهُ لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ اَهْلَ الْبَيْتِ وَيُـطَـهِّـرَكُمْ تَطْهِيْرًا
অর্থ: “হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি চান আপনাদের থেকে সমস্ত প্রকার অপবিত্রতা দূর করে আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করতে। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করেই সৃষ্টি মুবারক করেছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)
আমাকে তোমরা জানো? চনিো? আমি হলাম ‘সুলত্বনুন নাছীর’ মনে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’ শরীফ উনাদেরকে কি বলতে হবে?
উত্তর: ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক’ বলতে হবে।
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক উনাদের স্পর্শ মুবারক লাভ করেছেন যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ধূলি-বালি মুবারক উনাদেরকে কি বলতে হবে?
উত্তর: ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শরাফাত মুবারক’ বলতে হবে।
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর প বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে ব্যক্তি স্বপ্নে দেখলো, অবশ্যই সে সঠিকই দেখলো:
এ প্রসঙ্গে বাস্তবে অসংখ্য ওয়াক্বেয়া মুবারক রয়েছেন। ১ম খ-ে কিছু ওয়াক্বেয়া মুবারক উল্লেখ করা হয়েছে। এই খ-েও কিছু ওয়ক্বেয়া মুবারক উল্লেখ হলো-
(১) কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ رَاَيْتُ فِـى الْمَنَامِ كَاَنِّـىْ اُصَلِّىْ خَلْفَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَاءَتْهُ جَارِيَةٌ بِرُطَبٍ فَاَخَذَ رُطَبَةً فَجُعِلَتْ فِـىْ فَمِىْ ثُـمَّ اَخَذَ اُخْرٰى كَذٰلِكَ فَاسْتَيْقَظْتُ وَفِـىْ قَلْبِـىَ الشَّوْقُ اِلـ বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই যারা এ বিষয়ে চূ-চেরা, ক্বীলও ক্বাল করবে, সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী তারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করার কারণে কাট্টা কাফির ও চির মাল‘ঊন হবে। ইহকালে তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- আর পরকালে রয়েছে তাদের জন্য জাহান্নামের সবচেয়ে ভয়াবহ কঠিন আযাব
সর্বোচ্চ পর্যায়ের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘ই’জাযুল কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
وَمَوْلَانَا سَيِّدُنَا مُـحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَـمَّا زُجَّ بِهٖ فِـىْ عَالَـمِ الْعِزَّةِ اَرَادَ اَنْ يـَّخْلَعَ نَـعْلَـيْهِ فَاِذَا النِّـدَاءُ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مـُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَـخْلَعْ نَـعْلَـيْكَ. فَـقَالَ يَا رَبِّ سَــمِعْـتُكَ تَـقُوْلُ لِـمُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاخْلَعْ نَـعْلَيْكَ. فَـقَالَ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ لَئِنْ اَمَرْتُ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ بِنَـزْعِ نَـعْلَيْهِ عَلـٰى جَبَلِ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা যিলক্বদ শরীফ লাইলাতুল আহাদ শরীফ (রবিবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা যতটুকু বুঝো। বিশেষ একটা ঘটনা মুবারক। এই যে আমরা বলি, নিসবত কুরবতের বিষয়টা। এটা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,قُلْ لَّآ اَسْاَلُكُمْ عَلَيْهِ اَجْرًا اِلَّا الْمَوَدَّةَ فِى الْقُرْبٰى
অর্থ:“(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি সমস্ত বান্দা-বান্দী, উম্মতদেরকে, তামাম কায়িনাতবাসী সকলকে) বলে দিন যে, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় বা প্রতিদান চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। বরং তোমাদের জন্য এটা চিন্তা করাটাও কাট্টা কুফরী হবে। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও, যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “কিছু কথা আমি প্রকাশ করিনি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি আম বাকি অংশ পড়ুন...












