মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩৯তম বৎসর মুবারক:
* নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রাত-দিন সম্মানিত ও পবিত্র হেরা গুহা মুবারক উনার মধ্যে সম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী মুবারক করতেন। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সত্য স্বপ্ন মুবারক প্রকাশিত হন। ঘুমের মধ্যে যা দেখতেন, সকালে তা ভোরের আলোর ন্যায় প্রকাশ পেতেন। সুবহানাল্লাহ! উনাকে পাথর ও গাছ-পালা সালাম দিতো ইত্যাদি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘটনা মুবারক প্রকাশিত হন। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের বাকি অংশ পড়ুন...
৬৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে এক সাথে গোসল মুবারক نُوْرُ النِّسْبَةِ الْعَظِيْمِ شَرِيْفٌ নূরুন নিস্বাতিল ‘আযীম শরীফ
৬৮ মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ الشَّهْرِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিশ শাহ্রিইয়্যাহ্ মুবারক
৬৯ আওলাদ হলে যে অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ السَّنَوِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিস সানাওইয়্যাহ্ মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا جَابِرُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِنَّ اللهَ تَعَالـٰى قَدْ خَلَقَ قَبْلَ الْاَشْيَاءِ نُوْرَ نَبِيِّكَ مِنْ نُّوْرِهٖ فَجَعَلَ ذٰلِكَ النُّوْرُ يَدُوْرُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَعَالـٰى
অর্র্থ: “হে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছুর পূর্বে সর্বপ্রথম আপনার যিনি মহাসম্মানিত নবী ও রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে তাশরীফ মুবারক নেয়ার ব্যবস্থা ক বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত শামসুদ্দীন সাখাভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন-
(وَاجْتَنِبْ) أَيُّهَا الْكَاتِبُ (الرَّمْزَ لَهَا) أَيْ: لِلصَّلَاةِ عَلَى رُسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي خَطِّكَ، بِأَنْ تَقْتَصِرَ مِنْهَا عَلَى حَرْفَيْنِ وَنَحْوِ ذَلِكَ فَتَكُونَ مَنْقُوصَةً صُورَةً كَمَا يَفْعَلُهُ الْكِسَائِيُّ وَالْجَهَلَةُ مِنْ أَبْنَاءِ الْعَجَمِ غَالِبًا وَعَوَامُّ الطَّلَبَةِ فَيَكْتُبُونَ بَدَلًا عَنْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ص أَوْ صم أَوْ صلم أَوْ صلعم
অর্থ: “হে লেখকগণ! আপনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত দুরূদ শরীফ লেখার ক্ষেত্রে সংকেত ব্যবহার করা থেকে বি বাকি অংশ পড়ুন...
অন্ধকারে-আলোতে, দিনে-রাতে এবং সামনে-পিছনে সমান দেখা:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন,
كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرٰى فِى الظَّلْمَاءِ كَمَا يَرٰى فِى الضَّوْءِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আলোতে যেমন দেখতেন; ঠিক অন্ধকারেও তদ্রƒপই দেখতেন। ” সুবহানাল্লাহ! (বাইহাক্বী, ইবনে আসাকির, খাছাইছুল কুবরা ১/১০৪ ইত্যাদি)
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩৬তম বৎসর মুবারক:
* এ বৎসর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুস সাব্ত শরীফ (শনিবার) বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তখন দুনিয়াবী দৃষ্টিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বয়স মুবারক ছিলেন ৩৫ বৎসর পার হয়ে ৩৬ বৎসর চলাকালীন। সুবহনাল্লাহ!
* এ বৎসরই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
৬৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাটু মুবারক نُوْرُ الْـخُضُوْعِ مُبَارَكٌ নূরুল খুদ্বূ’ মুবারক
৬৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উরু মুবারক نُوْرُ الْـمُطَهَّرَةِ مُبَارَكٌ নূরুল মুত্বহ্হারহ্ মুবারক
৬৬ উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে যে আরীহ্নী আরীহ্নী বলতেন نُوْرُ الرَّاحَةِ مُبَارَكٌ নূরুর রাহাত মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন-
مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَانَ سَبَبًا لِّقِرَائَتِهٖ لَايَـخْرُجُ مِنَ الدُّنْيَا اِلَّا بِالْاِيْـمَانِ وَيَدْخُلُ الْـجَنَّةَ بِغَيْـرِ حِسَابٍ
অর্থ: যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, মর্যাদা দিবেন এবং এই উদ্দেশ্যে মহাসম্মানিত মীলাদ শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল উনার ইন্তিজাম মুবারক করবেন, তিনি অবশ্যই সম্মানিত ঈমান নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবেন এবং বিনা হিসাবে সম্মানিত জান্নাত মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বগল মুবারক উনার শুভ্রতা মুবারক:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَنَسٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ فِى الدُّعَاءِ حَتّٰى يُرٰى بَيَاضُ اِبْطَيْهِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি দেখেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত দো‘আ মুবারক উনার মধ্যে উনার উভয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) এমনভাবে উঠাতেন যে, উনার উভয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বগল মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩৫তম বৎসর মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ পুনর্নির্মাণ: এ বৎসর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ পুনর্নির্মাণ করা হয়। এ সময় সম্মানিত হাজরে আসওয়াদ মুবারক স্থাপন করার বিষয় নিয়ে কুরাইশ উনাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। প্রত্যেক গোত্রই চাচ্ছিলেন উনারাই সম্মানিত হাজরে আসওয়াদ মুবারক স্বস্থানে পুনঃস্থাপন করবেন, অন্য কেউ নয়। উনাদের এই মতবিরোধ চরম আকার ধারণ করে। এমনকি উনারা পরস্পর যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হন। তখন কুরাইশ উনাদের মধ্যে একজন প্রবীণতম ব্যক্তি তিনি পরামর্শ দিলেন,
يَا مَعْشَرَ قُرَيْشٍ اِجْعَلُ বাকি অংশ পড়ুন...
৬১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الْـمُعْجِزَةِ شَرِيْفٌ নূরুল মু’জিযাহ্ শরীফ
৬২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الثَّابِتِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছাবিত মুবারক
৬৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র টাখনু মুবারক نُوْرُ السُّرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুস সুরূর মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...












