‘اِسْتَـوٰى’ (ইস্তাওয়া) সংশ্লষ্টি সম্মানতি ও পবত্রি আয়াত শরীফসমূহ উনাদরে ছহীহ তরজমাহ্ মুবারক
(১ ও ২)
اِنَّ رَبَّكُمُ اللهُ الَّذِىْ خَلَقَ السَّمـٰوٰتِ وَالْاَرْضَ فِـىْ سِتَّةِ اَيَّامٍ ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ
অর্থ: “নিশ্চয়ই আপনাদের রব মহান আল্লাহ পাক যিনি আসমান-যমীন ৬ দিনে অর্থাৎ ৬ ধাপে সৃষ্টি করেছেন। ৬ ধাপে আসমান-যমীন সৃষ্টি করার পর আরশে ‘আযীমকে আলমে খ্বালক্বের সর্বোচ্চ স্থানে স্থাপন করে আলম খ্বালক্ব ও আলমে আমরের মধ্যে পার্থক্য সূচনা করে দিয়েছেন। ” সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শর বাকি অংশ পড়ুন...
৭০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুসাফা মুবারক نُوْرُ التَّبَارُكِ مُبَارَكٌ নূরুত্ তাবারুক মুবারক
৭১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুয়ানাকা মুবারক نُوْرُ النَّظَافَةِ مُبَارَكٌ নূরুন নাযাফাত মুবারক
৭২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র স্পর্শ মুবারক نُوْرُ التَّبَرُّكِ مُبَارَكٌ নূরুত তার্বারুক মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
৩. হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়ে বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্:
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকই মা’ছূম বা নিষ্পাপ। উনারা ছগীরা-কবীরা, কুফরী-শিরকী; এমনকি যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকেও পূত-পবিত্র। উনারা দায়িমীভাবে ২৪ ঘণ্টা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। উনাদের খাওয়া-দাওয়া, উঠা-বসা, চাল-চলন, কথা-বার্তা মুবারক সমস্ত কিছুই সম্মানিত ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত; এমনকি উনাদের স্বপ্ন মুবারকও সম্মানিত ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
৬৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে এক সাথে গোসল মুবারক نُوْرُ النِّسْبَةِ الْعَظِيْمِ شَرِيْفٌ নূরুন নিস্বাতিল ‘আযীম শরীফ
৬৮ মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ الشَّهْرِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিশ শাহ্রিইয়্যাহ্ মুবারক
৬৯ আওলাদ হলে যে অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ السَّنَوِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিস সানাওইয়্যাহ্ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِىْ وَخَلَقَ كُلَّ شَئْىٍ مِنْ نُوْرِىْ.
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার সম্মানিত নূর মুবারক সৃষ্টি করেছেন এবং উহা থেকেই সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। (মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক, তাফসীরে নিশাপুরী, মাকতুবাত শরীফ, নূরে মুহম্মদী, আর ইনসানুল কামীল, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী)
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কা’বা শরীফ উনার গিলাফ মুবারকে ঝুলে থেকেও শেষ রক্ষা হলো না:
ইবনে খ্বাতাল নামক এক ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে কটূক্তি করতো। পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ের দিন এ কারণেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাকে হত্যা করার নির্দেশ মুবারক দেন। এ বিষয়ে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে। হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন-
أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَخَلَ عَامَ الْفَتْحِ وَعَلَى رَأْسِهِ الْمِغْفَرُ فَلَمَّا نَزَع বাকি অংশ পড়ুন...
‘اِسْتَـوٰى ইস্তাওয়া শব্দের হাক্বীক্বী অর্থ মুবারক
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “জান্নাতের ছাদ হলো আরশে আযীমের নিচে। জান্নাত আরশে আযীমের নিচে। সবই আরশে আযীমের নিচে। আরশে আযীমকে আলমে খ¦লক্বের উপর স্থাপন করা হয়েছে। আরশে ‘আযীমের উপর হলো আলমে আমর আর এর নিচে হলো আলমে খ¦লক্ব। (মহান আল্লাহ পাক তিনি জানিয়েছেন) এর মধ্যে আমি ইস বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাব থেকে দলীল:
হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘লাত্বায়িফুল মা‘আরিফ’ কিতাবের ২৭৮ নং পৃষ্ঠায় আরো বলেন,
اَرْكَانُ الْاِسْلَامِ الَّتِىْ بُنِىَ الْاِسْلَامُ عَلَيْهَا خَمْسَةٌ اَلشَّهَادَتَانِ وَالصَّلٰوةُ وَالزَّكٰوةُ وَصِيَامُ رَمَضَانَ وَالْحَجُّ فَاَعْيَادُ عُمُوْمِ الْمُسْلِمِيْنَ فِى الدُّنْيَا عِنْدَ اِكْمَالِ دَوْرِ الصَّلٰوةِ وَاِكْمَالِ الصِّيَامِ وَالْحَجُّ يَجْتَمِعُوْنَ عِنْدَ ذٰلِكَ اِجْتِمَاعًا عَامًا فَاَمَّا الزَّكٰوةُ فَلَيْسَ لَهَا وَقْتٌ مُعَيَّنٌ لِيَتَّخِذَ عِيْدًا بَلْ كُلُّ مَنْ مُلِمُّ نِصَابًا فَحَوْلَهٗ بِحَسْبِ مِلْكِهٖ وَاَمَّا الشَّهَادَتَانِ فَاِكْمَال বাকি অংশ পড়ুন...
৬৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাটু মুবারক نُوْرُ الْـخُضُوْعِ مُبَارَكٌ নূরুল খুদ্বূ’ মুবারক
৬৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উরু মুবারক نُوْرُ الْـمُطَهَّرَةِ مُبَارَكٌ নূরুল মুত্বহ্হারহ্ মুবারক
৬৬ উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে যে আরীহ্নী আরীহ্নী বলতেন نُوْرُ الرَّاحَةِ مُبَارَكٌ নূরুর রাহাত মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
‘اِسْتَـوٰى’ (ইস্তাওয়া) শব্দরে হাক্বীক্বী র্অথ মুবারক
‘اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে সৃষ্টির কারো জানা ছিলো না, কুল-কায়িনাতের কারো জানা ছিলো না। প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর অতিবাহিত হয়েছে কেউ اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে, এটা ফায়ছালা দিতে পারেনি। এই সুদীর্ঘ বছর পর মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে ইলিম মুবারক প্রাপ্ত হয়ে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাব থেকে দলীল:
স্বয়ং হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজেই বলেছেন, ‘খাছ মু’মিন উনাদের জন্য প্রতিটি দিনই ঈদ। ’ সুবহানাল্লাহ! এবং তিনি আরো বলেছেন, ‘খাছ মু’মিন উনাদের জন্য দুনিয়ার যমীনে এবং পরকালে প্রত্যেকটা সময় ঈদ। ’ সুবহানাল্লাহ!
যেমন- হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘লাত্বায়িফুল মা‘আরিফ’ কিতাবের ২৭৮ নং পৃষ্ঠায় বলেন,
كُلُّ يَوْمٍ كَانَ لِلْمُسْلِمِيْنَ عِيْدًا فِى الدُّنْيَا فِاِنَّهٗ عِيْدٌ لَّهُمْ فِى الْجَنَّةِ يَجْتَمِعُوْنَ فِيْهِ عَلٰى زِيَارَةِ رَبِّهِمْ وَيَتَجَلّ বাকি অংশ পড়ুন...
৬১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الْـمُعْجِزَةِ شَرِيْفٌ নূরুল মু’জিযাহ্ শরীফ
৬২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الثَّابِتِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছাবিত মুবারক
৬৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র টাখনু মুবারক نُوْرُ السُّرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুস সুরূর মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...












