ক্রমিক নং পূর্বে বলা হতো বর্তমানে বলতে হবে - (আরবী) বাংলা উচ্চারণ
৪. রবী‘উল আউওয়াল শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ॥ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ الْاَعْظَمِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূর/ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ
৫. ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَيَّامِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ
৬. ছানী ‘আশার অর্থাৎ ১২ই শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَعْدَادِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ
৭. ছুবহে ছাদিক্ব শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَوْقَاتِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ
বাকি অংশ পড়ুন...
নং পূর্বে বলা হতো বর্তমানে বলতে হবে - (আরবী) বাংলা উচ্চারণ
১. রবী‘উল আউওয়াল শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ॥ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ الْاَعْظَمِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূর/ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ
২. ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَيَّامِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ
৩. ছানী ‘আশার অর্থাৎ ১২ই শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَعْدَادِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ
বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল:
(১) আল্লামা হযরত ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে আব্দুল মালিক কুস্ত¡লানী মিশরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯২৩ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَرَحِمَ اللهُ اِمْرَاً اِتَّخَذَ لَيَالِىْ شَ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ نُعْمَانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّهٗ رَاَى النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى الْمَنَامِ فَقَالَ يَا نَبِـىَّ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَيَسُرُّكَ هٰذَا الْـمَوْلِدَ الَّذِىْ يَصْنَعُهُ النَّاسُ فِـىْ كُلِّ سَنَةٍ فَقَالَ يَا حَضْرَتْ اِبْنَ نُعْمَانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِهٖ
অর্থ: “বিশিষ্ট বুযূর্গ মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী হযরত ইবনে নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুয বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ক্বিয়াম শরীফ উনার প্রমাণ
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এখন কেউ কেউ এ প্রশ্নও করতে পারে যে, মেনে নিলাম হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বশরীর মুবারক-এ উক্ত পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার মজলিসে তাশরীফ মুবারক নেয়ার কারণে উনার সম্মানার্থে ক্বিয়াম শরীফ করেছেন। কিন্তু বর্তমান পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার সকল মজলিসেই কি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেদিন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক আনলেন, সেই দিন অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) ঈদের দিন তো অবশ্যই; শুধু তাই নয়; সেদিন রোযার ঈদ, কুরবানীর ঈদ, জুমু‘আর ঈদসহ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে আরো যত বড় বড় বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّهٗ كَانَ فِـى الْبَصْرَةِ رَجُلٌ يَعْمَلُ فِـىْ كُلِّ سَنَةٍ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَانَ يُذْهِبُ فِيْهِ مَالًا كَـثِيْـرًا وَكَانَ مُجَاوِرَهٗ رَجُلٌ يَهُوْدِىٌّ يُـحِبُّ هٰذَا الْعَمَلَ فَقَالَتْ لَهٗ زَوْجَتُهٗ مَا بَالُ جَارِنَا الْـمُسْلِمِ فِـىْ هٰذَا الشَّهْرِ يُذْهِبُ مَالًا كَثِـيْـرًا فَقَالَ لَـهَا زَوْجُهَا يَزْعَمُ اَنَّ نَبِيَّه قَدْ وُلِدَ فِـىْ هٰذَا الشَّهْرِ فَدَخَلَ فِـىْ قَلْبِهَا مَـحَبَّةً عَلـٰى هٰذَا الْعَمَلِ فَلَمَّا كَانَتْ تِلْكَ اللَّيْلَةُ رَاَتْ فِـى الْـمَنَامِ رَجُلًا عَلَيْهِ اَنْوَارٌ وَهَيْبَةٌ وَوَقَارٌ يَدْخُلُ بَيْتَ جَارِهَا الْمُسْلِمِ وَهُوَ بَيْنَ اَصْحَابِهٖ يَتَخَيَّرُ فَقَالَتْ مَنْ هٰذَا الَّذِىْ هُوَ كَثِيْرُ الْاَنْ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
একজন বান্দা-বান্দী, উম্মতের জন্য সবচেয়ে বড় নেক আমল হচ্ছেন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার ইত্তিবা বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। সুবহানাল্লাহ! কেননা, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُـحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِىْ يُـحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ
অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
“ফখরুল ইসলাম কাযী হযরত ইমাম আবুল মাহাসিন আব্দুল ওয়াহিদ ইবনে ইসমাঈল রূইয়ানী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪১৫ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫০২ হিজরী শরীফ) তিনি বর্ণনা করেন, মিশরে একজন বুযূর্গ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক করতেন। সুবহানাল্লাহ! উনার একজন ইহুদী প্রতিবেশী ছিলো। একদিন এই ইহুদী ব্যক্তির আহলিয়া তাকে বললো- আমাদের মুসলিম প্রতিবেশী উনার কি হলো যে, তিনি এই (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
‘প্রতি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি করে ঈদ’ যা আলোচনা করা হলো। তাছাউফের পরিভাষায় কারো যদি পাছ আনফাছ যিকির জারী হয়ে যায়, তাহলে তার ২৪ ঘণ্টা আপছে আপ শ্বাস ছাড়ার সময় لَا اِلٰهَ‘লা ইলাহা’ এবং শ্বাস গ্রহণের সময় اِلَّا اللهُ ‘ইল্লাল্লাহ’ এই যিকির চলতে থাকে। সুবহানাল্লাহ! তখন ২৪ ঘণ্টাই সে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে, ধ্যানে, খেয়ালে ও মুহব্বতে মশগুল থাকে। ফলে ২৪ ঘণ্টাই দায়িমীভাবে তার প্রতি দমে দুটি ঈদ হয় অর্থাৎ শ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
وَحُكِىَ عَنْ بَعْضِ الْـخُلَفَاءِ اَنَّهٗ كَانَ يَـجُوْرُ فِـىْ حُكْمِهٖ وَكَانَ ظَالِمًا لٰكِنْ لَّه عَادَةٌ يُـحِبُّ قِرَاءَةَ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيَعْمَلُ الْوَلِيْمَةَ لِقِرَاءَتِهٖ وَكَانَ لَه اِبْنُ عَمٍّ يَرُوْمُ الْـخِلَافَةَ وَيَـتَوَقَّعُ لَهُ الدَّوَاهِىْ حَتّٰـى اَرَادَ اَنْ يَّقْتُلَه وَيَنْزَعَ الْـمُلْكَ مِنْهُ فَلَمَّا كَانَ فِـىْ بَعْضِ الْاَيَّامِ وَهُوَ فِـىْ خَلْوَةٍ مُنْفَرِدٌ عَنِ النَّاسِ مِنْ غَـيْـرِ سِلَاحٍ وَلَا خَادِمٍ عِنْدَه اِذْ دَخَلَ عَلَيْهِ اِبْنُ عَمِّهٖ وَهَجَمَ عَلَيْهِ وَالْـخَنْجَرُ بِيَدِهٖ وَقَالَ لَه مَنْ يُّـخَلِّصُكَ مِنِّـىْ يَا خَبِيْثُ بَيْنَ النَّاسِ فَجَرٰى عَلٰى لِسَانِ الْـخَلِيْفَةِ يُـخَلِّصُنِـىْ مِنْكَ مَ বাকি অংশ পড়ুন...












