ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
كُلَّ يَوْمٍ هُوَ فِىْ شَأْنٍ
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি একেক দিন একেক শান মুবারক-এ থাকেন। ’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯)
অর্থাৎ মহ বাকি অংশ পড়ুন...
একবার খাজা আবূ ত্বালিব তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য মুবারক করে বলেন,
عَطِشْتُ وَلَيْسَ عِنْدِىْ مَاءٌ فَنَزَلَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَضَرَبَ بِقَدَمِهِ الْاَرْضَ فَخَرَجَ الْمَاءُ فَقَالَ اِشْرِبْ
অর্থ: “আমি পিপাসার্ত অথচ আমার নিকট কোনো পানি নেই। এটা শুনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিত বাহন মুবারক থেকে অবতরণ করলেন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক) দ্বারা যমীনে আঘাত মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ اِذَا مَشٰى عَلَى الصَّخَرِ غَاصَتْ قَدَمَاهُ فِيْهِ وَاَثَّرَتْ
অর্থ: “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পাথরের উপর চলতেন, তখন পাথরের উপর উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক) উনার চিহ্ন মুবারক বসে যেতেন। অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক) উনার নিচে পাথর নরম হয়ে যেত। ” সুবহানাল্লাহ! (শরহুয যারক্বানী ৫/৪৮২)
-মুহাদ্দিছ মু বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত বারা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
خَطَبَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتّٰى اَسْمَعَ الْعَوَاتِقُ فِىْ خُدُوْرِهَنَّ
অর্থ: “একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের উদ্দেশ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খুৎবাহ্ মুবারক দিয়েছেন। অন্দরমহল বা বাসায় থাকা হযরত মহিলা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুন্না উনারাও তা শুনতে পেয়েছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (আবূ নাঈম, বাইহাক্বী, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ ذَرٍّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنِّىْ اَرٰى مَا لَا تَرَوْنَ وَاَسْمَعُ مَا لَا تَسْمَعُوْنَ اَطَّتِ السَّمَاءُ وَحُقَّ لَهَا اَنْ تَئِطَّ وَالَّذِىْ نَفْسِىْ بِيَدِهٖ مَا فِيْهَا مَوْضِعُ اَرْبَعَةِ اَصَابِعَ اِلَّا وَمَلَكٌ وَاضِعٌ جَبْهَتَهٗ سَاجِدٌ لِلّٰهِ
অর্থ: “হযরত আবূ যার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি যা দেখতে পাই আপনারা তা দেখতে পান না। আর আমি য বাকি অংশ পড়ুন...












