কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَتْ حَضْرَتْ عُمَيْرَةُ بِنْتُ سَمْعُوْدِ ۣ الْاَنْصَارِيَّةُ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهَا دَخَلْتُ عَلٰى رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا وَاَخَوَاتِىْ وَهُنَّ خَمْسٌ فَوَجَدْنَا يَأْكُلُ قَدِيْدًا فَمَضَغَ لَهُنَّ قَدِيْدَةٌ ثُمَّ نَاوَلَنِى الْقَدِيْدَةَ فَقَسَمْتُهَا بَيْنَهُنَّ فَمَضَغَتْ كُلُّ وَاحِدَةٍ قِطْعَةً فَلَقِيْنَ اللهَ وَمَا وُجِدَ لِاَفْوَاهِهِنَّ خُلُوْفٌ
অর্থ: “হযরত উমায়রাহ্ বিনতে সাম‘ঊদ আনছারিয়্যাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি বলেন, আমি এবং আমার পাঁচ বোন আমরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাক্ষাৎ মুবারক করলাম। আমরা দেখল বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَنَسٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ بَزَقَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِىْ بِئْرٍ بِدَارِنَا فَلَمْ يَكُنْ بِالْمَدِيْنَةِ بِئْرٌ اَعْذَبَ مِنْهَا
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের বাড়ির পাশে একটি কূপ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল বারাকাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র থুথু মুবারক) নিক্ষেপ করেন। যার কারণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে সেই কূপ মুবারক উনার পানি মুবারক সবচেয়ে অধিক সুপেয় ও সুমিষ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَنَسٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ فِى الدُّعَاءِ حَتّٰى يُرٰى بَيَاضُ اِبْطَيْهِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি দেখেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত দো‘আ মুবারক উনার মধ্যে উনার উভয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) এমনভাবে উঠাতেন যে, উনার উভয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বগল মুবারক উনাদের শুভ্রতা মুবারক অর্থাৎ নূর মুবারক দেখা যেতেন। ” স বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ওয়াইল ইবনে হাজার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
اُتِىَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِدَلْوٍ مِّنْ مَّاءٍ فَشَرِبَ مِنَ الدَّلْوِ ثُمَّ صَبَّ فِى الْبِئْرِ اَوْ قَالَ ثُمَّ مَجَّ فِى الْبِئْرِ فَفَاحَ مِنْهَا مِثْلَ رَائِحَةِ الْمِسْكِ وَفِىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى اَطْيَبَ مِنَ الْمِسْكِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এক বালতি পানি নিয়ে আসা হলো। তিনি বালতি থেকে পানি পান করলেন। তারপর (অবশিষ্ট পানি মুবারক) একটি কুপে ঢেলে দিলেন অথবা রাবী বলেন, অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত হিন্দ ইবনে আবী হালাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَقْنَى الْعِرْنِيْنِ لَهٗ نُوْرٌ يَعْلُوْهُ يَحْسَبُهٗ مَنْ لَّمْ يَتَاَمَّلْهُ اَشُمَّ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন আলা নূর মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নাক মুবারক) মানানসই কিছুটা উঁচু ছিলেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন আলা নূর মুবারক উনার মাঝে নূর মুবারক চমকাতেন। সুবহানাল্লাহ! প্রথম কেউ দেখলে উনাকে অধিক বড় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন আলা নূর বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
مَا رَاَيْتُ شَيْئًا اَحْسَنَ مِنْ رَّسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَاَنَّ الشَّمْسَ تَجْرِىْ فِىْ وَجْهِهٖ وَاِذَا ضَحِكَ يَتَلَأْلَاُ فِى الْجُدُرِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চেয়ে অধিক সুন্দর কাউকে আমি কখনো দেখিনি। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চেহারা মুবারক) থেকে সূর্যের মতো অর্থাৎ সূর্য থেকেও অধিক নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হতেন। তিনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শাহাদাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ
অর্থ: হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে সারা আলমের জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ: ১০৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা তিনি বলেন-
كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَفْلَجَ الثَّنِيَّتَيْنِ اِذَا تَكَلَّمَ رُئِىَ كَالنُّوْرِ يَخْرُجُ مِنْ بَۢيْنِ ثَنَايَاهُ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনের দুই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল্লাহ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দাঁত মুবারক) উনাদের মাঝে কিছুটা ফাঁকা ছিলেন। তিনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলতেন, তখন দেখা যেত উনার দুই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল্লাহ মুবারক উনাদের মাঝ দিয়ে নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন-
كُنْتُ قَاعِدَةً اَغْزِلُ وَالنَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْصِفُ نَعْلَهٗ فَجَعَلَ جَبِيْنُهٗ يَعْرَقُ وَجَعَلَ عَرَقُهٗ يَتَوَلَّدُ نُوْرًا
অর্থ: “একবার আমি বসে সুতা কাটছিলাম আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শরাফাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ বা জুতা মুবারক) সেলাই মুবারক করছিলেন। তখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মালাহাহ্ মুবারক (মহাসম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا یُؤۡمِنُونَ حَتَّىٰ یُحَكِّمُوكَ فِیمَا شَجَرَ بَیۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوا۟ فِیۤ أَنفُسِهِمۡ حَرَجࣰا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَیُسَلِّمُوا۟ تَسۡلِیمࣰا.
অর্থ: আপনার মহান রব তায়ালা উনার কসম! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান্দার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নিজেদের সকল বিষয়ে আপনাকে ফায়সালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। অতঃপর আপনার ফায়সালা মুবারক সম্পর্কে তাদের মনে কোন দ্বিধা/ সংশয় থাকে না এবং পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণ করে তা মেনে নেয়। (সূরা নিসা শরীফ: আয়াত শরীফ: ৬৫)
বাকি অংশ পড়ুন...












