পূর্ব প্রকাশিতের পর
বিবাহ-শাদীতে কোনো গান বাজনা বাজানো যাবেনা, অনৈসলামিক কোনো কাজ করা যাবেনা
বিবাহের অনুষ্ঠানে পুরুষ-মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করতে হবে। সকলেই যেনো পর্দার বিধান মেনেই বিবাহের অনুষ্ঠানে আসতে পারে, সেই জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
বিবাহ-শাদীতে কিছু কুপ্রথা ও কতিপয় কুসংস্কার রয়েছে, যেগুলো অবশ্যই বর্জনীয়
★ মেয়ের ইযিন (অনুমতি) আনার জন্য ছেলেপক্ষ পুরুষ সাক্ষী পাঠিয়ে থাকে, সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে এর কোন প্রয়োজন নেই। এতে পর্দার বিধানের খিলাফ হওয়ায় তা হারামের অন্তর্ভুক্ত।
★ বরের নিকট কনে পক্ষের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হযরত সাঈদ ইবনু যায়দ ইবনু আমর ইবনু নুফায়ল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি যে, কামআ (মাশরুম) মান্না জাতীয়। আর এর পানি (রস) চোখের জন্য ঔষধ বিশেষ। সুবহানাল্লাহ!
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে- বরকতময় সুন্নতী খাবার মাশরুমের নানা উপকারিতা ও রোগ নিরাময়কারী উপাদান রয়েছে। তাই সুন্নত মুবারক পালনের মহান উদ্দেশ্যে মাশরুম খান, সুস্থ থাকুন।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্নতী সামগ্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে খেজুর নেই, সেই ঘরে যেন কোন খাবারই নেই।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সে দিন বিষ এবং জাদু তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।”
এছাড়াও খজুরের রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা।
‘পনির’সহ বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী খাদ্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র শান মুবারক উনার বিরোধিতা করেই ব্রিটিশরা ১৯২৯ সালে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন প্রবর্তন করেছিল। নাউযুবিল্লাহ! ব্রিটিশ সরকার বেনিয়া ১৯২৯ সালে মেয়েদের বিবাহ বসা বা বিবাহ দেয়ার জন্য কমপক্ষে ১৮ বছর বয়স হওয়ার আইন বা শর্ত করে দেয় এবং ১৮ বছর বয়সের নিচে কোন মেয়েকে বিবাহ দেয়া, বিবাহ করা বা কোনো মেয়ের জন্য বিবাহ বসা দন্ডনীয় অপরাধ বলে সাব্যস্ত করে। নাঊযুবিল্লাহ!
সম্মানিত দ্বীন ইস বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ হচ্ছেন “আন্তর্জাতিক পবিত্র বাল্যবিবাহ দিবস”। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত নুবুওওয়াত-রিসালত মুবারক প্রকাশের দশম বছর পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসের ২১ তারিখে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত বয়স মুবারক যখন ৬ বছর তখন উনার সাথে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিছবাতুল আযীম শর বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ تَمَسَّكَ بِسُنَّتِي عِنْدَ فَسَادِ أُمَّتِي فَلَهٗ أَجْرُ مِائَةِ شَهِيْدٍ.
অর্থ: “যে ব্যক্তি ফিতনা ফাসাদের যুগে আমার একটি সম্মানিত সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরে থাকবেন অর্থাৎ পালন করবেন, তিনি একশত শহীদ উনাদের সমপরিমাণ ছওয়াব লাভ করবেন।”(মিশকাত শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার ফযীলত মুবারক কায়িনাতের বুকে সর্বশ্রেষ্ঠ ফযীলত মুবারক, নাজাত ও চূড়ান্ত কামিয়াবীর শ্রেষ্ঠতম মাধ্যম। যা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“হারীসাহ” এতই আভিজাত্যপূর্ণ ও পছন্দনীয় খাবার যে, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে পবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক উনার সময় আয়োজিত ওয়ালিমা অনুষ্ঠানে ‘হারীসাহ’ রান্না করে মেহমানদের খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম উ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت الفاروق الاعظم عليه السلام قال: إنه استأذن على رسول الله صلى الله عليه وسلّم قال: فدخلت وإنه لعلى خصفة مضطجع، وتحت رأسه وسادة محشوة ليفا ،.
অর্থ: সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাক্ষাত মুবারকের জন্য উনার নিকট অনুমতি মুবারক চাইলেন। অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আমি প্রবেশ করলাম। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস অন্যান্য মাসগুলোর মধ্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মাস। এ মাসের বহুবিধ তাৎপর্য রয়েছে। হিজরী মাসের দশম মাস পবিত্র শাওওয়াল শরীফ। এই মাস পবিত্র হজ্ব উনার তিনটি মাসের (শাওওয়াল, যিলক্বদ, যিলহজ্ব) অন্তর্ভূক্ত। এ মাসের প্রথম তারিখে পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিন। পহেলা শাওওয়াল শরীফ তথা পবিত্র ঈদুল ফিতর ছুবহে ছাদিকের সময় ছদক্বাতুল ফিতর ওয়াজিব হয়,তবে এ ছদক্বা বা ফিতরা পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের মধ্যে আদায় করা উত্তম এবং অধিক ফযীলত লাভের কারণ। পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিনে পবিত্র ঈদের নামায আদায় করা ওয়াজিব। এই মাস বিভিন্ন দিক বাকি অংশ পড়ুন...












