আমাদের শরীরে প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগই পানি। সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে তাই পানি পানের বিকল্প নেই।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
كُلُوا وَاشْرَبُوا مِن رِّزْقِ اللَّهِ.
অর্থ: “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার দেয়া রিযিক্ব থেকে খাও ও পান করো।” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬০)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت أم المؤمنين الثالثة الصديقة عليها السلام قَالَتْ كَانَ أَحَبُّ الشَّرَابِ إِلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْحُلْوَ الْبَارِدَ.
অর্থ: “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছ বাকি অংশ পড়ুন...
যমযমের পানি ক্ষুধার্তের খাদ্য ও রোগের শেফা:
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي ذَرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَكَرَا زَمْزَمَ فَقَالَ إِنَّهَا مُبَارَكَةٌ إِنَّهَا طَعَامُ طُعْمٍ وَشِفَاءُ سُقْمٍ.
অর্থ: “হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই যমযমের পানি বরকতপূর্ণ। তা তৃপ্তিকর খাদ্য এবং রোগ নিরাময়ের ঔষধ।” (মু’জামুছ ছগীর লি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবীয়্যীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঠের লবণদানী মুবারক ব্যবহার করতেন। এবং হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারাও কাঠের লবণদানী মুবারক ব্যবহার করেছেন।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সুন্নতসমূহকে পুনরায় জিন্দা করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন “আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচার কেন্দ্র।” সুবহানাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- ‘তোমরা জয়তুনের তেল খাও ও গায়ে মাখো।’ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাঝেও জয়তুনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
সুন্নতী জয়তুনের বহু উপকারিতার মধ্যে গবেষকরা এ তেলের বিশেষ কয়েক ধরণের উপকারিতার কথা জানাতে পেরেছে।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্নতী সামগ্রী সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ গেট, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা- ১২১৭
ফোন: ০১৩০৩৪২৬৭৬৭, ০১৭১৭২১৯৫০ বাকি অংশ পড়ুন...
ফলমূল নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حضرت ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ تعالى عَنْهُ قَالَ كُنَّا نُصِيبُ فِي مَغَازِينَا الْعَسَلَ وَالْعِنَبَ فَنَأْكُلُهُ وَلَا نَرْفَعُهُ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধের সময় মধু ও আঙ্গুর ফল লাভ করতাম। আমরা তা খেয়ে নিতাম, কিন্তু জমা রাখতাম না। (বুখারী শরীফ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت ام المؤمنين الثالثة الصديقة عليها السلام قالت ما أكَلَ رسول الله صَلَّى اللهُ عليه وسلَّمَ أكْلَتَيْنِ في يَومٍ إلَّا إحْدَاهُ বাকি অংশ পড়ুন...
ফলমূল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই উপকারী। ফলমূলের কথা শুনলে আমাদের জিহ্বায় পানি না আসলেও খেতে অবশ্যই ইচ্ছা করবে। বাসা-বাড়িতে কোন অনুষ্ঠান হলে সেখানে ফলমূলতো অবশ্যই থাকবে। আমরা যখন কারো বাসায় বেড়াতে যাই তখনও সেখানে কোননা কোন ফলমূল নিয়েই যাই। দুনিয়াতে এমন কোন মানুষ পাওয়া যাবে না যার পছন্দের খাবারের মধ্যে ফলমূল নেই। এমনকি পৃথিবীতে এমনও অনেক জায়গা আছে যেখানকার অধিবাসীদের প্রধান খাবারই হচ্ছে ফলমূল। তাই আমাদের পছন্দের খাবারের সাথে ফলমূল ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তাতো হবেই কারণ স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পনির’কে আরবীতে ‘যুবনাহ’ এবং ইংরেজীতে ‘চিজ’ বলা হয়। পনির সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে তাবুক জিহাদের সময় কিছু পনির পেশ করা হয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিসমিল্লাহ শরীফ পাঠ করে একটি চাকু দিয়ে সেগুলো কাটেন এবং কিছু আহার করেন।” সুবহানাল্লাহ!
এছাড়া পনির সম্পর্কে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানও অনেক উপকারিতার কথা জানিয়েছে।
বরকতময় ও অত্যন্ত উপকারী, পবিত্র সুন্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চিশতীয়া তরীক্বার ইমাম, সুলতানুল হিন্দ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ্ হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত কিতাব “আনীসুল আরওয়াহ”-এ বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রথম এই ‘কুল্লাহ্ চাহার তর্কী’ (চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি) হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি উনার পক্ষ থেকে হাদিয়া করেন। ৪ টুকরা বিশিষ্ট এই টুপির বর্ণনা অনুরূপভাবে ‘দলীলুল আরেফীন’ ও ‘ইসরারুল আউলিয়া’ নামক কিতাবেও উল্লেখ আছে। এ টুপি ম বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬
তাকবীর দিয়ে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি কি এটা বাইরে গিয়ে মানুষকে বলে দিবো, জানিয়ে দিবো? মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ঠিক আছে আপনি বলে দিন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! বলে দেয়া হলো, কাফির মুশরিকগুলি লা-জাওয়াব হয়ে গেল। সকলে ইতমিনান লাভ করলেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এরপর যখন মাস শেষ হলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...












