মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবরাক হয়েছে -
عَنْ حضرت سَلْمَانَ الْفَارِسِيّ رضى الله تعالى عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ فَطَّرَ فِيهِ صَائِمًا كَانَ لَهُ مَغْفِرَةً لِذُنُوبِهِ، وَعِتْقَ رَقَبَتِهِ مِنَ النَّارِ، وَكَانَ لَهُ مِثْلُ أَجْرِهِ مِنْ غَيْرِ أَنْ يُنْقَصَ مِنْ أَجْرِهِ شَيْءٌ " قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللهِ، لَيْسَ كُلُّنَا نجد مَا يُفْطِرُ الصَّائِمَ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يُعْطِي اللهُ هَذَا الثَّوَابَ مَنْ فَطَّرَ صَائِمًا عَلَى مَذْقَةِ لَبَنٍ أَوْ تَمْرَةٍ أَوْ شَرْبَةٍ مِنْ مَاءٍ، وَمَنْ أَشْبَعَ صَائِمًا سَقَاهُ اللهُ مِنْ حَوْضِي شَرْبَةً لَا يَظْمَأُ حَتَّى يَدْخُلَ الْجَنَّةَ.
অর্থ: হযরত সালম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘জয়তুন ফল’ বিষয়ে সরাসরি ইরশাদ মুবারক করেছেন- “শপথ ত্বীন এবং জয়তুনের। ” (পবিত্র সূরা ত্বীন শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- জয়তুন ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারি, বার্ধক্যকে দূরে সরিয়ে দেয় এবং পেটের জন্য তেমন শীতল যেমন আগুনের সামনে বরফ।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে- তোমরা জয়তুন খাও এবং জয়তুনের তেল গায়ে মাখো। কেননা এটি একটি বরকতময় বৃক্ষ থেকে তৈরি।
বরকতময় এই ফল ও এর তেলের রয়েছে বহু স্বাস্থ্য বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবীয়্যীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঠের লবণদানী মুবারক ব্যবহার করতেন। এবং হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারাও কাঠের লবণদানী মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবরাক হয়েছে -
عَنْ حضرت سَلْمَانَ الْفَارِسِيّ رضى الله تعالى عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ فَطَّرَ فِيهِ صَائِمًا كَانَ لَهُ مَغْفِرَةً لِذُنُوبِهِ، وَعِتْقَ رَقَبَتِهِ مِنَ النَّارِ، وَكَانَ لَهُ مِثْلُ أَجْرِهِ مِنْ غَيْرِ أَنْ يُنْقَصَ مِنْ أَجْرِهِ شَيْءٌ " قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللهِ، لَيْسَ كُلُّنَا نجد مَا يُفْطِرُ الصَّائِمَ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يُعْطِي اللهُ هَذَا الثَّوَابَ مَنْ فَطَّرَ صَائِمًا عَلَى مَذْقَةِ لَبَنٍ أَوْ تَمْرَةٍ أَوْ شَرْبَةٍ مِنْ مَاءٍ، وَمَنْ أَشْبَعَ صَائِمًا سَقَاهُ اللهُ مِنْ حَوْضِي شَرْبَةً لَا يَظْمَأُ حَتَّى يَدْخُلَ الْجَنَّةَ.
অর্থ: হযরত সালম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার স্যান্ডেল বা না’লাইন শরীফ পরিধান করতেন। সুবহানাল্লাহ! যা খয়েরী রংয়ের হওয়াও সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার ব্যবস্থা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! আর এ জন্যই উনারই মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে “আন্তর্জাতিক পবিত্র স বাকি অংশ পড়ুন...
সাহরীর মতো ইফাতারীতেও সর্বোত্তম খাবার হচ্ছে খেজুর। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنِهُ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُفْطِرُ قَبْلَ اَنْ يُصَلِّيَ عَلٰى رُطَبَاتٍ فَاِنْ لَـمْ تَكُنْ رُطَبَاتٌ فَتُمَيْرَاتٍ فَاِنْ لَـمْ تَكُنْ تُـمَيْرَاتٌ حَسَا حَسَوَاتٌ مِنْ مَاءٍ.
অর্থ : “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মাগরিবের নামাযের পূর্বেই কয়েকটি তাজা খেজুর দ্বারা ইফ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় মুবারক হচ্ছে নাবীয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সুবহানাল্লাহ!
উপকারিতা: হাড় ও পেশীর ব্যাথা উপশম করে, শক্তিবর্ধক, পাকস্থলির এসিডি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস সমস্ত প্রকার রহমত, বরকত, মাগফিরাত হাছিল করার মাস। এই পবিত্র মাসে আমরা রোযা রেখে থাকি। রোযা রাখার হুকুম পূর্ববর্তী সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের উম্মতদের উপর ফরয ছিল। কিন্তু উনাদের সাথে আমাদের রোযার কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেমন আমাদের রোযা আর আহলে কিতাবদের রোযার পার্থক্য হচ্ছে সাহরী গ্রহণ করা। তাই ইচ্ছাকৃতভাবে সাহরী খাওয়া ছেড়ে দেয়া যাবে না।
সাহরী খাওয়া প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ক্বমীছ শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো- কোর্তা, জামা, ক্বমীছ ইত্যাদি। আর ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় ক্বমীছ বা কোর্তা হলো, যার গেরেবান আছে যা বন্ধ করার জন্য কাপড়ের গুটলী লাগানো হয় যা নিছফুস্ সাক্ব। অর্থাৎ হাটু ও পায়ের গিরার মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত বিলম্বিত। গোল যা কোনা ফাঁড়া নয়, যার আস্তিন আছে, যা অতি সহজেই মানুষের সতর ও ইজ্জত আবরু ঢাকে। ক্বমীছ বা কোর্তা অধিকাংশ সময় সাদা রংয়ের হওয়াই খাছ সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি কে?
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের একমাত্র ইবনুন (ছেলে সন্তান) হলেন সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি।
তিনি উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম ও মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাদের উভয়ের দিক থেকেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আওলাদ বা বংশধর।
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম ত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হযরত সাঈদ ইবনু যায়দ ইবনু আমর ইবনু নুফায়ল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি যে, কামআ (মাশরুম) মান্না জাতীয়। আর এর পানি (রস) চোখের জন্য ঔষধ বিশেষ। সুবহানাল্লাহ!
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে- বরকতময় সুন্নতী খাবার মাশরুমের নানা উপকারিতা ও রোগ নিরাময়কারী উপাদান রয়েছে। তাই সুন্নত মুবারক পালনের মহান উদ্দেশ্যে মাশরুম খান, সুস্থ থাকুন।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্নতী সামগ বাকি অংশ পড়ুন...












