আল ইহসান ডেস্ক:
হযরত সাঈদ ইবনু যায়দ ইবনু আমর ইবনু নুফায়ল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি যে, কামআ (মাশরুম) মান্না জাতীয়। আর এর পানি (রস) চোখের জন্য ঔষধ বিশেষ। সুবহানাল্লাহ!
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে- বরকতময় সুন্নতী খাবার মাশরুমের নানা উপকারিতা ও রোগ নিরাময়কারী উপাদান রয়েছে। তাই সুন্নত মুবারক পালনের মহান উদ্দেশ্যে মাশরুম খান, সুস্থ থাকুন।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্নতী সামগ বাকি অংশ পড়ুন...
একখানা ঘটণা আলোচনা করলে সহজেই বুঝা যাবে। ঘটণা খানা হচ্ছে, সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি একবার পবিত্র খানকা শরীফ-এ ইরশাদ মুবারক করেন, ‘প্রত্যেক উম্মতের উচিত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক-এ পবিত্র কুরবানী মুবারক দেয়া। ’ এই মহাসম্মানিত নছীহত মুবারক শুনে অনেক পীরভাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক-এ পবিত্র কুরবানী মুবারক দেয়ার নিয়ত করলেন।
এক পী বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চামড়ার মোজা পরিধান করেছেন। উক্ত চামড়ার তৈরী মোজা মুবারক ছিলো খয়েরী রঙের। সুবহানাল্লাহ! এই সম্মানিত সুন্নতী খয়েরী চামড়ার মোজা দায়িমীভাবেই পরিধান করা খাছ সুন্নত।
রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র। ” সুবহানাল্লাহ!
বরকতময় এই “আন্তর্জাতিক পব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাহরী খাওয়ার জন্য নির্দেশ মুবারক প্রদান করেছেন এবং সাহরী খাওয়ার ফযীলত বর্ণনা মুবারক করেছেন:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَسَحَّرُوْا فَاِنَّ فِى السَّحُوْرِ بَرَكَةً
অর্থ:- হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, তোমরা ‘সাহরী’ খ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা পানি সংরক্ষণে চামড়ার মশক ব্যবহার করেছেন। অর্থ্যাৎ চামড়ার মশক ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্নতী সামগ্রী সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ গেট, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা- ১২১৭
ফোন: ০১৭৮২-২৫৫২৪ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ تَسَحَّرْنَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ
অর্থ:- হযরত যায়েদ বিন ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে সাহরী খেলাম। এরপর তিনি নামাযের জন্য দাঁড়ালেন। (বুখারী শরীফ)
উপরোক্ত দলীলসমূহ থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায় যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোযা রাখার জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক জিন্দা করলেন, তিনি মূলত আমাকেই জিন্দা করলেন। আর যে ব্যক্তি আমাকে জিন্দা করলেন, তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ প্রবেশ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
দাঁত ও মুখ পরিষ্কার করার জন্য মিসওয়াক ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত। নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পিলু, যয়তুন ও খেজুর গাছের ডাল দিয়ে মিসওয়াক করেছেন। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে -
عن حَضْرَتِ السائب بن يزيد رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قال كنا نقوم في زمان حضرت الفاروق الاعظم عليه السلام بعشرين ركعة والوتر.
অর্থ: হযরত সায়িব বিন ইয়াযিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমরা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত খিলাফত মুবারক কালে বিশ রাকায়াত পবিত্র তারাবীহ্ ও পবিত্র বিতির পড়তাম। (সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, পবিত্র হাদীছ শরীফ নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, পবিত্র হাদীছ শরীফ নং-১৪৪৩)
কিতাবে আরো বর্ণিত আছে -
كان الناس يصلون فى زمان حضرت الفاروق الاعظم عليه السلام فى رمضان عشرين ركعة ويوت বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহপাক তিনি আদেশ মুবারক করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মেথি দ্বারা আরোগ্য লাভ কর।
নূর বাকি অংশ পড়ুন...
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনাকারী রাবীর জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِه.
পবিত্র রমাদ্বান শরীফে এবং গায়রে রমাদ্বান শরীফে অর্থাৎ বছরের ১২ মাস রাতের নামায ছিলো মোট ১১ রাকায়াত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে পবিত্র তারাবীহ্ নামায পড়তেন আর অন্য মাসে কি পড়তেন?
আসলে বাতিল ফিরক্বার লোকগুলো মূর্খ হওয়ার কারণে এই পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা তারাবীহ্র দলীল দিয়ে থাকে। এই পবিত্র হাদীছ শরীফখানা দ্বারা মূলত তারাবীহ্কে বুঝানো হয়ন বাকি অংশ পড়ুন...












