ফির-মুশরিকদের অনুকরণে তাদের আবিষ্কৃত বিভিন্ন খাবার গ্রহণের ফলে সম্মানিত মুসলমানদের যে কুফল/ক্ষতি হতে পারে -
১) কাফিরদের খাবারে হারাম মিশ্রিত থাকতে পারে। যেমন শুকরের চর্বি, এলকোহল, গো-মূত্র, গোবর ইত্যাদি হারাম উপাদান মিশ্রিত থাকতে পারে।
২) কাফিরদের খাবারগুলোর বেশিরভাগই জাঙ্ক ফুড অর্থাৎ কৃত্রিম খাদ্য যাতে চর্বি, লবণ, কার্বনেট ইত্যাদি ক্ষতিকারক দ্রব্যের আধিক্য থাকে। যেমন: আলুর চিপস, বার্ডার চকলেট ইত্যাদি।
৩) কাফিরদের খাবারগুলো একদিকে কৃত্রিম খাদ্য অন্যদিকে ক্ষতিকারক দ্রব্যের আধিক্য থাকার কারণে তা গ্রহণ করা স্বাস্থ্যগতভ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চিশতীয়া তরীক্বার ইমাম, সুলতানুল হিন্দ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ্ হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত কিতাব “আনীসুল আরওয়াহ”-এ বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রথম এই ‘কুল্লাহ্ চাহার তর্কী’ (চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি) হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি উনার পক্ষ থেকে হাদিয়া করেন। ৪ টুকরা বিশিষ্ট এই টুপির বর্ণনা অনুরূপভাবে ‘দলীলুল আরেফীন’ ও ‘ইসরারুল আউলিয়া’ নামক কিতাবেও উল্লেখ আছে। এ টুপি বাকি অংশ পড়ুন...
১. সম্মানিত সুন্নতী খাদ্য গ্রহণ করা মানেই হচ্ছে সম্মানিত সুন্নত মুবারক পালন করা। আর তাই সম্মানিত সুন্নতী খাদ্য গ্রহণকারী ব্যক্তি সম্মানিত জান্নাতে অবস্থান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
قال حضرت انس بن مالك رضي الله تعالى عنه قال لي رسول الله صلى الله عليه وسلم يا بُنَيَّ ! إِنْ قدَرْتَ أنْ تُصْبِحَ وتُمْسِي ، ليس في قلْبِكَ غِشٌّ لأحدٍ فافعَلْ ، ثُمَّ قال : يا بُنَيَّ ! وذلِكَ مِنْ سُنَّتِي ، ومَنْ أحبَّ سُنَّتِي ؛ فقدْ أحبَّنِي ؛ ومَنْ أحبَّنِي ؛ كان مَعِيَ في الجنَّةِ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মতের ফিতনা-ফাসাদের সময় আমার একখানা সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরে রাখবেন, তিনি একশত শহীদের ফযীলত মুবারক লাভ করবেন। ” সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ‘ত্বীন’ নামে একটি পবিত্র সূরা শরীফ নাযিল করেছেন এবং সেখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি ত্বীনের শপথ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
কালোজিরার আরো কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কালোজিরাকে সব রোগের ওষুধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অন্যান্য সব ভেষজের মতো কালোজিরা নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। ১৯৬০ সালে মিসরের গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, কালোজিরায় বিদ্যমান নাইজেল-এর কারণে হাঁপানী উপশম হয়। জার্মানী গবেষকরা বলেছে, কালো জিরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-মাইকোটিক প্রভাব রয়েছে। এটি বোনম্যারো ও প্রতিরক্ষা কোষগুলোকে উত্তেজিত করে এবং ইন্টারফেরন তৈরী বাড়িয়ে দেয়।
আমেরিকার গবেষকরা কালোজিরার টিউমারবিরোধী প্রভাব সম্পর্কে মতামত দেয়। শরীরে ক্যান্সার উৎপাদনকারী ফ্রি-রেডিক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি কোন মৃতব্যাক্তির শোকে দুর্বল হয়ে পড়াদের তালবীনা খাওয়ার জন্য নছিহত মুবারক করেছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তালবীনা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের জন্য আরামদায়ক, হৃদপি-কে সক্রিয় করে এবং ব্যাথা ও দুঃখকষ্ট দূর করে। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে কালোজিরার অনেক উপকারিতা বর্ণিত রয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا من داء إلا في الحبَّةِ السَّوْدَاء مِنْهُ شِفَاء إِلَّا السَّامَ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্য নেই। ” (মুসলিম শরীফ : বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আশূরা মিনাল মুহররম তথা ১০ই মুহররম শরীফ উনার দিন মেশক মিশ্রিত সুরমা চোখে দিবে, তার পরবর্তী এক বছর চোখে কোনো রোগ হবে না। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ করেন, তোমরা ‘ইসমিদ সুরমা’ ব্যবহার কর, এতে তোমাদের চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পাবে।
চোখে ‘সুরমা’ দেয়ার সুন্নতী নিয়ম: একটি সুন্নতী নিয়ম হলো, প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেসব খাবার মুবারক গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ খেয়েছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং সেই মহাসম্মানিত খাবার মুবারক গুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর উপকারীতা ও প্রয়োজনীয়তা অতুলনীয়।
সুন্নতী খাবারের মধ্যে অন্যতম একটি সুন্নতী খাবার হচ্ছে, খরগোশের গোশত।
কেউ যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারকে খরগোশের গোশত হাদিয়া নিয়ে আসত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সিরকা কতোইনা উত্তম খাদ্য, হে মহান আল্লাহ পাক! সিরকার উপর আপনার অশেষ রহমত কেননা এটি আমার পূর্ববর্তী হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরও খাদ্য ছিল এবং যে ঘরে সিরকা থাকবে সে ঘর কখনো দারিদ্রতার মুখ দেখবে না।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ঘরে সিরকা আছে, সে ঘর তরকারীশূন্য নয়।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূ বাকি অংশ পড়ুন...
বকরীর গোশ্তকে আরবীতেلَـحْمُ الشَّاةِ (লাহমুশ শাত্) বলা হয়। বকরীর গোশ্ত খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার ভালাই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে খইরে কাছির অর্থাৎ সর্বপ্রকার ভালাই হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর তিনি যে সমস্ত খাদ্যসমূহ গ্রহণ করেছেন সেই খাদ্যসমূহ উনাদের মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার শিফা। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمْر বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: একটি জিহাদের সময় হযরত ছাবাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা একটি সামুদ্রিক মাছ কুদরতী রিযিক হিসেবে পেয়ে সেটা গ্রহণ করেন। এবং জিহাদ শেষে উনারা তার একটি অংশ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে পেশ করলেন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তা থেকে খেলেন।” সুবহানাল্লাহ!
সুন্নতী খাদ্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল বাকি অংশ পড়ুন...












