আমরা মুসলমান। আমাদের সর্বক্ষেত্রে অনুসরণীয় হচ্ছেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, মহাসম্মানি মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা ও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা। কেননা, উনারাই হলেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। আহার করার ক্ষেত্রেও উনাদেরকেই অনুসরণ করতে হবে। অর্থাৎ মহাসম্মানিত সুন্নতী তরীক্বাহ মুবারকেই আহার করতে হবে।
দস্তরখানায় খাবার পড়ে গেলে তা উঠিয়ে খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও একে অপরের হস্তবুছী ও কদমবুছী করেছেনঃ
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ قَبَّلَ يَدَ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَاَخْرَجَ اَيْضًا اَنَّ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ الاِمَامَ الْاَوَّلَ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَبَّلَ يَدَ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ العَبَّاسِ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَرِجْلَهٗ-
অর্থঃ- হযরত যায়িদ ইবনে সাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত। তিনি হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হাত মুবারকে বুছা (চুম্বন) দিয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...
কদম শব্দের অর্থ হলো ‘পা’। আর ‘বুছী’ শব্দটি ফার্সী যার অর্থ হলো চুম্বন করা। সুতরাং কদমবুছীর অর্থ, পা চুম্বন বা পদ চুম্বন করা। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুদ দারাজাত মুবারকে (মহাসম্মানিত ক্বদম মুবারকে) বুছা (চুম্বন) মুবারক দিতেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা একজন অপরজনের কদমবুছী করেছেন। তবে অবশ্যই উক্ত কদমবুছী তা’যীম, মুহব্বত ও বরকত হাছিলের লক বাকি অংশ পড়ুন...
‘আদিবাসী’ মানে হচ্ছে ‘আদিমতম অধিবাসী’। ‘আদিবাসী’ শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘ওহফরমবহড়ঁং ঢ়বড়ঢ়ষব’. প্রখ্যাত নৃতত্ত্ববিদ মর্গানের সংজ্ঞানুযায়ী আদিবাসী হচ্ছে, ‘কোনো স্থানে স্মরণাতীতকাল থেকে বসবাসকারী আদিমতম জনগোষ্ঠী যাদের উৎপত্তি, ছড়িয়ে পড়া এবং বসতি স্থাপন সম্পর্কে বিশেষ কোনো ইতিহাস জানা নেই।’ মর্গান বলেছে, ÔThe Aboriginals are the groups of human race who have been residing in a place from time immemorial … they are the true Sons of the soil..Õ .(Morgan, An Introduction to Anthropology, 1972)
একটি বিশেষ স্বার্থান্বেষী মহল ‘আদিবাসী’ বিতর্ক তুলে ইতিহাস বিকৃতায়নের মাধ্যমে বাঙালি জনগোষ্ঠীকে হেয় প্রতিপন্ন করার পাশাপাশি বাংলাদেশের সার্ বাকি অংশ পড়ুন...
পানাহারে চাকু, ছুরি, চামচ ইত্যাদির ব্যবহার:
ছুরি/চাকু বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন: গোশত, মাছ, ফলমূল, সবজিসহ ইত্যাদি খাবার কাঁটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনেকের হয়তো জানা নেই যে, ছুরি বা চাকু ব্যবহার করাও খাছ সুন্নত মুবারক। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই মহাসম্মানিত আহার মুবারক করার ক্ষেত্রে ছুরি/চাকু ব্যবহার করেছেন।
হাতে পানাহার করা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ সুন্নত মুবারক। তবে পানাহারে চাকু, ছুরি, চামচ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘জয়তুন ফল’ বিষয়ে সরাসরি ইরশাদ মুবারক করেছেন- “শপথ ত্বীন এবং জয়তুনের। ” (পবিত্র সূরা ত্বীন শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- জয়তুন ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারি, বার্ধক্যকে দূরে সরিয়ে দেয় এবং পেটের জন্য তেমন শীতল যেমন আগুনের সামনে বরফ।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে- তোমরা জয়তুন খাও এবং জয়তুনের তেল গায়ে মাখো। কেননা এটি একটি বরকতময় বৃক্ষ থেকে তৈরি।
বরকতময় এই ফল ও এর তেলের রয়েছে বহু স্বাস্থ্য বাকি অংশ পড়ুন...
চুলা ও ডেকচিকে (بُرْمَةٌ) বুরমাহ্ বলা হয়। বড় কোন অনুষ্ঠানে ডেকচিতে করে রান্না করাও মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। কারণ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানেও ডেকচিতে করে রান্না করা হতো। এমনকি চুলাতে রান্না করাও সেই হিসেবে মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনা মুতাবিক অনুষ্ঠানে ডেকচি এমনকি বড় পাতিল বা বড় ডেকচিতে রান্না করা যে মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক সে প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ رضى الله عنه أَنَّهُ قَالَ إِ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবীয়্যীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঠের লবণদানী মুবারক ব্যবহার করতেন। এবং হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারাও কাঠের লবণদানী মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার স্যান্ডেল বা না’লাইন শরীফ পরিধান করতেন। সুবহানাল্লাহ! যা খয়েরী রংয়ের হওয়াও সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার ব্যবস্থা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! আর এ জন্যই উনারই মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে “আন্তর্জাতিক পবিত্র স বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় মুবারক হচ্ছে নাবীয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সুবহানাল্লাহ!
উপকারিতা: হাড় ও পেশীর ব্যাথা উপশম করে, শক্তিবর্ধক, পাকস্থলির এসিডিট বাকি অংশ পড়ুন...












