সামুদ্রিক মাছ
আম্বরে (বৃহদাকার সামুদ্রিক মাছ):
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদা কুরাইশদের একটি কাফেলাকে পাকড়াও করতে আমাদেরকে এক অভিযানে পাঠালেন।
তিনি আবূ ‘উবাইদাহ ইবনে জাররাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে আমাদের সেনাপতি বানালেন। তিনি আমাদের সাথে এক থলে খেজুরও দিলেন। এছাড়া আর কিছু আমাদের সাথে ছিলো না।
আবূ উবাইদাহ ইবনে জাররাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি প্রতিদিন আমাদের প্রত্যেককে একটি করে খেজুর দিতেন। বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলেন, তিনি মূলতঃ আমাকেই মুহব্বত করলেন, আর যিনি আমাকে মুহব্বত করবেন, তিনি আমার সাথে সম্মানিত জান্নাতে অবস্থান করবে। ” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে খেজুর নেই, সেই ঘরে যেন কোন খাবারই নেই। ”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে ত্বহারাত অর্থাৎ পবিত্রতা হাছিলের গুরুত্ব অপরিসীম। চুল, গোফ, নখ ইত্যাদি কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। নিয়মিত এসব কেটে পবিত্রতা হাছিল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে, নখ কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা একটি স্বাভাবজাত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْفِطْرَةُ خَمْسٌ الِاخْتِتَانُ وَالِ বাকি অংশ পড়ুন...
“মুয়াত্তা ইমাম মালিক” কিতাবের ২৩ পৃষ্ঠার ৪ নং হাশিয়ায় উল্লেখ আছে,
قوله صلى الله عليه وسلم فقولوا مثل ما يقول اى وجوبا عند حَضْرَتْ ابى حنيفة رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وندبا عند الشافعى.
অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যখন তোমরা আযান শুনবে, তখন মুয়াজ্জিন যেরূপ বলে তোমরাও অনুরূপ বল। অর্থাৎ এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভিত্তিতে আমাদের হানাফী মাযহাবের ইমাম, ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট মৌখিকভাবে আযানের জাওয়াব দেয়া ওয়াজিব। আর শাফিয়ী মাযহাবে মুস্তাহাব।
পবিত্র আযান উনার জাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কালামে পাকে এরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ্ পাক ও উনার রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করলো, সে ব্যক্তি বিরাট সফলতা অর্জন করলো।” সুবহানাল্লাহ! (সূরা আহযাব/৭১)
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্যতা নেই।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মুবারক করেন, যখন রোগ-যন্ত্রণা খুব বেশী কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পর বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اللهُ وَلِيُّ الَّذِينَ آمَنُوا يُخْرِجُهُمْ مِنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ وَالَّذِينَ كَفَرُوا أَوْلِيَاؤُهُمُ الطَّاغُوتُ يُخْرِجُونَهُمْ مِنَ النُّورِ إِلَى الظُّلُمَاتِ
অর্থ: মহান অল্লাহ পাক তিনি মু’মিনদের ওলী বা অভিভাবক। উনাদেরকে তিনি অন্ধকার বা গোমরাহী থেকে সম্মানিত নূর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে নিয়ে যান। আর যারা কাফির, তাদের ওলী বা বন্ধু হচ্ছে শয়তান। শয়তান তাদেরকে সম্মানিত নূর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সুতরাং যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক ইত্তিবা’ তথা অনুসরণ-অনুকরণ করবেন, তিনি অবশ্যই সম্মানিত হিদায়াত মুবারক লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
জুব্বা পরিধান করা খাছ সুন্নত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জুমুয়া, ঈদ এবং বিশেষ বিশেষ সময়ে কামীছ বা কোর্তা মুবারকের উপরে জুব্বা মুবারক পরিধান করতেন। জুব্বা কালো, গন্ধম ইত্যাদি রং-এর হওয়া সুন্নত মুবারক। জুব্বা হচ্ছে বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِي يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ.
অর্থ: “আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করো বা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত হাছিল করতে চাও, তবে তোমরা আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহখাতা ক্ষমা করে দিবেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যধিক ক্ষমাশীল ও দয়ালু।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই যব খেয়েছেন। বিশেষ করে উনারা যবের রুটি, যবের তৈরি খাবার তালবীনা, যবের ছাতু ইত্যাদিসহ আরও অনেক ধরণের খাবারে যবের ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
যদিও পবিত্র সুন্নতী সকল ধরণের খাবারের মধ্যেই রয়ে গেছে ব্যাপক বরকত ও সাকিনা, পাশাপাশি বৈজ্ বাকি অংশ পড়ুন...












