মন্তব্য কলাম
অপারেশনের ওষুধের টাকা জোগাড় করতে করতে ক্লান্ত রোগীরা ওষুধ আর পরীক্ষার জন্য রোগী পাঠানো হয় বাইরে সব হাসপাতালে দালালচক্র সক্রিয়
, ২২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয়ও অপারেশনের সব ওষুধই কিনতে হচ্ছে রোগীদের। একেকটি অপারেশনে ওষুধ বাবদ এক থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে তাদের। অথচ অপারেশনের জন্য আদৌ এত টাকার ওষুধের প্রয়োজন আছে কি না, তা যাচাই করার জন্য নেই গবেষণা ও তদারকি। আবার ফার্মেসিগুলো ন্যায্যমূল্য রাখছে কি না তাও দেখার কেউ নেই। ফলে ওষুধ কিনে নিঃস্ব হচ্ছেন রোগীরা।
অপারেশনের ওষুধ কিনতে বেশি টাকা লাগায় সিট পেয়েও অনেক রোগী ভর্তি হতে পারছে না। আর যারা ভর্তি হচ্ছে, তাদের কারও কারও অপারেশনের ওষুধের টাকার জন্য ধার-কর্জ করতে হচ্ছে। কেউ সম্পদ বিক্রি করছে, না-হয় হাত পাতছে মানুষের কাছে। তাদেরই একজন খশরু মিয়া। পেশায় কৃষক এই ব্যক্তি চোয়ালের অপারেশনের জন্য ভর্তি হয়েছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে। অপারেশনের আগে ও পরে মোট ১৬ হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হয়েছে তাকে।
শুধু যে অপারেশনেই ওষুধ কিনতে বেশি টাকা লাগছে তা নয়, অনেক সময় অপারেশন ছাড়াও রোগীদের চড়া দামে ওষুধ কিনতে হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ফার্মেসিগুলোয় যখন ক্রেতা ওষুধ কেনেন, তখন ওই ওষুধের দাম ধরা হয় ইচ্ছেমতো। ওষুধের গায়ে লেখা দামের চেয়ে বেশি ধরা হচ্ছে কিনা বোঝার উপায় নেই রোগী ও তার স্বজনের পক্ষে।
সম্প্রতি ভাঙ্গা পায়ের সমস্যা নিয়ে মোমেনশাহী সদরের বলরামপুর গ্রামের হতদরিদ্র বিশু (৪৫) হাসপাতালের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি হন। এ সময় তার পায়ের দু’বার এক্স-রে করা হয়েছে। হাসপাতাল থেকে করা এই এক্স-রের জন্য প্রতিবার ফী দিতে হয়েছে ১৫০ টাকা। এর মধ্যে প্রতিবার ৮০ টাকা করে গুনতে হয়েছে বখশিশ! চিকিৎসকরা বিশুকে পায়ে অপারেশনের পরামর্শ দিয়েছে। এরপর থেকে চলছে বিশুর অপেক্ষার পালা। ইতোমধ্যে দু’বার অপারেশনের তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। এ সময়ে বিশুর ব্যয় হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টাকা। দিন দিন এই ব্যয় আরও বাড়ছে। এর বাইরে চিকিৎসকদের দেয়া পরামর্শে অপারেশনের জন্য কিনে রাখা হয়েছে আরও আট হাজার টাকার ওষুধ সামগ্রী। এর মধ্যে সিরিঞ্জ ও স্যালাইন সেট থেকে শুরু করে নরম্যাল স্যালাইন, সার্জিক্যাল গ্লোভস ও সুই সুতোসহ ওষুধ সামগ্রী রয়েছে। অথচ, এ সবের সিংহভাগ ওষুধ ও সামগ্রী হাসপাতালেই সরবরাহ রয়েছে।
মোমেনশাহী শহরতলির বয়রা গ্রামের ১৩ বছরের স্কুলছাত্র হৃদয় জামগাছ থেকে পড়ে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে আসে। হাসপাতালের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তির পর হৃদয়কে এমআরআই পরীক্ষার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসকরা পাঠান বাইরের একটি ল্যাবে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষীয় সূত্র জানিয়েছে, এই পরীক্ষাটি হাসপাতালেই চালু রয়েছে। অথচ ওষুধ আর পরীক্ষার জন্য রোগীদের পাঠানো হচ্ছে হাসপাতালের বাইরে। অভিযোগ রয়েছে, সরকারী ওষুধ পাচার ও পরীক্ষা থেকে কমিশনের জন্যই এসব করা হচ্ছে। প্রচার রয়েছে, হাসপাতাল প্রশাসন এসবের সঙ্গে জড়িত বলেই বন্ধ হচ্ছে না চিকিৎসকদের অনৈতিক প্রাকটিস। হাসপাতালের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রোগীদের বাইরে থেকে ওষুধ কেনার কারণে মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে প্রতিবছর প্রচুর ওষুধ নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের গুদামে।
অপর একটি খন্ডচিত্র রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের। চিকিৎসকের পরামর্শপত্র হাতে নিয়ে ওষুধ কেনার জন্য একটি কক্ষ থেকে প্রায় ছুটতে ছুটতে বের হলেন আরমান আলী। বাইরে করিডরে তখন একদল যুবকের জটলা। তারা আরমান আলীকে কাগজ হাতে দেখেই একযোগে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন। একজন পরামর্শপত্রটি কেড়ে নিলেন। এরপর সবাই মিলে চলে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ওষুধের নাম পড়া। এ অবস্থায় আরমান আলী অসহায় ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আরমান আলীর ব্যবস্থাপত্রের ওপর হামলে পড়া এই যুবকরা বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি। তাদের হাত থেকে সাত-আট মিনিট পর ছাড়া পেয়ে ওষুধের দোকানের দিকে যেতে যেতে আরমান এক প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমার ভাগ্নিটার অপারেশন চলছে। তালিকা অনুসারে আগেই অনেক ওষুধ কিনে দিয়েছি। কিন্তু ভেতর থেকে এখন জরুরিভাবে আরো দুটি ওষুধ নিয়ে আসতে বলল। কিন্তু ওই লোকগুলো আমাকে দেরি করিয়ে দিল। হাসপাতালের মধ্যে এই অবস্থা কিভাবে চলছে, বুঝতে পারছি না। ’ পরক্ষণেই তিনি বলেন, 'যে কোম্পানির ওষুধ লেখা হয়েছে, ঠিক সেটাই নিতে বলে দিয়েছেন ডাক্তার। অন্য কোম্পানির হলে নাকি চলবে না!’
ওই হাসপাতালের সামনের পরপর তিনটি ওষুধের দোকান ঘুরেও পাওয়া যায়নি ওই ওষুধ। পরে কিছুদূর হেঁটে গিয়ে আরেক দোকান থেকে আনা হয় ওষুধটি। এতে প্রায় আধা ঘণ্টা পার হয়ে যায়। বৃষ্টিতে ভিজে পড়িমরি করে ওষুধ নিয়ে অপারেশন থিয়েটারের সামনে আসতেই আরমান আলীকে ধমক লাগান কর্তব্যরত একজন নার্স, 'ওই মিয়া, এত দেরি লাগল ক্যান? যেই কোম্পানির ওষুধ লিখছে সেইটাই আনছেন তো!'
আরেক রোগীর স্বজন অপারেশন থিয়েটারের সামনে দাঁড়িয়ে আক্ষেপ করে বলেন, ‘এ কী অবস্থা দেখেন! নিজের টাকায় ওষুধ খাবেন, কিন্তু কোন কোম্পানির ওষুধ খাবেন, তা ঠিক করে দেন চিকিৎসকরা! এ জন্য ওষুধ কোম্পানির লোকেরা আগে থেকেই লেগে আছেন চিকিৎসক ও ওষুধ বিক্রেতাদের পেছনে। এর সঙ্গে এখন কয়েক বছর ধরে যোগ হয়েছে ভোক্তা বা ওষুধ ক্রেতাকে ঘিরে ধরার প্রবণতা। ওষুধের ক্ষেত্রে ক্রেতা বা ভোক্তার কোনো পছন্দ-অপছন্দের অধিকার নেই।
উল্লেখ্য, চিকিৎসকদের দায়িত্ব কেবল রোগীর প্রয়োজন অনুসারে ওষুধের মূল বা জেনেরিক নাম লিখে দেওয়া। কিন্তু চিকিৎসকরা তা না করে নিজেদের পছন্দমতো কোম্পানির ওষুধের নাম লিখে দেয়। আর ওষুধ কোম্পানিগুলোও প্রকাশ্যে চিকিৎসকদের পায়ে পায়ে ঘুরে তাদের প্রভাবিত করছে।
ওষুধ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, সরকারি হিসাবে দেশে অনুমোদিত জেনেরিক ওষুধের (অ্যালোপ্যাথিক, ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক) সংখ্যা ১ হাজার ২০০। এর মধ্যে কেবল অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ প্রস্তুতকারী ২৬৫টি প্রতিষ্ঠানই জেনেরিক ওষুধের আওতায় ব্র্যান্ড বা ট্রেড হিসেবে তৈরি বা বাজারজাত করছে প্রায় ২২ হাজার ওষুধ। এসব ওষুধ সম্পর্কে কেবল চিকিৎসকদের মধ্যে প্রচারণা চালানো যায়।
কিন্তু বাস্তবে ওষুধ ব্যবসায়ীদের কোন সরকারের আমলেই নিয়ন্ত্রণ করতে না পাড়ার কারণে তাদের অপবাণিজ্যের কাছে দেশের মানুষ এখন মূলত জিম্মী হয়ে পড়েছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












