মন্তব্য কলাম
অর্থ উপদেষ্টা, বানিজ্য উপদেষ্টা, খাদ্য উপদেষ্টা, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা থেকে খোদ প্রধান উপদেষ্টা বলার পরও বা কাজ করার দাবী করার পরও এমনকী গোয়েন্দা সংস্থা নিযুক্ত করার পরও চরম অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার যেভাবে জন ভোগান্তি দিয়েছিলো ফ্যাসিস্ট সরকার কী বৈষম্য দূর করলো? অন্তর্বর্তী সরকার!
, ২৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৩ রবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ০৭ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ইউনূস বলেছে, দেশের যেকোনও পণ্যের বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি সরকারের সব উইং এ বিষয়ে কাজ করছে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার এ বিবৃতিও অন্য সব মিথ্যা বচনেই পর্যবসিত হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়ে জরুরি সভা করেছেন। খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার কথা বলেছেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন বলেছেন, দেশে কোনও সিন্ডিকেট থাকতে পারবে না। তিনি জানান, এ বিষয়ে অর্থ, খাদ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করছে।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছে, বাজারে পণ্যের জোগান ও চাহিদার মধ্যে ভারসাম্য নেই। বাজারে সিন্ডিকেট আছে। এই সিন্ডিকেট ভাঙার কাজ চলছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার কঠোর অবস্থান নেবে।
তবে এত কিছুর পরেও বাজারে স্বস্তি মিলছে না সাধারণ মানুষের।
বাংলাদেশ ভোক্তা সমিতি (ক্যাব) বলছে, মুদ্রাস্ফীতির নিয়ন্ত্রণে অর্থ এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্ব রয়েছে।
বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার চাল, আলু, পেঁয়াজ, ভোজ্যতেল ও ডিমের দাম নির্ধারণ করে দিলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। গত এক বছরে ওষুধসহ প্রায় সকল প্রকার ব্যবহার্য ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। সংসারের খরচ মেটাতে নিম্ন আয়ের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে অনেক আগেই।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের প্রতিটি বাজার ও সড়কে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য, অধিক মুনাফা, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য, পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, অধিক বৃষ্টিতে ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হওয়াসহ সরকারের সঠিক মনিটরিংয়ের অভাবে নিত্যপণ্যের বাজার ক্রমশই সাধারণ মানুষের ক্রয়-ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। সরকারের ওপর মহলের নির্দেশনাও কাজে আসছে না।
সরকারের বাণিজ্য সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট যেদিন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্বভার গ্রহণ করেছে সেদিন বাজারে মোটা চালের কেজি ছিল ৫০ থেকে ৫৪ টাকা। খোলা আটার কেজি ছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। খোলা সয়াবিনের লিটার ছিল ১৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা। পাম সুপারের লিটার ছিল ১৩৪ থেকে ১৪০ টাকা। বড় দানার মসুর ডালের কেজি ছিল ১০৫ থেকে ১১০ টাকা। দেশি পেঁয়াজের কেজি ছিল ১১০ থেকে ১২০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির কেজি ছিল ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। ডিমের হালি ছিল ৫০ থেকে ৫৪ টাকা। চিনির কেজি ছিল ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকা। আর প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা।
অপরদিকে, এক বছর পরে এসে ২০২৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বরে দেশের বাজারে মোটা চালের কেজি ৬০ থেকে ৬২ টাকা। আটার কেজি ৫০ থেকে ৫৪ টাকা। খোলা সয়াবিন তেলের কেজি ১৭৬ থেকে ১৭৮ টাকা। পাম সুপার বলতে বাজারে কোনও তেল নেই; সবই সয়াবিন নামে বিক্রি হচ্ছে। বড় দানার মসুর ডাল ১২০ থেকে ১৩৫ টাকা। দেশি পেঁয়াজের কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা। প্রতিকেজি চিনির দাম বর্তমানে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা।
শুধু খাদ্য পণ্যই নয়, বেড়েছে সাবান, সোডা, শ্যাম্পু, লোশনসহ সকল প্রকার ওষুধের দামও।
অথচ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে আলু উৎপাদন দ্বিগুণ, ডাল উৎপাদন চারগুণ ও সবজি উৎপাদন বেড়েছে ১ কোটি ৯৬ লাখ টন।
অর্থাৎ উৎপাদন বাড়লেও বাজারে দাম কমছে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উৎপাদন বৃদ্ধির সুফল ভোক্তার কাছে পৌঁছায়নি। এর নেপথ্যে সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজি, অদক্ষ বাজার ব্যবস্থাপনা ও সঠিক মনিটরিংয়ের অভাব দায়ী।
বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, বাজার সাধারণ মানুষের নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত কার্যকর বাজার মনিটরিং এবং অভিযান পরিচালনা করা প্রয়োজন। অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙতে শক্তিশালী আইন প্রয়োগ করা দরকার। ডলারের মূল্যবৃদ্ধি রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং পণ্যের সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক রাখা জরুরি।
বাজার নিয়ন্ত্রণ আসলে কার হাতে? বাজারের জিনিসপত্রের দাম এমন দফায় দফায় বাড়ছে কাদের কারসাজিতে?
বিষয়টি দেখার যাদের দায়িত্ব তারাই-বা কী করছে? অনেকে আবার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছে, এ বাজার অস্থিরতার পেছনে কেউ কারসাজি করছে না তো?
বিভিন্ন নিত্যদ্রব্যের দাম যখন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে তখন জনগণের মনে এমন প্রশ্ন আসা অস্বাভাবিক নয়। এমন পরিস্থিতিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত এমন মূল্য বৃদ্ধির কারণ কী, তা দ্রুত খুঁজে বের করে জনগণকে জানানো। আর এ মূল্য বৃদ্ধি যদি অযৌক্তিক হয় এবং এর পেছনে যদি কোনো সিন্ডিকেট জড়িত থাকে তাহলে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের হাতে তুলে দেওয়া।
কিন্তু আমরা একটা বিষয় সব সময় লক্ষ করেছি বাজারে যখন জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি ঘটে প্রথম দিকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কোনো হুঁশ না থাকলেও বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচারের পর তাদের কিছুটা হুঁশ আসে এবং তারা বিভিন্ন জায়গায় বাজার মনিটরিং করে কিছু ব্যবসায়ীদের আর্থিক দ-ও দেয়। তারপর হঠাৎ করে তারা উধাও হয়ে যায়।
এ বিষয়ে তাদের সব সময় একই কথা লোকবলের অভাবে তারা তাদের মনিটরিং ব্যবস্থা সব সময় সব জায়গায় কার্যকর রাখতে পারছে না। কিন্তু স্বাধীনতার এত বছর পরও কেনই-বা বাজার মনিটরিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত লোকবল নিয়োগ দেয়া গেলো না, এমন প্রশ্ন থেকেই যায়। যেহেতু আমাদের বাজারে ঘাপটি মেরে বসে আছে অসংখ্য অসাধু ব্যবসায়ী, আড়তদার, মজুমদার এবং মধ্যস্বত্বভোগী। তাদের থামানো কি যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত নয়? আর এর জন্য বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাটিকে স্থায়ী রূপ দিলে কারও কি ক্ষতি হবে? বরং লাভ হবে। বাজার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সংস্থাটি যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারবে। এতে সরকারও কিছুটা হালকা হবে। বাজার নিয়ে তাদের মাথা ঘামাতে হবে না।
একটি বিষয় অত্যন্ত স্পষ্ট যে আমাদের দেশের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী লোভী। এরা বেশি মুনাফা করতে সব সময় অভ্যস্ত। হোক সেটা ক্রেতাসাধারণকে ঠকিয়ে কিংবা পণ্যে কিছু ভেজাল কিছু মিশিয়ে। অতীতেও এটা বারবার প্রমাণিতও হয়েছে ফলে এদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিয়মিত কোনো স্থায়ী সংস্থা না থাকলে এদের নিয়ন্ত্রণ করাই কঠিন হবে। ফলে সময় এসেছে বাজার নিয়ন্ত্রণে স্থায়ী এবং দক্ষ ও মুক্তাকী সংস্থা গঠন করার।
উৎপাদক থেকে কয়েক হাত বদলের পর ক্রেতা পণ্য হাতে পায়। হাত বদলের প্রক্রিয়ায় ঢুকে পড়ে মধ্যস্বত্বভোগী। তারা অসাধু উপায়ে পণ্যের দাম বাড়িয়ে নেয় কয়েক গুণ। ক্রেতাকে সেই বাড়তি টাকা দিতে হলেও তা কখনো উৎপাদক পায় না। আমরা হরহামেশা দেখি কৃষককে তার উৎপাদিত পণ্য রাস্তায় ফেলে প্রতিবাদ করতে। উৎপাদক আর ক্রেতার দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে। না হলে দিনশেষে পকেট ভারী হবে মধ্যস্বত্বভোগীদের।
অসাধু ব্যবসায়ীরা পণ্য মজুত করে সৃষ্টি করে কৃত্রিমসংকট। মজুত করা আড়তগুলোতে অভিযান চালানোর কোনো বিকল্প নেই। নিয়মিত অভিযান চালিয়ে জব্দ করতে হবে এ আড়তগুলো।
দেশে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরসহ বেশ কিছু অকার্যকর প্রতিষ্ঠান আছে। যেগুলোর কার্যকারিতা খুবই নগণ্য। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনসহ এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর কর্মপরিকল্পনায় আনতে হবে। তাদের প্রত্যেকের কাজের আওতা, ধরন, পদ্ধতি সবকিছু সচেষ্ট হয়ে কাজ করতে হবে একসঙ্গে। বিক্ষিপ্ত চেষ্টা কোনো কার্যকর সমাধান আনে না। পূরণ হয় না মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা। সবশেষে ক্রেতা সচেতনতার বিকল্প নেই। অনিয়মের প্রতিবাদ না করলে ক্রেতাকেই সেটির মাশুল দিতে হবে।
একদিকে উৎপাদন বাড়ছে, অন্যদিকে সিন্ডিকেট ও দুর্বল বাজার তদারকির কারণে চাল, তেল, সবজি, ডাল ও ওষুধসহ প্রায় সব পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নানা কথা বললেও সাধারণ মানুষের স্বস্তি ফিরছে না। ফলে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে-বাজার নিয়ন্ত্রণের প্রকৃত দায়িত্ব কে নেবে?
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












