নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনারা আসমান ও যমীনবাসীদের জন্য নিরাপত্তা দানকারী।” সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ বা আগমণ দিনটিও যমীনবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য ফরয হচ্ছে, উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করে উনার মুবারক তা’লীম-তালকীন এবং ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিলের মাধ্যমে চূড়ান্ত কামিয়াবী হাছিল করা।
, ০৭ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ২২ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৬ অগ্রহায়ণ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে ‘ফযল’ ও ‘রহমত’ মুবারক অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে লাভ করার কারণে খুশি প্রকাশ করো।” সুবহানাল্লাহ! এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা ছাবিত হয় যে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বান্দা-বান্দী ও উম্মত তথা কুল-কায়িনাতের জন্য যেরূপ রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, নাজাত লাভের কারণ; তদ্রƒপ উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক অর্থাৎ দীদার মুবারকে তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর উনার খাছ আওলাদ ও প্রতিনিধি বা নায়িব অর্থাৎ হযরত আহলু বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা পুরুষ হোন অথবা মহিলা হোন উনারাও কুল-কায়িনাতের জন্য রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, নাজাত লাভের কারণ। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আহলু বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের যমীনে আগমন ও অবস্থান আমভাবেই যমীনবাসীর জন্য ফযল ও রহমত স্বরূপই, তবে উনাদের এমন কতক বিশেষ মুহূর্ত বা সময় রয়েছে, যে সময়ে উনাদের মুবারক ছোহবত ও মুবারক খিদমতকারীগণ উনারা আরো বেশি পরিমাণে ফযল ও রহমত লাভ করে থাকেন। ফলে উনাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নৈকট্য মুবারক লাভ নিশ্চিত হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম এবং ওলীআল্লাহ উনাদের সেই বিশেষ মুহূর্তগুলির মধ্যে একটি হলো বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- আজ সুমহান বরকতময় জুমাদাল ঊলা শরীফ উনার ৭ তারিখ। যা আখাছছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ দিবস। হযরত আহলু বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যমীনবাসীদের জন্য খাছ ‘ফযল ও রহমত’ স্বরূপ। তাই উনাদের মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ বা আগমন দিনটিও যমীনবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ! যা সকলের জন্যই রহমত, বরকত, নিয়ামত, সাকীনা ও নাজাত লাভের কারণ। অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য ফরয হচ্ছে, উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করে উনার মুবারক তা’লীম-তালকীন এবং ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিলের মাধ্যমে চূড়ান্ত কামিয়াবী হাছিল করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছেন একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। সুবহানাল্লাহ! অথচ তারপরও মুসলমানরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করেনা। অর্থাৎ সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং আইয়্যামুল্লাহ শরীফ সমূহকে গুরুত্বও দেয় না এবং পালনও করে না। নাউযুবিল্লাহ! আর সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং আইয়্যামুল্লাহ শরীফ সমূহকে গুরুত্ব না দেয়া এবং পালন না করার কারণেই মুসলমানরা হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান আর রাষ্ট্রদ্বীন হচ্ছেন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম। তাই সর্বক্ষেত্রেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের একক আধিপত্য ও প্রাধান্য থাকবে। সুবহানাল্লাহ! তথাকথিত সংখ্যালঘুর দোহাই দিয়ে মাত্র দু’ভাগ বিধর্মীকে প্রাধান্য দেয়া সংখ্যাগুরু মুসলমানদেরকে অধিকার বঞ্চিত করার শামিল। যা মুসলমানদের জন্য কখনোই বরদাশ্ত করা সম্ভব নয়।
০৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন- একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা ব্যতীত সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সমস্ত জিন-ইনসান, সমস্ত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামসহ তামাম কায়িনাতবাসী সকলেরই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা আলাইহিন্নাস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
০৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুন নিসা সাইয়্যিদাতুনা হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা পুরুষ হোন বা মহিলা হোন; উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভের অন্যতম উসীলা। সুবহানাল্লাহ!
০৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৪শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে শাওওয়াল শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১০ই ছানী আশার ১৩৯১ শামসী, ৯ই মে ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার বিগত আরবী মাসগুলো যেভাবে শুরু করেছে তাতে এটা নিশ্চিত যে, এ বছরেও পবিত্র হজ্জ বাতিল করার গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
০৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ। যা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশ্ব বাল্যবিবাহ দিবস হিসেবে মশহূর। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবসে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার ৬ বৎসর বয়স মুবারকে আক্বদ মুবারক ও ৯ বৎসর বয়স মুবারকে পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক সম্পন্ন হয়।
০১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মাসাকীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল খ¦মিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ মহান দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৯শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যেই বিশেষ দিনটি হলো আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক উনার বরকতময় দিন। যা সকলের জন্যই ঈদ বা খুশির দিনও বটে। সুবহানাল্লাহ!
২৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, ইবনু খইরি বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ অবস্থায় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাল্যবিবাহ সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা পবিত্র সুন্নত হিসেবে সাব্যস্ত। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বা মুসলিম পারিবারিক আইনে বিবাহের নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই। আইন করে বিবাহের বয়স নির্ধারণ করার অর্থ হচ্ছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর হস্তক্ষেপ করা। যা কারো জন্যই জায়িয নেই বরং কুফরী। উল্লেখ্য, সরকার ওয়াদা করেছে যে, ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে কোনো কাফির বা বিধর্মী, বিদয়াতী ও ফাসিকদের প্রশংসা করা, সম্মান দেখানো, তাদের ক্ষেত্রে সম্মানসূচক শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করা এবং সম্মানসূচক শব্দ দ্বারা সম্বোধন করাও হারাম এবং কুফরী।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)