আদা-রসুনে বাড়ছে আমদানিনির্ভরতা
, ০৫ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ৩০ সামিন, ১৩৯০ শামসী সন, ২৮শে জানুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ১৪ মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) তাজা খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশে গত এক দশকের ব্যবধানে আদার চাহিদা পাঁচগুণ, রসুনের তিনগুণ বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। বিপরীতে আদার উৎপাদন থেমে আছে প্রায় এক জায়গায়। রসুনের উৎপাদন কিছুটা বাড়লেও সেটা চাহিদার তুলনায় কম। এতে বাড়ছে আদা-রসুনের আমদানিনির্ভরতা। ডলার সংকটে বাড়ছে আমদানি খরচ। ভোক্তার পকেট থেকেও যাচ্ছে বাড়তি টাকা। মসলজাতীয় পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে একটি প্রকল্প নিয়েছে সরকার। সেটা কার্যকর হলে কিছুটা বাড়তে পারে উৎপাদন।
ট্যারিফ কমিশনের সবশেষ তথ্য বলছে, দেশে বছরে তিন লাখ টন আদা ও ছয় লাখ টন রসুনের চাহিদা রয়েছে। এ হিসাব কিছুটা পুরোনো।
ব্যবসায়ীদের দাবি, বর্তমানে দেশে আদার চাহিদা সাড়ে চার লাখ টন এবং রসুনের চাহিদা প্রায় ৯ লাখ টন, যা এক দশক আগের তুলনায় যথাক্রমে পাঁচ ও তিনগুণ ছাড়িয়েছে।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব বলছে, ২০১৩-১৪ অর্থবছর থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত দেশে আদার উৎপাদন থমকে রয়েছে। এই এক দশক ধরে উৎপাদন মাত্র ৮০ হাজার টনের সামান্য এদিক-সেদিক করছে মসলাটি। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে দেশে ৭৭ হাজার টন আদা উৎপাদন হয়, যা ২০১৯-২০-এ এসে সর্বোচ্চ ৮৪ হাজারে উঠেছিল। ২০২১-২২-এ কমে আবার ৮২ হাজার টনে নেমেছে।
একই অবস্থা রসুনেরও। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে দেশে সাড়ে তিন লাখ টন রসুন উৎপাদন হয়। এক দশক বাদে এখন উৎপাদন ঠেকেছে ৫ লাখ ১৬ হাজার টনে। ঠিক একই সময়ের ব্যবধানে চাহিদা বেড়েছে তিনগুণের বেশি।
কৃষি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উন্নত জাতের অভাব, দীর্ঘমেয়াদি জীবনকাল ও উঁচু জমির ফসল বলে এ দুই ফসলে খুব বেশি আগ্রহী নয় চাষিরা। আবার উৎপাদন খরচের চেয়ে মসলার বাজারদর কম হওয়াও বড় কারণ।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ঢাকার বাজারদরের হিসাব অনুযায়ী, গত এক বছরের ব্যবধানে বাজারে আদার দর বেড়েছে ১২২ শতাংশ পর্যন্ত। রসুনের দাম বেড়েছে ১১০ শতাংশ। মাসের ব্যবধানে বেড়েছে যথাক্রমে ৫৩ ও ৬০ শতাংশ।
এসব বিষয়ে পুরান ঢাকার শ্যামবাজারকেন্দ্রিক মসলাজাতীয় পণ্যের আমদানিকারক ও বিক্রেতা আবদুল মাজেদ বলেন, দেশি আদা-রসুনের চেয়ে এখন বিদেশির (আমদানি) চাহিদা বেশি। সে কারণে কখনো আনতে সংকট হলেই দাম বেড়ে যায়। এখনো ডলারের কারণে আমদানি ঘাটতি, বাজারে সে প্রভাব পড়েছে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইসরাইলী গুপ্তচর গ্যাং নেতাসহ নিহত
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ঘোষিত আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম -ফখরুল
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভারতীয় গোয়েন্দা নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা তাপসের অফিসে
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেয়া যাবে না -স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘১৫ বছরের মধ্যে সেনাবাহিনী যেন দাঁড়াতে না পারে’
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তপথে ঢোকে, ছড়ায় ট্রেনে
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা প্রশ্নে হাইকোর্টের ‘দ্বিধাবিভক্ত’ রায়
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে অনন্য আয়োজন
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘রাজাকার-আল বদরদের জন্য আ.লীগই ঠিক ছিল’
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এই বিচার নয় -চিফ প্রসিকিউটর
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












