নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাজারে উঠতে শুরু করেছে হরেক রকম শীতের শাক-সবজি। তবুও কমছে না দাম। এদিকে আলুর দাম বাড়লেও পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর নয়াবাজার, কারওয়ানবাজার ও নিউমার্কেট কাঁচাবাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, হাতে গোনা দুই-একটি সবজির দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা কমলেও বেশিরভাগই বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, মৌসুম শেষ দিকে হওয়ায় এবং সাম্প্রতিক বন্যা ও বৃষ্টির প্রভাবে বাড়ছে শাক-সবজির দাম। রাজধানীর কারওয়ানবাজারের সবজি বিক্রেতা আনিস বলেন, হাতেগোনা দু-একটি সবজি ছাড়া কোনোটিই নেই ৮০ টাকার বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা:
আদা ও রসুনের নির্যাসে পোলট্রির রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ই-কোলাই এবং সালমোনেলার বিরুদ্ধে কার্যকারিতা পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ফেলোশিপের অর্থায়নে গবেষণাটি করা হয়েছে।
গবেষক অধ্যাপক মাহমূদুল হাসান শিকদার বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যাপক ব্যবহার এবং মানুষ ও প্রাণী উভয়ের জন্যই সহজলভ্যতার কারণে বাংলাদেশ মাল্টি ড্রাগ রেজিস্টেন্সের (এমডিআর) প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল। ফলে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্টেন্সের (এএমআ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঈদের আগেই ডলারের দাম বৃদ্ধির ছুতা তুলে দ্রব্যমূল্যে আগুন জ্বালাচ্ছে ব্যবসায়ীরা। এক মাসের ব্যবধানে আদা কেজিতে সর্বোচ্চ ১৫০ টাকা এবং রসুন সর্বোচ্চ ৪০ টাকা বেড়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দেশে দ্বিগুণের বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে পণ্য দুটি।
খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, বিশ্ববাজারে ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি খরচ বেড়েছে। তাতে পাইকারি বাজারে প্রতিদিনই একটু একটু করে আদা-রসুনের দাম বাড়ছে।
খোদ সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনন্দিন বাজার দরের প্রতিবেদনের তথ্য জানাচ্ছে, এক মাসে অস্বাভাব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
নিত্যপণ্যের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। বাজারে একরকম অস্থিরতা শুরু হয়েছে। মানুষের ওপর চেপে বসেছে দ্রব্যমূল্য বাড়ার এ প্রভাব। সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত বাজার নিয়ন্ত্রণে নজরদারির দাবি করা হলেও এর সুফল দেখা যাচ্ছে না বাজারে। কাঁচাবাজারের লাগামহীন মূল্যে নিম্ন আর মধ্যম আয়ের মানুষের জীবন এখন বিপর্যস্ত।
ফলে সাধারণ মানুষ; বিশেষ করে খেটেখাওয়া মেহনতি মানুষের নাভিশ্বাসের উপক্রম। কিছুদিন আগেও ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পেপের দাম বেড়ে এখন ৭০ টাকা। সব মিলিয়ে সবজি কেনাও এখন সাধারণ মানুষের জন্য দুরূহ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বছরজুড়েই নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে হাহাকার লেগে থাকে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় নিম্ন ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের। অবস্থার পরিবর্তন হয় না রমাদ্বান শরীফ মাসেও। রোযার দিনগুলোতেও বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য থাকে লাগামহীন। অথচ প্রতিবারই রমাদ্বান শরীফ এলে সরকারের সংশ্লিষ্টরা সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করেন। বলা হয়, রমাদ্বান শরীফে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে কঠোরভাবে বাজার পর্যবেক্ষণ করা হবে। বলা হয়, রমাদ্বান শরীফে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা হবে। কিন্তু বাস্তবতা তথৈবচ। আদতে হয় না এসবের কোনোকিছু বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের বাজারে পণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি থামার কোনো লক্ষণ নেই। উল্টো দফায় দফায় বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। এরমধ্যে ভালো খাবার তো এখন নাগালের বাইরে। অবস্থা এমন যে, মাছ-গোশত ছুঁয়ে দেখতে পারছেন না মধ্য ও নিম্নবিত্তরা। এসবের বাইরে সবজির দামও ঊর্ধ্বমুখী। আর চিনি, আটা, ময়দা বাড়তি দামে আটকে রয়েছে। এরমধ্যে নতুন করে বেড়েছে ডাল ও ছোলার দাম।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে প্রতি কেজি গরুর গোশত বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা দরে। খাসির গোশতের দাম প্রতিকেজি ১১শ টাকা। আর বকরির গোশত ৯০০ টাকা।
এদিকে টানা তিন স বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রতি বছর রমজানে অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পাশাপাশি চাহিদা বাড়ে বিভিন্ন ধরনের মসলার। এর আড়াই মাস পর ঈদুল আজহায় চাহিদা থাকে তুঙ্গে। রোজা আসতে বাকি এখনো এক মাসের বেশি সময়। এরই মধ্যে চড়া মসলার বাজার। কোনো কোনো মসলার দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। তবে কারণ হিসেবে রমজান কিংবা চাহিদা বাড়ার চেয়ে আন্তর্জাতিক বাজার ও ডলারের দামকে বেশি দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডলারের সংকট ও অতিরিক্ত মূল্য মসলার দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বেশি প্রভাব ফেলছে। দামের কারণে কমেছে মসলার আমদানি ও বিক্রি। আবার আমদানি মসলার দাম বাড়ায় বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশে গত এক দশকের ব্যবধানে আদার চাহিদা পাঁচগুণ, রসুনের তিনগুণ বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। বিপরীতে আদার উৎপাদন থেমে আছে প্রায় এক জায়গায়। রসুনের উৎপাদন কিছুটা বাড়লেও সেটা চাহিদার তুলনায় কম। এতে বাড়ছে আদা-রসুনের আমদানিনির্ভরতা। ডলার সংকটে বাড়ছে আমদানি খরচ। ভোক্তার পকেট থেকেও যাচ্ছে বাড়তি টাকা। মসলজাতীয় পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে একটি প্রকল্প নিয়েছে সরকার। সেটা কার্যকর হলে কিছুটা বাড়তে পারে উৎপাদন।
ট্যারিফ কমিশনের সবশেষ তথ্য বলছে, দেশে বছরে তিন লাখ টন আদা ও ছয় লাখ টন রসুনের চাহিদা রয়েছে। এ হিসাব কিছুটা পুরোনো।
বাকি অংশ পড়ুন...












