বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানিত্ব তুলে দেয়ার ভয়াবহ ষড়যন্ত্র মারাত্মকভাবে প্রবল করা হচ্ছে। ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্ট প্রমোট করার মাধ্যমে এল.জি.বিটি কিউ মুভমেন্ট এদেশে সয়লাব করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। অশিক্ষার পর এখন পাঠ্যক্রমে কুশিক্ষা চালানো হচ্ছে।
আমাদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সাথে যায়না এরূপ কারিকুলাম সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। আর শরয়ী মতে সম্পূর্ণ হারাম ও কাট্টা কুফরী যা দ্বীনদার মুসলমানদের বরদাশতের বাইরে। এ বিষয়ে রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম এই অনুচ্ছেদ সম্বলিত সংবিধানের সরকারের সম্যক উপলব্ধি দরকার ইনশাআল্লাহ। (পর্ব-৩)
, ১৪ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১২ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
এডাম গ্রাহাম স্কটল্যান্ডের একজন ধর্ষক। দুইজন নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে তার বিচার শুরু হয়। মজার ব্যাপার হলো, বিচার চলাকালীনই হঠাৎই নিজেকে নারী দাবি করতে শুরু করে এই ধর্ষক। নাম বদলে চুল বড় করে হয়ে যায় আইলা ব্রাইসন। যথারীতি ধর্ষণের দায়ে তাকে সাজা প্রদান করা হয়- ৮ বছরের কারাদন্ড। দু দুটো নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে কারাদন্ড পাওয়া গ্রাহাম নিজেকে নারী দাবি করার কারণে তাকে নারীদের কারাগারেই প্রেরণ করে আদালত। পরবর্তীতে বাকি নারীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে তাকে পুরুষদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
যাক! নারীরা যৌন নির্যাতন থেকে এবারের মত বেঁচে গেলো। তাই না?
না।
স্টিফেন টেরেন্স উড কুখ্যাত বিকৃত যৌনাচারের কারণে। প্রথম সে জেলে যায় দুজন ৯ ও ১২ বছরের ছেলেকে যৌন হয়রানির কারণে। ১৮ মাস জেল খেটে বের হয়ে সে ভদকা খাইয়ে ধর্ষণ করে তার বন্ধুর গর্ভবতী স্ত্রীকে। সে সময় তার বিচার না হলেও পরবর্তীতে হত্যাচেষ্টার কারণে জেলে যায় সে। শুধুমাত্র নিজেকে মেয়ে দাবি করার কারণে যৌন নিপীড়নের ইতিহাস থাকা সত্ত্বেও তাকে নারীদের জেলে প্রেরণ করে আদালত। সেই জেলে সে তিন মাসে চারজন নারীকে যৌন নিপীড়ন করে। জেলে আসার আগেও সে ধর্ষণ করেছিলো দুইজন নারীকে।
এ ধরণের ঘটনা শুধু অপরাধী কয়েদিদের সাথে ঘটছে তাই না। ঘটছে সাধারণ নারীদের সাথেও।
৫২ বছর বয়েসী ড্যারেন একজন রেজিস্টার্ড সেক্স অফেন্ডার। জঘন্য ধরণের যৌন নির্যাতনে অভিযুক্ত হয়েছিলো সে। পরবর্তীতে নিজেকে নারী বলে দাবি করার কারণে নারীদের বাথরুমে তাকে যাওয়ার অধিকার দেয় উই স্পা। অন্যান্য নারী ও বালিকাদের সামনে নিজের জামা কাপড় খুলে উলঙ্গ হয়ে ওয়াশরুমের কাজকর্ম করছিলো সেক্স অফেন্ডার ড্যারেন। তাতে প্রচন্ড অফেন্ডেড হয়ে সেখানে প্রতিবাদ করে নারীরা। যৌন নির্যাতনের জন্য রেজিস্ট্রি থাকা পুরুষ লোককে কেন নারীদের টয়লেটে ঢুকতে দেওয়া হবে- তা নিয়ে তারা ৫টি মামলা করে।
বাদ যাচ্ছে না ছোট বালিকারাও।
আমেরিকার লউডন কাউন্টিতে ছাত্র-ছাত্রীদের বাবা-মাদেরকে জানানো বাদেই স্কুলের কর্তৃপক্ষ নিয়ম করে যে কোনো ছেলে নিজেকে মেয়ে দাবি করলে মেয়েদের টয়লেটে মেয়েদের সাথে যেতে পারবে। তার কিছুদিনের মধ্যেই নিজেকে মেয়ে দাবি করা একজন ছেলে মেয়েদেরকে যৌন হয়রানি করছে বলে অভিযোগ দায়ের করে ভিক্টিম দুইজন ছাত্রী। যখন এক যৌন নিপীড়নের শিকার ছাত্রীর বাবা স্কুলের বোর্ড মিটিং এ বিষয়টি তুলে প্রতিবাদ করতে যায়, তখন তাকে ঘৃণা প্রচার অভিযোগে গ্রেফতার করে ভার্জিনিয়া পুলিশ। মেয়ের সম্মানের জন্য রুখে দাঁড়ানোও যেখানে পাপ।
ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারের পক্ষে আইন পাশ হলে আইনগতভাবে কোনো ছেলের মৌখিক দাবির উপরে মেনে নিতে হবে সে একজন মেয়ে। মেয়েদের ওয়াশরুমে তাকে যাওয়ার অধিকার দিতে হবে। সেটার প্রতিবাদ তো করতে পারবেই না, এমনকি কোন মেয়ে যৌন নির্যাতিত হলেও কিছু বলতে পারবে না। কোনো একদিন শুনা যাবে মেয়েদের হোস্টেলে একই রুমে এক ছেলের সাথে মেয়ে থাকছে। যেই ছেলে মেয়েদের সব প্রাইভেট কাজ তো দেখছেই, হয়তো সুযোগ পেয়ে একদিন করে বসছে শ্লীলতাহানিও। কারণ সেই ছেলেকে আইন করে মেয়ে বানানো হয়েছে।
নারী তার জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রতিটি ক্ষেত্রে সম্মান ও মর্যাদাকর অবস্থায় উন্নীত হতে পারে এটিই প্রত্যাশা। নারীর অধিকার তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন কোনও বাধা বা সীমাবদ্ধতা ছাড়াই নারী নিরাপত্তা ও সম্মানের সাথে শিক্ষা নিজেদের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবে। নারীর প্রতি সব ধরনের সহিংসতা রোধে ২০১২ সালে দেশে প্রণয়ন করা হয় পারিবারিক সহিংসতা দমন ও নিরাপত্তা আইন ২০১২। নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রণয়ন করা হয় মানবপাচার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১১। এছাড়া মেয়েশিশুদের নিরাপত্তায় শিশু আইন। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতিও গ্রহণ করেছে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিশেষ বিবেচনায় নিতে হবে যে, সাম্প্রতিক ট্রান্সজেন্ডার নারীরা আগামী দিনে নারীর অধিকারের অন্তরায় হিসেবে উপস্থিত হবে, ইতিমধ্যে বেশ কিছু উদাহরণ দেশ বিদেশে সৃষ্টি হয়েছে। কতিপয় পুরুষ কেবল নিজ ইচ্ছা বা দাবি অনুযায়ী ট্রান্স নারী হয়ে তারা সমাজে নারীদের জন্য নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি ও সামাজিক শৃঙ্খল ভেঙে ফেলতে পারে। সমাজে নারীর অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করতে বিশেষ কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে, কোন পুরুষ ট্রান্স নারী হয়ে এ সুযোগ সুবিধা লুফে নিতে পারে যা নারীর অধিকার হরণ করবে। সাধারণ নারী বনাম ট্রান্স বা রূপান্তরিত দাবিদার নারী একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে ও অসম লড়াই হবে।
নারীদের অগ্রগতি জন্য চাকরির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোটা সিস্টেম রয়েছে। যেমন সরকারি প্রাইমারি শিক্ষা কার্যক্রমে শতকরা ৮০ শতাংশ নারীদের জন্য নির্ধারিত। ট্রান্সজেন্ডার নারীরা সেই পজিশনগুলোতে প্রতিযোগিতা করতে আইনি বাধা থাকবেনা। এমতাবস্থায় নতুন করে বৈষম্য সৃষ্টি হবে।
জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন রয়েছে। পুরুষ হয়েও ট্রান্স নারী দাবি করে প্রকৃত নারীদের আসন বাগিয়ে নিতে পারে। এমন হলে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্বের জায়গায় নারীরা পিছিয়ে পড়বে। পাবলিক ট্রান্সপোর্টে সংরক্ষিত আসনের ক্ষেত্রেও মনের ইচ্ছার কথা বলে নারীদের আসন কেড়ে নিবে পুরুষ। একজন নার্স বা চিকিৎসক পড়বে বিড়ম্বনায়। চিকিৎসা সেবার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করবে এ পরিচয়ে। কেউ ট্রান্সজেন্ডার ঘোষণা দিলে তার আবাসিক স্থান কোথাও হবে? তারা কোন টয়লেট ব্যবহার? দিন দিন এই সমস্যাগুলো পশ্চিমা দেশেও প্রকট হয়ে উঠছে। ব্রিটেনের মিনিস্ট্রি অব জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুযায়ী- জেলখানায় ১৭৬ জন ট্রান্সজেন্ডার নারীর (জন্মগত পুরুষ) ৭৬ জন যৌন নির্যাতনমূলক অপরাধে জড়িত হয়। এদের ৩৬ জন ধর্ষণ (rape is defined as penetration with penis) এবং ১০ জন ধর্ষণের প্রচেষ্টার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়। তাদের জন্য প্রকৃত নারীদের প্রাইভেসি নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে।
নিউজিল্যান্ডের ট্রান্স মেয়ে খধঁৎবষ ঐঁননধৎফ ভারউত্তোলনে কলেজ পর্যায়ে পুরুষ হিসেবে রেকর্ড করেছিল স্থানীয় প্রতিযোগিতায় কিন্তু ২০১২-তে সে মেয়ে হিসেবে অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে বিশ্ব রেকর্ড গড়ে কয়েকটি পদক জিতে নেয় মহিলা ইভেন্টে। ক্রিকেটার ম্যাক্সিন ব্লিথিন কেন্ট কাউন্টির টিমে প্রথম ট্রান্স মহিলা হিসেবে অংশ নেয়া তার ব্যাটিং গড় ১২৪ রান। কিন্তু পুরুষ ক্রিকেটার হিসেবে ব্যাটিং গড় ছিল মাত্র ১৫ রান! এভাবে অলিম্পিক, ক্রিকেট, মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার আসরে এমন অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে ও তৈরি হচ্ছে যা থেকে সহজেই অনুমেয় ট্রান্সজেন্টার নারী অধিকারের ভবিষ্যৎ অন্তরায়।
নারীদের চাকরি বা কর্মসংস্থান, চিকিৎসা, বাসস্থান, নিরাপত্তা, প্রতিযোগিতাসহ সব সেক্টরে ট্রান্স নারীদের কারণে বৈষম্য তৈরি হবে এবং নারীদের অধিকার খর্ব হবে। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব কত ভয়ংকর হতে পারে তা অনুমেয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












