মন্তব্য কলাম
ইফতারীসহ বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয়কে লোভনীয় করতে মেশানো হয় বিভিন্ন আকর্ষণীয় রং। সাধারণ মানুষ রংবিহীন বিশুদ্ধ খাবারের পরিবর্তে রংযুক্ত ভেজাল ও ক্ষতিকর খাদ্য ও পানীয় ক্রয় করতেই বেশি উৎসাহী।
এতে করে তারা আর্থিকভাবে এবং স্বাস্থ্যগতভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা নেই। এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আমল থাকলে সাধারণ মুসলমান এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতো না। (২য় পর্ব)
, ২রা রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৪ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ৩ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ১৬ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে ইদানীং বাচ্চাদের হাঁপানি অনেক বেড়ে গেছে। বাচ্চাদের কোমল পানীয়ে ব্যবহৃত আরেকটি অনুমোদিত হলুদ রং ইয়েলো-৭-জি’সহ বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয়ে ব্যবহৃত রংগুলো এজন্য প্রধানত দায়ী। বিজ্ঞানীরা বাচ্চাদের হার্টের অসুখের সাথেও এখন এসব রং এর সম্ভাব্য সম্পর্ক খতিয়ে দেখছে। অথচ দুঃখের কথা হচ্ছে যে, আমাদের দেশে বাচ্চাদের খাদ্য ও পানীয়গুলোতেই রং বেশি বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো খেয়ে কত বাচ্চা যে ভয়ঙ্কর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সরকার তার কোনো নজরদারী করছে না, দায়ভার নিচ্ছে না।
আমাদের বাজারে ভারতীয় অজস্র কোম্পানির পাশাপাশি আইসিআই, বায়ার, মার্ক, ডোলডার ইত্যাদি কোম্পানির রং খোলা বাজারে দেদার বিক্রি হয়। রং বিক্রির উপরে এদেশে কোনো বিধিনিষেধ নেই। এই টেক্সটাইল কালারগুলো কোনো না কোনো কারখানা থেকে কালো পথে খোলাবাজারে চলে আসে এবং তা আসছে যুগের পর যুগ ধরে। ফলে এ অন্যায়টিকে মানুষ আর অন্যায় বলেই মনে করছে না।
সমস্যার কিন্তু এখানেই শেষ নয়। অনুমোদিত প্রতিটি রংয়ের আবার সর্বোচ্চ নিরাপদ মাত্রা-সীমা রয়েছে। অর্থাৎ এ নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি ব্যবহার করলে শরীরের ক্ষতি হবে। একেক দেশে এ মাত্রা-সীমা একেক রকম। তুলনামূলকভাবে কম প্রযুক্তিগত দক্ষতাসম্পন্ন দেশগুলোতে এ মাত্রা-সীমা বেশি, কিন্তু উন্নত প্রযুক্তিগত দক্ষতার দেশগুলোতে এটি কম। আমাদের মতো গরিব দেশে কোনো খাদ্য ও পানীয় উৎপাদক এ মাত্রা-সীমা মেনে অনুমোদিত রং মেশাচ্ছে কিনা তা দেখার অর্থাৎ পরীক্ষা করার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা এখনো নেই। যে দেশে ক্রেতা-ভোক্তাদের স্বার্থ দেখার জন্য এখনো কোনো উপযুক্ত আইন বা ল্যাব সুবিধা নেই, সে দেশে কোনো খাদ্য বা পানীয়তে ব্যবসায়ীর কথা অনুযায়ী অননুমোদিত রংয়ের বদলে অনুমোদিত রং মেশানো হয়েছে এটা জেনে তাই আশ্বস্ত হওয়ার কোনো কারণও নেই।
পিয়াজু, বেগুনিতে রং ও মবিল: ইফতারীর মুখরোচক পিয়াজু, বেগুনি, সবজিবড়া, বিভিন্ন কাবাব, আলুর চপ ও জিলাপির রং আকর্ষণীয় করতে ব্যবহার করা হচ্ছে ক্ষতিকারক সিনথেটিক রং। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এগুলোয় লাল রং মেশানো হয়। সাধারণত নির্দিষ্ট মাত্রায় খাবারের রং মেশানোর নিয়ম থাকলেও দাম বেশি হওয়ায় (প্রতি কেজি ৪ হাজার টাকা) ব্যবসায়ীরা কম দামি কাপড়ে ব্যবহৃত রংও (প্রতি কেজি ২০০ টাকা) খাবারে ব্যবহার করছে। এমনকি যে তেলে এগুলো ভাজা হচ্ছে তাতে মবিল ব্যবহার করা হচ্ছে এর ফলে খাবার মচমচে হচ্ছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, কম দামি টেক্সটাইল রং কিডনির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাছাড়া মবিলের ভাজা খাবার খেলে দীর্ঘস্থায়ীভাবে দেহের ক্ষতি হয়। এতে ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে। তাছাড়া পরিপাক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গেরও ক্ষতি হয়। জানতে চাইলে মগবাজারের এক ইফতারী দোকানি জানান, রং ব্যবহার না করলে খাবার রং সুন্দর হয় না। এতে ক্রেতারাও খাবারের প্রতি আকৃষ্ট হয় না।
জিলাপি ও ছোলায় হাইড্রোজ: জিলাপির খামির জমতে কিছুটা সময় লাগে আর একশ্রেণীর বিক্রেতা চটজলদি জিলাপি বানাতে এতে হাইড্রোজ ব্যবহার করছে। এতে জিলাপি মচমচে হয়। অন্যদিকে কাল ছোলা সাদা করতে দোকানিরা হাইড্রোজ দিয়ে তা সিদ্ধ করে বলে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়। আকর্ষণীয় করতে অনেক সময় জিলাপিতে লাল ও হলুদ সিনথেটিক রং মেশানো হচ্ছে।
মুড়িতে ইউরিয়া: ইফতারে মুড়ি প্রয়োজনীয় একটি খাদ্য। এটি ভাজা হচ্ছে হাইড্রোজ বা ইউরিয়া সার দিয়ে। মূলত আকারে বড় ও সাদা করতেই এমনটি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে যাত্রাবাড়ীর এক মুড়ি বিক্রেতা জানায়, ইউরিয়া সার ছাড়া মুড়ি ভাজলে তা লাল হয় আর লাল মুড়ির ক্রেতা নেই বলেই মুড়িতে সার ব্যবহার করা হয়।
২০ কেজি চিনির সমান এক মুঠো সাইক্লামেট: খাদ্যদ্রব্য মিষ্টির জন্য ২০ কেজি চিনির পরিবর্তে এক মুঠো নাম্বার ওয়ানই যথেষ্ট। এর আগে এই নামটি শোনেনি দেশের মানুষ। কারণ এটি চিনির মতো কোনো খাদ্যদ্রব্য নয়। সোডিয়াম জাতীয় এই পদার্থ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হতে পারে মানুষের। চিনির পরিবর্তে বিষাক্ত এই পদার্থ ব্যবহৃত হচ্ছে ইফতার সামগ্রীতে। দেশের বাজারে সোডিয়াম সাইক্লামেট হিসেবে প্রবেশ করেছে এটি। তবে বিক্রেতারা এটিকে নাম্বার ওয়ান বলে থাকেন। পানীয়, জুস জাতীয় ইফতার সামগ্রীতে মিশানো হচ্ছে এই বিষ। এছাড়া খেজুর, মুড়ি থেকে শুরু করে কোনো সামগ্রী নিরাপদ না। রাসায়ানিক কেমিক্যাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের রং, পুরনো তেল এমনকি মবিলও মেশানো হচ্ছে। এসব ভেজাল সামগ্রী খাওয়ার ফলে কিডনি, লিভার এমনকি ব্রেইন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে জানিয়েছে চিকিৎসকরা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিকাল হলেই যত্রতত্র বসছে ইফতারের হাট। অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরি হচ্ছে এসব ইফতারী। পুরনো তেলের ব্যবহার প্রকাশ্যে দেখলেও এতে তৈরি সামগ্রী কিনতে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। ইফতারের সময় ঘনিয়ে এলে সেখানে শুরু হয় ক্রেতাদের দীর্ঘ লাইন।
বেইলী রোড, মিরপুর, পুরান ঢাকার চকবাজার, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ীসহ অলিগলিতে তৈরি হচ্ছে বাহারি ইফতার সামগ্রী। সূত্রমতে, ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউট (বিএসটিআই), জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর ও সিটি করপোরেশন। কিন্তু রোযা শুরুর পর থেকে এসব প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য কোনো অভিযান হয়নি।
র্যাব সূত্রে জানা গেছে, জুস জাতীয় ইফতার সামগ্রীতে ময়দার মতো একটা পদার্থ মেশানো হচ্ছে। এতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট। মিডফোর্ট ও চকবাজারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তা বিক্রি হচ্ছে। সম্প্রতি মিরপুরের পল্লবীর একটি সোডিয়াম ফ্যাক্টরি থেকে এই পদার্থ জব্দ করেছে র্যাব।
মূলত, খাদ্যে এসব রং মেশানো হচ্ছে আকর্ষণীয় করার জন্য। আর মানুষ রং চং দেখলেই আকর্ষিত হয়। অথচ এটা হলো কৃত্রিমতা। আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা নেই। ”
কাজেই মানুষের মধ্যে যদি এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অনুভূতি ও আমল থাকতো তাহলে রংচং মার্কা ইফতারীর দিকে মানুষ আকৃষ্ট হতো না। আর বিক্রেতারাও তাহলে রংচং মেশাতে উৎসাহী হতো না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












