সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে অনন্তকালব্যাপী আয়োজিত বিশেষ মাহফিলে আজিমুশ্বান নছীহত মুবারক:
এত সুন্নত লাগে না, প্রয়োজন নাই -এমন কোন কথা বলার অধিকার সৃষ্টির কারো নাই
, ০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহিলাদের পাতা

আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। বিগত ৮ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
নছীহত মুবারক উনার শুরুতে তিনি পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ উনার ৯ ও ১০ তারিখ রোজা রাখার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেন। ১লা তারিখ হতে ১০ তারিখ পর্যন্ত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফাজায়েল ফজীলত সম্পর্কে বেশী বেশী আলোচনা করা উচিত। এছাড়া খাস করে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার বিষয়টা আলোচনা করা দরকার। কারণ এটি অনেক গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে- একজন নবী রাসূল আলাইহিস সালাম উনাদেরকে শহীদ করলে ৭০ হাজার লোককে কাফফারা আদায় করতে হয়, একজন খলীফা উনাদেরকে শহীদ করা হলে ৩৫ হাজার লোককে কাফফারা আদায় করতে হয় আর হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করা হলে ১ লক্ষ ৪০ হাজার লোককে কাফফারা আদায় করতে হবে। এখনতো একলক্ষ ৪০ হাজার পেরিয়ে ১ কোটি ৪০ হাজার লোকের কাফফারা হয়ে গেছে। তাহলে উনার শান মান ও ফজীলত মুবারক কত বেশী আলোচনা করা দরকার সেটা ফিকির করতে হবে।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- তাসাউফের মাকামগুলো যারা বর্ণনা করেছেন সেগুলো মূলত যিনি যেমন বুঝেছেন তিনি তেমনই বর্ণনা করেছেন। কিন্তু হাকিকতে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাকামের বিষয়গুলো আলাদা ব্যতিক্রম। যেমন পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে- সাধারণ লোকের বেহেশত থেকে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনাদের বেহেশত দেখা যাবে তারকার মতো। উনাদের থেকে হযরত নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেহেশত দেখা যাবে তারকার মতো। আবার উনাদের বেহেশত থেকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেহেশত মুবারক দেখা যাবে তারকার মতো। তাহলে কত উপরে উনাদের মাক্বাম মুবারক সেটা মানুষ কিভাবে হিসাব মিলাতে পারবে? উনাদের শান মান বুজর্গী সম্মান অনেক সূক্ষ্ম বিষয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যারা মুহব্বত করে তাদের জন্য হচ্ছে জান্নাত। আর উনার যারা বিরোধীতা করে তাদের জন্য হলো জাহান্নাম। কিন্তু হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের জন্যতো সাধারণভাবে যেই জান্নাত বলা হয় সেই জান্নাত নয়, উনাদেরটা তো ব্যতিক্রম, যা সাধারণ মানুষের জানার বাহিরে। জান্নাত হলো কুদরতি বিষয়, বিল কুদরত। সেখানে কোন মধ্যস্থতার দরকার নাই। জান্নাতীরা নিয়ত করার সাথে সাথেই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছোহবত মুবারক, জিয়ারত মুবারক উনার মধ্যে পৌঁছাতে পারবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- আমি তোমাদের জন্য দুটি নেয়ামত রেখে গেলাম, একটা হলো আমার সুন্নত মুবারক, আরেকটা হলো ইতরাত; মানে হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে। এই দুটি বিষয় আঁকড়ে ধরলে কেউ কখনো গুমরাহ হবে না। হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করলে নাজাত পাওয়া যাবে, উনাদের বিরোধীতা করলে ধংস হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন- আপনি বলে দিন, মহান আল্লাহ পাক উনার যদি কোন আওলাদ থাকতো তবে আমিই উনার প্রথম ইবাদতকারী হতাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যে সুমহান সম্মান মুবারক রয়েছে, উনার যারা আওলাদ পাক রয়েছেন উনাদের তাহলে কেমন সম্মান মুবারক হবে, উনাদেরতো আর ইবাদত করা লাগবে না তবে উনাদের তাযিম তাকরীম সম্মান মুবারক ঠিকভাবে বজায় রাখতে হবে। হযরত আহণু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফজীলত মুবারক সাধারণ মানুষ মোটেই জানে না বুঝে না। অনেক বড় বড় ইমামের ক¦ওল শরীফ আছে- যদি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করার কারণে আমাকে রাফেজী বলা হয়, তবে মনে রেখো আমি হলাম রাফেজী। তার মানে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করলেই রাফেজী হয়ে যায়, বা রাফেজী হবে এটা চরম তোহমত, এটা কঠিন বদ আকিদা। অথচ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফজীলত মুবারক পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একাধিক জায়গায় বর্ণনা করা হয়েছে অনুরূপভাবে অসংখ্য অগণিত হাদীস শরীফ উনার মধ্যেও বর্ণনা করা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- সরাসরি দেখে ঈমান আনা অনেক কঠিন, তবে এখন সবকিছু জেনে শুনে মানুষের মধ্যে একটা বুঝ পয়দা হয়ে গেছে যার কারণে সহজেই ঈমান আনা যায়। কাছে থেকে ঈমান আনা খুব কঠিন, দুর থেকে ঈমান আনা সহজ। এছাড়া মুহব্বতের কোন সীমা নাই। কে কিভাবে মুহব্বত করেন তার কোন সীমা নাই। যারা জন্মগত পবিত্র মদীনা শরীফ উনার অধীবাসী উনারা অনেক সুনসীব ভাগ্যবান। ঠিক যারা জন্মগত মুসলমান তাদেরও অনেক সুনসীব। পবিত্র মদীনা শরীফতো পবিত্র কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ উনাদের দ্বারা সম্মানিত বলে ইরশাদ মুবারক হয়েছে। এরপরও যে যেমন বুঝে যার আকিদা যেমন সেটা তার বিষয়। যেমন মদীনা শরীফ থাকাতো সুন্নত, কিন্তু আমরাতো সেই সুন্নত মুবারক পালন করতে পারছি না এ বিষয়ে আমরা মাজুর অপারগ। কিন্তু সেখানে গিয়ে থাকতে পারলেইরতা সবচেয়ে রহমত বরকত নেয়ামতের কারণ হতো। যার সুযোগ থাকবে, ব্যবস্থা থাকবে তার জন্য সেখানে গিয়েই থাকা উচিত। এখনতো হারাম ছবি তোলার কারণে, সিসিটিভি থাকার কারণে সেখানে যাবার ক্ষেত্রে মাজুর অপারগ, যাওয়াটা আমাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ ছেড়ে কুফা চলে গেলেন। তিনি মুবারক অনুমতি নিলেন, মদীনা শরীফ থাকলে যেনো কোন ফেতনা ফাসাদ খুন খারাবী রক্ত প্রবাহিত না হয়, সেজন্য তিনি অনুমতি মুবারক নিয়ে কুফাতে চলে গেলেন। কিন্তু উনার চলে যাবার এই বিষয়টিতো জাহেরী কোন কিতাবে নাই। এভাবে বহু আউলিয়া কিরাম আজমাঈন উনারা মুবারক নির্দেশে পবিত্র মদীনা শরীফ হতে বহু দেশ বিদেশে হিদায়েতের কাজে চলে যান।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- মনে রাখতে হবে সব সুন্নত পালন করাই ফরজ। ইচ্ছাকৃত যেনো কোন সুন্নত পালন করা ছুটে না যায়। ঠিক অনুরূপভাবে কোন কোন বিষয় পালন করাও কখনো সুন্নত আবার কখনো তরক করাও সুন্নত। যেমন আসর নামাজের চার রাকাত সুন্নত, ইশার নামাজের চার রাকাত সুন্নত। এমন কোন বিষয়কে হালকাভাবে দেখার কোন সুযোগ নেই। আজকাল সুন্নত মুবারক আমল করা হালকাভাবে দেখার কারনেই এত ফিতনা ফাসাদ। মুস্তাহাবকে সুন্নত বলা উচিত। ওজুর সাথে সবসময় থাকা সুন্নত, আবার যখন ওজু থাকে না তখনও সেটা সুন্নতের নিয়তে থাকা দরকার। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীস শরীফ উনাদের নির্দেশ মুবারক দেখলে সব সুন্নত মুবারক পালন করা হাকিকতে ফরজ হয়ে যায়। এসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকার উসুল রয়েছে ইমামদের, সেটা মানতে হবে তবে বিভিন্ন ইমামের উসুলের মধ্যে পার্থক্যও রয়েছে। একেকটা উসুল একেক রকম। মূলকথা হলো, যেই সুন্নত মুবারক যে তরতীবে করতে হবে সেই তরতীবে পালন করাই সুন্নত। একটা সুন্নত মুবারক পালন করলে একশো শহীদের সাওয়াব ফজীলত পাওয়া যায়, কিন্তু একটা নফল হিসেবে আমল করলে সেই ফজীলত তো পাওয়া যায় না। যারা সব সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে না তারা অপারগ মাজুর তা বলুক, তারা তওবা ইস্তেগফার করুক, কিন্তু এত সুন্নত পালন করার দরকার নাই, প্রয়োজন নাই এটা বলা যাবে না। এটা কাট্টা কুফরী হবে। কারণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কি অপ্রয়োজনীয় কোন কাজ করেছেন? যারা পারে না তারা নিজের অক্ষমতা স্বীকার করে খালিস তওবা ইস্তেগফার করুক। কিন্তু এত সুন্নত লাগে না, প্রয়োজন নাই এমন কোন কথা বলার অধিকার সৃষ্টির মাঝে কাউকে দেয়া হয়নি।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- বাজারে যত কিতাব আছে, সেগুলোর হয় আকিদায় ত্রুটি নয়তো মাসয়ালায় ত্রুটি। যার মনে চায় সেভাবেই লিখে তারা ছাপায়। সারা পৃথিবীতে লক্ষ কোটি মাদরাসা আছে। কত জন সত্যিকার আলেম হিসেবে বের হলো? মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন- আলেমগণ মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করেন। এখন যদি তারা ভয় করতো তাহলে কিভাবে আলেম দাবী করে হারাম কুফরী কাজ করে। আসল কথা হলো, এরা আলেম হওয়ারতো প্রশ্নই আসেনা, বরং এরা মুসলমানই নয়। আলেম হবার জন্য অনেক শর্ত শারায়েত রয়েছে। কাদিয়ানী, ইবলিশ এরা কাফের মালউন হলো কিভাবে, একটা আদেশ অমান্য করেই তো কাফের হয়েছে। পবিত্র কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ উনাদের মধ্যে যেটা নিষেধ করা হয় সেটা মানুষ প্রয়োজন বলে কি করে। যে বলে সেতো মুসলমানই হতে পারে না, আলেম ছুফি দরবেশ তো অনেক পরে। এখন যেমন একটা সুদখোরকে উপরে তুলে তোয়াজ করলো, সেটাতো এই আলেম নামধারীরাই করলো। তাহলে এদেরকে কিভাবে মুসলমান বলা যাবে। এদের বদ আমল ও কুফরী আকিদা হতে সবাইকে খুব সতর্ক সাবধান থাকতে হবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে মুখ ঢেকে পর্দা করা ফরয হওয়ার দলীল (৬)
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহিলাদের জন্য হাত, পা ও চেহারা আবৃত করে ঘর থেকে বের হওয়া ফরয। খোলা রেখে বের হওয়া হারাম, জায়েয বলা কুফরী (১৯)
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহিলাদের জন্য মসজিদে গিয়ে জামায়াতে নামায পড়া জায়েয নেই
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
একখানা মহাসম্মানিত সুন্নাত মুবারক আমল করলে, মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে ৪টি নিয়ামত মুবারক
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
১৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পরকালে নেককার ও বদকারদের অবস্থা কিরূপ হবে
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
একমাত্র কাফিররাই হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তাদের মতো মানুষ বলে
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কায়িনাতবাসীর সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টনকারী
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
একমাত্র কাফিররাই হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তাদের মতো মানুষ বলে
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিলাদের জন্য হাত, পা ও চেহারা আবৃত করে ঘর থেকে বের হওয়া ফরয। খোলা রেখে বের হওয়া হারাম, জায়েয বলা কুফরী (১৮)
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে ৪ শ্রেণীর লোকদের জন্য ক্বিয়ামতের দিন সুপারিশ ওয়াজিব হবে
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)