মন্তব্য কলাম
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে। গত ২১শে এপ্রিল সন্ত্রাসী সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
, ১০ই রবিউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৪ খমীছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৩ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ১৯ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দরকার।
এবং বর্তমান গোয়েন্দা ব্যার্থতার বিপরীতে শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা বিশেষ দরকার।
তথাকথিত শান্তি চুক্তিতেই বাংলাদেশীদের জন্য সব অশান্তি জমে আছে।
পতিত জালিম সরকারের করে যাওয়া
বাঙালীদের প্রতি চরম বৈষম্যকারী এমনকী ক্ষেত্র বিশেষে নাগরিকত্ব অস্বীকারকারী
তথাকথিত এই শান্তি চুক্তি অবিলম্বে বাংলাদেশীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট চুক্তি করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
সেনাবাহিনী ও সরকার
উপজাতিদের জন্য অনেক অনেক বেশী করলেও ওরা সেনাবাহিনীর উপর বার বার আক্রমণ করছে।
আলাদা জুমল্যান্ড করার কু-চেষ্টা করছে।
আদিবাসী দাবিদাররা বিশ্বাসঘাতক, ষড়যন্ত্রী ও দেশদ্রোহী
(৩য় পর্ব)
২০০৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৬১তম অধিবেশনে আদিবাসী বিষয়ক একটি ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। এর নাম ঞযব টহরঃবফ ঘধঃরড়হং উবপষধৎধঃরড়হ ড়হ ঃযব জরমযঃং ড়ভ ওহফরমবহড়ঁং চবড়ঢ়ষবং চার্টার। এ ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করলে ১৪৩টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে, ৪টি দেশ বিপক্ষে, ১১টি দেশ ভোট দানে বিরত এবং ৩৪টি দেশ অনুপস্থিত থাকে। ভোট দানে বিরত থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া দেশগুলো হচ্ছে- অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘোষণাপত্রে সর্বমোট ৪৬টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এসব অনুচ্ছেদের বেশ কয়েকটি ধারা একটি দেশের সার্বভৌমত্ব, অখ-তা, অস্তিত্ব, কর্তৃত্ব, সংবিধান ও আত্মপরিচয়ের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। এসব অভিযোগ তুলেই দেশগুলো ভোটদানে বিরোধিতা করেছে বা ভোটদানে বিরত থেকেছে। একই কথা আইএলও কনভেনশন- ১৬৯ এর বেলায়ও প্রযোজ্য। যেমন, দেশের ভৌগোলিক অখ-তা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং সার্বিক বিবেচনায় রাষ্ট্রের স্বার্থের বিপক্ষে যাচ্ছে বলেই পৃথিবীর অনেক দেশই আইএলও কনভেনশন-১৬৯ অনুমোদন করেনি। প্রতিবেশী ভারতে ৭০৫টি স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রয়েছে। এদের স্বার্থ রক্ষায় বিভিন্ন আইন এবং সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকলেও ভারত নিজের দেশে ‘আদিবাসী’ কনসেপ্ট স্বীকার করে না। তাই, আইএলও কনভেনশন-১৬৯ অনুমোদন করেনি। (অওচচ ্ তওঋ, ২০১৭)। যদিও ভোটদানে বিরত ও বিরোধিতাকারী দেশগুলোর কেউ কেউ পরবর্তীকালে বিভিন্ন সময়ে জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক ঘোষণাপত্র গ্রহণ করেছে। কিন্তু এর বাস্তবায়ন নিয়ে সেসব দেশের আদিবাসীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া একটি আদিবাসী অধ্যুষিত দেশ। সেদেশে আদিবাসীদের ধনড়ৎরমরহধষ আখ্যা দেয়া হয়। অনড়ৎরমরহধষ ধহফ ঞড়ৎৎবং ঝঃৎধরঃ ওংষধহফবৎং- নামক দুইটি জনগোষ্ঠীকে অস্ট্রেলিয়ান সরকার আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই দুই জনগোষ্ঠীর মধ্যে অসংখ্য সম্প্রদায় রয়েছে। ২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ায় আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ৯ লাখ ৮৪ হাজার, যা মোট জনসংখ্যার ৩.৮%। এই আদিবাসীদের জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকার অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেছে। তবুও অস্ট্রেলিয়া জাতিসংঘের ২০০৭ সালের ঘোষণাপত্রের বিপক্ষে ভোট প্রদানকারীদের মধ্যে অন্যতম। তারা এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করার পিছনে অনেকগুলো কারণ উল্লেখ করেছে। যেমন তাদের ভাষায়, আত্মনিয়ন্ত্রণের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া হতে পারে, বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক সম্পত্তির অপব্যবহারের আশঙ্কা রয়েছে, ভূমি এবং প্রাকৃতিক সম্পদের বাস্তবতা অনুধাবনে ব্যর্থতার সুযোগ রয়েছে, সম্মতি গ্রহণের বাধ্যবাধকতায় রাষ্ট্রের সকল বিষয়ে ভেটো দেয়ার প্রবণতা সৃষ্টি হতে পারে। এমনকি তাদের নিজেদের স্বার্থে গৃহীত অর্থনৈতিক বা প্রশাসনিক পদক্ষেপসমূহও বিরোধিতার মুখোমুখি হতে পারে। সবচেয়ে বড় অভিযোগ হল এই যে, এই ঘোষণাপত্র আদিবাসীদের প্রথাগত আইনকে দেশের প্রচলিত আইনের উপরে স্থান দেয়া হয়েছে।
কানাডাও বিশ্বের প্রাচীন আদিবাসীদের দেশ। কানাডার সংবিধানে তিনটি জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। তারা হচ্ছে, ওহফরধহং, ওহঁরঃ ধহফ গল্কঃরং. ২০১৬ সালের সেন্সাস অনুযায়ী, কানাডাতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৭০ হাজার। তবুও দেশের সংবিধানের সাথে বেমানান এবং চলনসই নয় অভিযোগ তুলে কানাডা জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক ঘোষণাপত্রের বিরোধিতা করেছে। কানাডা সরকারের ভাষ্যমতে, দেশের সংবিধানে স্বাধীনতা এবং অধিকারের যে বিধান রয়েছে, জাতিসংঘের এই ঘোষণাপত্র তার সাথে চলনসই নয়। এর কয়েকটি আর্টিকেল নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে যে, এগুলো আদিবাসীদের এমন কিছু অধিকার দিয়েছে, যা রাষ্ট্রের মৌলিক গঠনতন্ত্রের সাথে চলনসই নয়। এছাড়াও সাধারণ পাবলিক পলিসির ক্ষেত্রে আদিবাসীদের সম্মতি নেয়ার যে বিধান রাখা হয়েছে, তাও সমস্যা সৃষ্টি করবে বলে ধারণা করা হয়েছে। এমনকি, মন্তব্য করা হয়েছে যে, এটি পশ্চিমা গণতন্ত্র অনুসরণকারী কোনো সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক সরকারের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে না। এছাড়াও, এটা শুধুমাত্র ‘ঋরৎংঃ ঘধঃরড়হং’ এর অধিকার রক্ষা করবে। বলাই বাহুল্য, এখানে ফার্স্ট নেশন্স বলতে আদিবাসী বুঝানো হয়েছে। সমালোচনা করে বলা হয়েছে যে, কানাডাতে আদিবাসীদের অধিকার অন্যদের অধিকার খর্ব করতে পারে না। কারণ, এই দেশে দুই থেকে তিনশত বছর ধরে অন্যরাও আদিবাসীদের সাথেই পশু শিকার করেছে এবং মাছ ধরেছে।
বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন আদিবাসী জনগোষ্ঠী মাওরিদের বসবাস নিউজিল্যান্ডে। সেখানে ৪৭ লাখ আদিবাসী বসবাস করে। তবুও নিউজিল্যান্ডের এই ঘোষণাপত্রের বিরোধিতা করার মূল কারণ ছিল, এটি আদিবাসীদেরকে অতি নাগরিকে (ঈরঃরুবহ চষঁং) এ পরিণত করে। একে দন্তবিহীন আখ্যা দিয়ে, এর বিরুদ্ধে ভোট প্রদান করে। নিউজিল্যান্ডের আপত্তির বক্তব্য অনুযায়ী, এটি দেশের সংবিধান এবং আইনী ব্যবস্থার সাথে বেমানান। মূলত এই ঘোষণাপত্রের চারটি ধারাকে মোটা দাগে অগ্রহণযোগ্য বলা হয়েছে। তন্মধ্যে, ভূমির অধিকার সংক্রান্ত ধারাটির ব্যাপারে আপত্তি সবচেয়ে জোরালো। আদিবাসী বা অ-আদিবাসী নাগরিকের মালিকানায় থাকা ভূমিতে আদিবাসীদের অধিকার স্বীকার করে নিলে যে জটিলতা সৃষ্টি হবে, তার সমাধান বাস্তবে অসম্ভব বলে মতামত ব্যক্ত করা হয়েছে। যদিও পরে নানামুখী সমালোচনার মুখে নিউজিল্যান্ড জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক ঘোষনাপত্র গ্রহণ করেছে। কিন্তু মাওরিদের অভিযোগ, নিউজিল্যান্ড তাদের উক্ত ঘোষণায় প্রাপ্ত সুবিধা দেয়নি। এছাড়া এখনো আইএলও কনভেনশন ১৬৯ ৎধঃরভু করেনি দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রে আদিবাসীদের নেটিভ আমেরিকান, রেড ইন্ডিয়ান ও আলাস্কা নেটিভ নামে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। তবুও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই ঘোষণাপত্রটি যথাযথ পরিষ্কার মনে হয়নি। এমনকি, এর ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা সম্ভব বিধায়; এটি কোনো সার্বজনীন নীতি প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হয়েছে বলে মত প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যান্য দেশের আপত্তির সাথে সুর মেলানোর পাশাপাশি, ঘোষণাপত্রটি ‘আদিবাসী জনগোষ্ঠীর’ কোনো পরিষ্কার ও নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত না করতে পারার দিকে যুক্তরাষ্ট্র দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত জন বোল্টন এই ঘোষণাপত্রের বিরোধিতায় বলেছিলো যে, ‘এটি ভালো অনুভব করার মতো এমন একটি দলিল (ধ শরহফ ড়ভ ভববষ-মড়ড়ফ ফড়পঁসবহঃ), যেখানে এমন অনেকগুলি অস্পষ্ট বাক্যাংশ রয়েছে (ংড় সধহু ঁহপষবধৎ ঢ়যৎধংবং) যে, তুমি যখন এটির সাথে একমত হবে তখন নিশ্চিত হতে পারবে না যে, এটি কী অর্থ বহন করে। যে দলিলের ভবিষ্যৎ প্রভাব সম্পর্কে সে সম্পূর্ণরূপে বুঝতে পারে না, সেরকম একটি দলিলে স্বাক্ষর করা ভুল এবং সম্ভাব্য বিপজ্জনক (ৎিড়হম ধহফ ঢ়ড়ঃবহঃরধষষু ফধহমবৎড়ঁং)। ’ (ইবৎমবৎ, ২০১০)। আদিবাসী বিষয়ক ঘোষণাপত্র অনুমোদনের জন্য আহুত জাতিসংঘের উক্ত অধিবেশনে বিশ্বের অন্যতম আদিবাসী অধ্যুষিত এবং আদিবাসীদের অধিকার বিষয়ে সোচ্চার দেশগুলোর দেয়া উক্ত বক্তব্য থেকে পরিস্কার বোঝায় যায়, আলোচিত চার্টারটি একটি দেশের স্বাধীনতা, অখ-তা, কর্তৃত্ব ও শৃঙ্খলার জন্য ব্যাপকভাবে হুমকি সৃষ্টিকারী।
বাংলাদেশের উপজাতীয় জনগোষ্ঠীগুলো আদিবাসী স্বীকৃতি পেলে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারা দেশে নিজস্ব আইনে নিজস্ব ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চাইবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের মুষ্টিমেয় চিহ্নিত উপজাতিরা দাবি করছে, ঐতিহ্য ও প্রথাগত অধিকার বলে পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল ভূমির মালিক তারা। একই অধিকার বলে সমতলের উপজাতীয় অধ্যুষিত এলাকার সকল ভূমির মালিকানা সেখানকার উপজাতীয়রা দাবি করবে। সেখানে যেসব ভূমি সরকারি ও ব্যক্তিগত মালিকানা রয়েছে তা ফেরত দিতে হবে বা তার উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এমনকি উপজাতীয়রা রাজি না হলে সমতল থেকে সমপরিমাণ সমগুরুত্বের ভূমি ফেরত দিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে যেহেতু ঐ গোষ্ঠী সকল সামরিক স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার দাবি জানাচ্ছে, সেকারণে সেখান থেকে সকল সামরিক স্থাপনা সরিয়ে নিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম ও অন্যান্য উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় যেসব বাঙালি বসতি স্থাপন করেছে তাদের ফিরিয়ে আনতে হবে। ইউএনডিপিসহ কিছু বৈদেশিক সংস্থা ইতোমেধ্যে প্রকাশ্যে এ দাবি তুলেছে। যা হবে দেশের জন্য আত্মঘাতী। ফলে দেশের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়বে। সার্বভৌমত্ব বলে কিছু থাকবে না।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












