মন্তব্য কলাম
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে।
, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
গত ২১শে এপ্রিল সন্ত্রাসী সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দরকার।
এবং বর্তমান গোয়েন্দা ব্যার্থতার বিপরীতে শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা বিশেষ দরকার।
তথাকথিত শান্তি চুক্তিতেই বাংলাদেশীদের জন্য সব অশান্তি জমে আছে।
পতিত জালিম সরকারের করে যাওয়া
বাঙালীদের প্রতি চরম বৈষম্যকারী এমনকী ক্ষেত্র বিশেষে নাগরিকত্ব অস্বীকারকারী
তথাকথিত এই শান্তি চুক্তি অবিলম্বে বাংলাদেশীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট চুক্তি করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
সেনাবাহিনী ও সরকার-
উপজাতিদের জন্য অনেক অনেক বেশী করলেও ওরা সেনাবাহিনীর উপর বার বার আক্রমণ করছে।
আলাদা জুমল্যান্ড করার কু-চেষ্টা করছে।
আদিবাসী দাবিদাররা বিশ্বাসঘাতক, ষড়যন্ত্রী ও দেশদ্রোহী
(৭ম পর্ব)
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে জাতির দুর্যোগের সময় কাজ করেছে বা করে যাচ্ছে। দেশের স্বাধীনতা আনার ক্ষেত্রে যেমন সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তেমনি স্বাধীনতা রক্ষার কাজেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনী অঙ্গীকারবদ্ধ। তারা দেশের অভ্যন্তরেও নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগে কাজ করে যাচ্ছে। বন্যা, খরাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে সেনাবাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের সেনাবাহিনী প্রতিবেশী কোনো দেশের বা কোনো বিশেষ মহলের হুমকিতে ভয় করে না। কাজেই সেনাবাহিনী নিয়ে দেশের অভ্যন্তরে প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে যে দায়িত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেনাবাহিনী কাজ করছে, সেটি দেশ ও জাতি চিরকাল স্মরণ রাখবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি পেশাদার বাহিনী। সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে সরকার জানে, জনগণও জানে। এসব কথা উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, নানা গুজব ছড়ানো হচ্ছে; কিন্তু দেশে কোনো জরুরি অবস্থা জারি করা হয়নি। অনেকে নানা ভুল তথ্য, অপতথ্য নানাভাবে ছড়াচ্ছে, এতে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না। পরিস্থিতি সামলাতে হবে ধৈর্যের সঙ্গে। সেনাবাহিনীর কাছে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেশ ও দেশের জনগণ। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখতে হবে। যদি কোনো কারণে কোথাও আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হয়, কঠোরভাবে সেটি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফের কর্মী উখ্যানু মারমার নেতৃত্বে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশি ও প্রবাসী ব্লগারসহ পার্বত্য জেলার কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তির উসকানিমূলক প্রচারণার প্রভাবে সমগ্র খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
অবরোধ চলাকালে এক পর্যায়ে ইউপিডিএফের প্ররোচনায় উচ্ছৃঙ্খল এলাকাবাসী টহলরত সেনাদলের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। ফলে তিনজন সেনা সদস্য আহত হয়। সার্বিক পরিস্থিতি ও উসকানির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সেনাবাহিনী অত্যন্ত ধৈর্য, সংযম ও মানবিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করে এবং বল প্রয়োগ থেকে বিরত থাকে।
২৭ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফ ও অঙ্গসংগঠনের কর্মীরা আবারও দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির চেষ্টা চালায় এবং বিভিন্ন স্থানে বাঙালিসহ সাধারণ মানুষের ওপর গুলি, ভাঙচুর, অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ, রাস্তা অবরোধসহ নাশকতা করে সমগ্র খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটায়। ওই দিন দুপুর নাগাদ সামগ্রিক বিষয়টি পাহাড়ি-বাঙালির একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় রূপ নেয়। অবস্থা বিবেচনায় জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক খাগড়াছড়ি ও গুইমারা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। এই পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী চরম ধৈর্যের সঙ্গে সারা রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং একটি অবশ্যম্ভাবী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রতিহত করা সম্ভবপর হয়।
খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর ইউপিডিএফ ও এর অঙ্গসংগঠন ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার রামসু বাজার এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সাধারণ মানুষকে উসকে দিয়ে গুইমারা-খাগড়াছড়ি রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। সকাল সাড়ে ১০টায় ইউপিডিএফের কর্মী ও সন্ত্রাসীরা এলাকার বাঙালি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় লিপ্ত হয়। এই পর্যায়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, ইটপাটকেল, গুলতি ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে সেনাবাহিনীর ওপর হামলা চালায়। এতে সেনাবাহিনীর তিনজন অফিসারসহ ১০ জন সদস্য আহত হয়। একই সময় তারা রামগড় এলাকায় বিজিবির গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিজিবি সদস্যদের আহত করে। সংঘর্ষ চলাকালীন আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে রামসু বাজারের পশ্চিম দিকে অবস্থিত উঁচু পাহাড় থেকে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র দলের সদস্যরা চার-পাঁচবার অটোমেটিক অস্ত্র দিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত পাহাড়ি, বাঙালি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত সেনা সদস্যদের লক্ষ্য করে আনুমানিক ১০০ থেকে ১৫০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলে সংঘর্ষে লিপ্ত এলাকাবাসীর মধ্যে অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর টহলদল দ্রুত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে। সেনাবাহিনীর তৎপরতায় ওই সশস্ত্র দল দ্রুত এলাকা ত্যাগ করে।
এটি স্পষ্ট যে ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গসংগঠনগুলো পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে এলাকার নারী এবং স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের বিভিন্ন পন্থায় তাদের নাশকতামূলক কর্মকা-ে অংশগ্রহণে বাধ্য করছে। একই সঙ্গে পার্বত্যাঞ্চলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটনের লক্ষ্যে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রসহ পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে আসার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
গত ১৯ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খাগড়াছড়ি ও গুইমারা এলাকায় বিভিন্ন ঘটনাকে পুঁজি করে আইনের আশ্রয় না নিয়ে উসকানিমূলক কর্মকা- সত্ত্বেও সেনাবাহিনীর দৃঢ়তায় একটি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়েছে বটে, কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামকে ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে। মায়ানমারের জাতিগত দাঙ্গা এবং জান্তা সরকারের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গ্রুপগুলোর সংঘাতের ঢেউ বাংলাদেশে আঘাত হানতে শুরু করেছে। প্রায়ই অশান্ত হয়ে উঠছে বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্ত। বাংলাদেশের অখ-তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আর সে কারণেই সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে এবং জনগণের মধ্যে তাদের সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টির জন্যই খাগড়াছড়ির ঘটনা যে ঘটানো হয়েছে তা এখন পরিষ্কার। নির্বাচনের আগে দেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা এ রকম আরো ষড়যন্ত্র করবে বলেই আমার ধারণা। এ জন্য আমাদের সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান কার্যক্রমে নিয়োজিত সেনাবাহিনীর কার্যকলাপ আরো উন্নত ও গতিশীল করার উপায় সন্ধানে আয়োজিত একটি গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপনা (স্টাডি পিরিয়ড) অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানে সেনা সদস্যদের দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী মোতায়েন এবং এর বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ উপস্থাপিত হয়। এই আলোচনায় ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’-এর জন্য প্রযোজ্য বাংলাদেশ দ-বিধি (সিআরপিসি) ১২৭-১৩২ ধারা, বর্তমানে সেনাবাহিনীকে প্রদত্ত ‘ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা’ আরোপের মাধ্যমে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন দিক আলোকপাত করা হয়। আইনগত, প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে মাঠে নিয়োজিত সেনাদল কর্তৃক প্রযোজ্য আইনের ধারা সঠিকভাবে অনুধাবন করে পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব সঠিক ও সুচারুরূপে পালনে সক্ষম করাই ছিল এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’-এ মাঠে নিয়োজিত সেনা সদস্যদের সিআরপিসি ১৩২-এ প্রদত্ত দায়মুক্তির বিষয়ে কথা ওঠে। সেনাপ্রধান আলোচনার অংশ হিসেবে সিআরপিসি ১৩২-এ প্রদত্ত দায়মুক্তি এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩ (সংশোধিত ২০২৪)-এর সঙ্গে এর সাংঘর্ষিক অবস্থান সম্পর্কে আলোকপাত করেন। সিআরপিসির অধীনে সরকারি আদেশে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী সেনা সদস্যরা প্রদত্ত আইনি বিধান অনুসারে বেআইনি জনসমাগম ছত্রভঙ্গ করে। অতএব, দায়িত্বরত এই সেনা সদস্যদের আইনগত সুরক্ষা নিশ্চিতের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বিষয়টি এরই মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। কিন্তু এই বক্তব্যকে বিকৃত করে একটি মহল গুজব ছড়ানো শুরু করে। সেনাপ্রধান যা বলেননি সেটি তার বক্তব্য হিসেবে অপপ্রচার করে একটি মহল।
কিছু গণমাধ্যম সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করছে। এর মধ্যে রয়েছে দি ইকোনমিক টাইমস, দি ইন্ডিয়া টুডে এবং বাংলা পত্রিকা আনন্দবাজার।
পত্রিকাগুলোর অপপ্রচার-সেনাবাহিনীতে অসন্তোষ বিরাজ করছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ছে ইত্যাদি। পত্রিকাগুলো মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) প্রতিবাদ জানিয়েছে। বর্তমান সেনাপ্রধানের দক্ষ নেতৃত্বে সেনাবাহিনী সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ ও সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলছি যে, সেনাপ্রধানের দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শক্তিশালী, ঐক্যবদ্ধ ও সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে পুরোপুরি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে।
আমাদের চেইন অব কমান্ড শক্তিশালী রয়েছে এবং জ্যেষ্ঠ জেনারেলরাসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব সদস্য সংবিধান, চেইন অব কমান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আনুগত্যে অবিচল রয়েছে। সেনাবাহিনীর মধ্যে অনৈক্য বা আনুগত্যহীনতার যেকোনো অভিযোগ পুরোপুরি বানোয়াট ও বিদ্বেষপূর্ণ। ’
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আলুর কেজি ৯ টাকা, লোকসানে কাঁদছে কৃষক ও ব্যবসায়ী ২৫০ মিলি লিটার পানির দামে এক কেজি আলু, আলুচাষির কান্নার আওয়াজ কে শুনবে?
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












