গ্যাসের অনুসন্ধান না করে, কুপ খনন না করে সরকার আতœঘাতী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সরকারের উচিৎ বাপেক্সকে গ্যাস কুপ খননের দায়িত্ব দিয়ে এলএনজি নির্ভরতার নাগপাশ থেকে বেরিয়ে আসা।
এলএনজির উপর মাত্রাতিরিক্ত নির্ভরতার কারনে দেশ শুধু আর্থিক সংকটেই না পাশাপাশি চরম অনিশ্চয়তার মুখেও পড়েছে।
, ২৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৩ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ১২ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশ গ্যাস সম্ভাবনাময় এলাকা। গত ১০-২০ বছরে যথেষ্ট পরিমাণ গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার এবং উত্তোলন হলে এলএনজি আমদানি করার প্রয়োজন হতো না গত ২০ বছরে বাংলাদেশ মাত্র ২৬টি কূপ খনন করেছে, যা তেল-গ্যাস তথা হাইড্রোকার্বন পাওয়ার উচ্চ সম্ভাবনা আছে এমন দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ জ্বালানি নিরাপত্তায় বাংলাদেশের দুর্বলতাকে উন্মোচন করেছে কেবল। এর মূল কারণ গ্যাস অনুসন্ধানের ওপর জোর দেওয়ার বদলে ব্যয়বহুল এলএনজি আমদানির ওপর ক্রমবর্ধমান নির্ভরতা।
'আজকের এই সংকট হঠাৎ করে আসেনি। এটি ধীরলয়ে কিন্তু নিশ্চিতভাবে এসেছে।এই সংকট সরকারের ভুল পরিকল্পনা এবং তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির সিদ্ধান্তের ফল। এই সংকট তৈরি হচ্ছিল এবং যেকোনো সময় তা দেখা দিতে পারত। ২০১৮ সালের শেষে দিকে সরকার যখন এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়, তখন দেশের জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা এর প্রতিবাদ করেছিলেন। কারণ এলএনজির দাম প্রায়ই আন্তর্জাতিক বাজারে ওঠানামা করে।
কিন্তু বিষয়টি সম্পর্কে ভালোভাবে অবগত থাকলেও সরকার বিশেষজ্ঞদের মতামতের প্রতি কোনো গুরুত্ব দেয়নি। বিশ্ববাজারে প্রতি ইউনিট এলএনজির দাম এখন ৪০ ডলার। বিপরীতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম ১-৩ ডলার।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব-দ্বীপ বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ অনাবিষ্কৃত গ্যাসসম্পদ আছে বাংলাদেশে ৩টি কূপ খনন করলে ১টিতে গ্যাস পাওয়া যায়, যেখানে বৈশ্বিক গড় ৫টি। আমাদের কাছে জরিপ প্রতিবেদন আছে এবং আমরা জানি যে, দেশের প্রায় দুই তৃতীয়াংশ গ্যাসসম্পদ এখনো অনুসন্ধান করা হয়নি। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভে ও রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোবাংলা যৌথভাবে যে জরিপ চালিয়েছিল, তাতে দেখা যায়, বাংলাদেশে ৩২ ট্রিলিয়ন ঘনফুট (টিসিএফ) গ্যাসের সম্ভাব্য মজুদ রয়েছে।
তার ১ বছর পর নরওয়েজিয়ান পেট্রোলিয়াম ডিরেক্টরেট এবং বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আরেক গবেষণায় দেখানো হয়, মজুত গ্যাসের সম্ভাব্য পরিমাণ ৪২ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। আমাদের প্রবণতা হলো এমন জিনিসগুলোর সন্ধান করা যা আমরা সহজেই খুঁজে পেতে পারি। কিন্তু অনুসন্ধানের দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়টি আমরা করছি না।
২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে এবং ২০১৪ সালে ভারতের সঙ্গে সামুদ্রিক সীমানা নিয়ে ৩ দশকের পুরোনো বিরোধের অবসান হওয়ার পর বঙ্গোপসাগরের ২৫ হাজার বর্গকিলোমিটারেরও বেশি এলাকার প্রায় চার পঞ্চমাংশের ওপর বাংলাদেশের দখল প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। কিন্তু সেখানে অফশোর অনুসন্ধানের জন্য ব্যাপক কোনো কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়নি।'
মিয়ানমার এর মধ্যে সাগরে তাদের ব্লক থেকে চীনে গ্যাস রপ্তানি শুরু করেছে ভারত ও মিয়ানমার যখন সাগরে তাদের অংশে প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুসন্ধান চালাচ্ছে, তখন আমরা ১টি জরিপও পরিচালনা করতে পারিনি।
সাগরে গ্যাস অনুসন্ধানে প্রেট্রোবাংলা ২০১৫ সালে একটি 'মাল্টি ক্লায়েন্ট সার্ভে' পরিচালনার জন্য দরপত্র আহ্বান করে। গভীর সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে আমন্ত্রণ জানাতে এটি একটি দরকারি পদক্ষেপ। কিন্তু জ্বালানি মন্ত্রণালয় এটি বাতিল করে দেয়। পরের বছর নতুন করে একটি দরপত্র আহ্বান করা হয়। উভয় ক্ষেত্রেই নরওয়ের টিজিএস ও যুক্তরাষ্ট্রের শ্লমবার্গারের একটি যৌথ কনসোর্টিয়াম দরপত্রে বিজয়ী হলেও তারা কাজ শুরু করতে পারেনি।
আমরা এখনো এর ভাগ্য সম্পর্কে জানতে পারিনি। এটা খুবই দুঃখজনক।
মাল্টি ক্লায়েন্ট সার্ভে পরিচালনায় সরকারের কোনো খরচই হতো না। কারণ এই জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা আন্তুর্জাতিক তেল সংস্থাগুলোর কাছে জরিপ প্রতিবেদন বিক্রি করে এবং যে দেশে জরিপটি পরিচালিত হয়, সেই দেশে আয়ের একটি অংশ দেয়।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধির ভেতর সরকার কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু এর অংশ হিসেবে ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ এবং দেশব্যাপী ১ থেকে ২ ঘণ্টা লোডশেডিং দেওয়া খ-িত পদক্ষেপ। এমন গোঁজামিলের সিদ্ধান্ত এই সংকটের সমাধান করবে না। আমাদের মূল জায়গায় ফিরে যেতে হবে। এ জন্য সরকারের উচিত সুনির্দিষ্ট ও কার্যকর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা। এই সমস্যা সমাধানের চাবিকাঠি আমাদের কাছে আছে। আমাদের এমন গ্যাসের মজুদ খুঁজে বের করতে হবে যা এখনও অজানা রয়ে গেছে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গ্যাস উত্তোলন করতে হবে। স্থানীয় উৎসগুলো থেকে জ্বালানি উৎপাদনের বিষয়টি আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত
এলএনজি আমদানিতে দেশ বছরে ৪৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে, যা গ্যাসের মোট চাহিদার মাত্র ২৫ শতাংশ পূরণ করে। ভোলার অব্যবহৃত গ্যাসক্ষেত্র থেকে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহের জন্য একটি পাইপলাইন দরকার। কিন্তু সরকার এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি। জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা যাবে এমন বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সরকার ভোলায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি হাব করতে পারে। কিন্তু সেটাও তারা করে না।'
এ ছাড়া দেশে গ্যাসের বর্তমান মজুত ও বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের ওপর নির্ভরতা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন এই জ্বালানি বিশেষজ্ঞ, যেখান থেকে দেশের ৫০ শতাংশ গ্যাস সরবরাহ করা হয়। রোজার আগে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে বিবিয়ানা কিছু সময়ের জন্য ৬টি কূপ থেকে গ্যাস উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। তখন এই গ্যাসের উপর নির্ভরশীল আবাসিক, শিল্প এবং অন্যান্য খাতগুলো তার অভাব টের পেয়েছিল। বিবিয়ানায় গ্যাস উৎপাদন ৩ থেকে ৪ বছর পর কমতে শুরু করবে। তখন কী হবে? গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বিদেশি কোম্পানিগুলোকে অগ্রাধিকার না দিয়ে বাপেক্সকে শক্তিশালী করার তাগিদ দিয়ে, 'বাপেক্স ভোলার গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করার পর সরকার সেটা থেকে উৎপাদনের জন্য রাশিয়ার গ্যাজপ্রমকে দায়িত্ব দেওয়া হলো কেন?'
একটি বিদেশি কোম্পানি একটি কূপ খননের জন্য যেখানে ১৮০-২০০ কোটি টাকা নেয়, সেখানে বাপেক্স এটি ৭০ থেকে ১০০ কোটি টাকায় করে ফেলতে পারে।
বাংলাদেশ গ্যাস সম্ভাবনাময় এলাকা। গত ১০-২০ বছরে যথেষ্ট পরিমান গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার এবং উত্তোলন হলেও এলএনজি আমদানি করার প্রয়োজন হতো না। সারকারের উচিৎ বাপেক্সের মাধ্যমে গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধান করা এলএনজির অভিশাপ থেকে দেশ-বাসীকে মুক্তি দেয়া।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












