কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার। কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার।
, ১৬ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ০৯ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
কুরবানির ঈদ এলেই বেড়ে যায় কসাইদের কদর। এ সময় পেশাদার কসাইয়ের পাশাপাশি মৌসুমি কসাইদের কদরও বেড়ে যায়। অনেকে ভালো কসাই না পেয়ে মৌসুমি কসাইদের কাজে নিতে বাধ্য হন।
জানা যায়, কুরবানি ঈদে রাজধানীতেই গরু-ছাগল মিলিয়ে প্রায় ১ কোটি পশু জবাই হয়। ঈদের সময় এত বিপুল সংখ্যক পশু জবাই হওয়ায় পেশাদার কসাইদের দিয়ে পশুর চামড়া ছাড়ানো সম্ভব হয় না। ফলে এসময় বেড়ে যায় মৌসুমি কসাইদের চাহিদা।
গাজীপুরের রিকশাচালক আবু মিয়া বলেন, আমাদের গ্রামে সমাজ থেকে দুই থেকে তিন কেজি গোশতের বেশি পাই না। তাই গত কয়েক বছর ধরে কুরবানির দিন কসাইয়ের কাজ করতে শহরে চলে আসি।
তিনি বলেন, সারাদিন কসাইয়ের কাজ করে পারিশ্রমিক ছাড়াও যে গোশতটুকু পাই, তা আমার এক আত্মীয়ের বাসায় নিয়ে ফ্রিজে রাখি। পরদিন গোশত নিয়ে বাড়ি যাই। বাড়ি দূরে হওয়ায় গোশতটা বরফ করে নিয়ে যাই।
এদিকে কুরবানির দিন যেখানে পেশাদার কসাই একটি কুরবানির গরু কাটতে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা নেন, সেখানে মৌসুমি কসাইদের চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা দিলেই কাজ করে দিচ্ছেন। তবে পেশাদার কসাইরা গরুর দামের ওপর তাদের রেট নির্ধারণ করেছেন। সে ক্ষেত্রে হাজারে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দাবি করেছেন।
ঈদের ছুটিতে সবাই যখন রাজধানী ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছেন, তখন এসব কসাই ছুটে আসছেন ঢাকায়। তাদের কারণে দিন দিন নগরবাসীর ভোগান্তি দূর হচ্ছে বলে মনে করেন সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা করিম শেখ। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জেলা থেকে আসা কসাইদের কারণে আমরা দ্রুত পশু কুরবানির কাজ শেষ করতে পারছি। এসব কাজে তারা নিজেরাও কুরবানির আনন্দ পেয়ে থাকেন। পাশাপাশি পান পারিশ্রমিক এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে গোস্তও। ’
রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় কসাইয়ের কাজ করতে সিরাজগঞ্জ থেকে এসেছেন ফরিদ ও তার তিন সহযোগী। সার্বিক বিষয়ের বর্ণনা দিয়ে ফরিদ বলেন, ঈদের দিন এবং পরের দিন কাজ পাওয়া যায় ঢাকায়। তাই, আমরা প্রতি বছর ঈদে ঢাকায় চলে আসি। দুই দিন কাজ করে ভালোই আয় হয়। অনেকে আগের দিন এসে বাসায় বাসায় গিয়ে কসাইয়ের কাজ করার প্রস্তাব দেয়। কসাইয়ের সঙ্কট থাকার কারণে অনেকেই রাজি হয়ে যায়। তখন রেট নিয়ে আলোচনা হয়। ওই কাজটা মূল হিসেবে ধরে আমরা কাজ করি। এছাড়া, ঈদের পরের দিনেও গোশত কাটার কাজ পাওয়া যায়।
লালু মিয়া ঢাকার বাড্ডায় একটি চায়ের দোকান পরিচালনা করেন। কুরবানি ঈদের সময়টাতে তিনি আশপাশের বাসাগুলোতে কুরবানির গোশতের কাজ করানোর জন্য কসাই সাপ্লাই দেন। এটা তার মৌসুমি ব্যবসা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মোজাম্মেল হক। তিনি এ বছর দুটি গরু কুরবানি দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ঈদের আগের দিন চারজন লোক এসেছে আমার বাসায়। তারা রংপুর থেকে ঢাকায় কসাইয়ের কাজ করতে এসেছে। দুই গরু ২০ হাজার টাকায় তাদের সঙ্গে আমার চুক্তি হয়েছে। আমার কাজ শেষে তারা আরও অন্যান্য কাজ করবে। এরা মূলত মৌসুমি কসাই। ঈদের সময় শুধু ঢাকাতেই কাজ করতে আসে। বাকি সময় নিজ এলাকায় অন্যান্য পেশায় তারা নিয়োজিত থাকে। আমাদের ঢাকায় যেহেতু কসাই সঙ্কট থাকে ঈদের সময়, তাই মৌসুমি কসাই আসায় আমাদের উপকার হয়েছে। কুরবানির কাজ দ্রুত আমরা শেষ করতে পারছি। তারাও একটা মৌসুমি ব্যবসা থেকে ভালো আয় করে নিচ্ছে এই দুই দিনে।
রাজধানীর প্রেসক্লাব এলাকায় দেখা মিলল একদল মৌসুমী কসাইয়ের। তারা এসেছেন উত্তরের জেলা রংপুর থেকে। এই দলের নেতা তহুর আলী বলেন, রংপুর থেকে এবার ঢাকায় প্রায় ৩০০ কসাই ঢাকায় এসেছে। ঈদের দিন সন্ধ্যায় আবার রংপুর চলে গেছে।
তবে এসব খবরের পাশাপাশি মৌসুমী কসাইদের ভিন্ন দিকও রয়েছে। আছে দুঃখ-বেদনার নানা কাহিনী। আহত হওয়ার, হাসপাতালে যাওয়ার ভাগে টাকা কম পাওয়ার কথা।
ঈদুল আদ্বহা উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কুরবানি দিতে গিয়ে গরুর লাথি, শিংয়ের গুঁতা ও ছুরির আঘাতে অন্তত ১৫০০ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
পঙ্গু হাসপাতাল নামে পরিচিত নিটোরের জরুরি বিভাগের তথ্য বলছে, ঈদের ছুটির তিন দিনে দুর্ঘটনায় প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৯৫ জন আহত রোগী হাসপাতালটির জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছে। এটি বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি।
ঈদের তিন দিনে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছে ৮৮৪ জন।
অর্থাৎ প্রতি পাঁচ মিনিটের কম সময়ে একজন আহত রোগী এসেছে চিকিৎসার জন্য।
কিছু রোগীকে সাধারণ চিকিৎসা দিলেই হয়। কাউকে কাউকে অস্ত্রোপচারও করতে হয়। জানা যায়, ঈদের ছুটিতে প্রতি শিফটে চারজন চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করেছেন জরুরি বিভাগে। আরো চারজন জরুরি বিভাগের অপারেশন থিয়েটারে দায়িত্ব পালন করেছেন। অ্যানেসথেসিয়ার চিকিৎসক, নার্সসহ অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরাও দায়িত্ব পালন করেছেন। বলার অপেক্ষা রাখেনা প্রয়োজনের তুলনায় এ সংখ্যা খুবই তুচ্ছ।
সরেজমিনে জানা যায়, জরুরি এক্স-রে ও বিভিন্ন পরীক্ষা করাতে গিয়ে রোগীর স্বজনদের দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে। শয্যা না পেয়ে অনেক রোগীর হাসপাতালের মেঝেতে ঠাঁই হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, এক হাজার শয্যার হাসপাতালে কোনো শয্যা খালি থাকছে না। পুরো হাসপাতাল রোগীতে ঠাসা। প্রতিবার কুরবানির ঈদে রোগীর সংখ্যা যেন বেড়ে যায়। হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের সময়ও হাসপাতালে সারা দেশ থেকেই রোগী আসে। রোগীর চাপ কমে না।
ঈদে বাড়তি রোগীর চাপ সামলাতে হাসপাতালে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
সরেজমিন দেখা গেছে, জরুরি বিভাগের মধ্যে একের পর এক রোগী আসছেন। যাদের অধিকাংশই হাত-পা কাটা রোগী। কারও হাতের অঙুল কাটা পড়েছে। কারও আবার পা কেটে গেছে। জরুরি বিভাগের মধ্যে রোগীর চাপ এত বেশি যে, রোগীর স্বজনকে ভেতরে থাকতে দিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। এসব রোগীদের কারও অস্ত্রোপচার করা লাগছে। কারও আবার হাত-পায়ের রক্ত পরিষ্কার করে ব্যান্ডেজ দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর ধানম-ি থেকে চিকিৎসা নিতে আসা সবুজ হোসেন বলেন, গরু কাটা প্রায় শেষ। দা দিয়ে কোপ দিয়েছি হাড়ে। হঠাৎ হাত থেকে দা সরে স্লিপ করেই পায়ের ওপর এসে পড়েছে।
রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে চিকিৎসা নিতে গিয়েছেন নাজমুল আলম। গরুর লাথিতে তার পা ভেঙেছে। তিনি বলেন, গরু জবাই করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম আমরা। এমন সময় খুব জোরে গরু লাথি মারে। এতে আমার পা ভেঙেছে।
ঈদুল আদ্বহায় দুইদিনে গরুর লাথি, গুঁতা ও ছুরিতে কেটে আহত হয়েছেন অন্তত ৪০০ মৌসুমি কসাই। এদের মধ্যে অনেকের শরীরের হাড় ভেঙেছে, কেটেছে হাত-পায়ের রগও। আহতের সংখ্যা বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনায়ও। এজন্য পবিত্র ঈদুল আদ্বহা উপলক্ষে সরকারের বর্তমান কঞ্জুসী স্বাস্থ্য সেবার পরিবর্তে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সেবা চালু রাখা দরকার।
এদিকে অদক্ষ কসাইয়ের কারণে প্রতি বছর ১০ থেকে ১৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, দক্ষ কসাই দিয়ে গরু বানানো উচিত। এতে বিপুল পরিমাণ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাবে চামড়া শিল্প।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












