খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, মুজাদ্দিদে আ’যম, আহলু বাইতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার কতিপয় কামালত মুবারক
, ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০১ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
কামালত মুবারক (১)
ভারত উপমহাদেশে বিলায়েত লাভের জন্য সুলতানুল হিন্দ, হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অনুমোদন প্রয়োজন। উনার অনুমোদন বা সত্যায়ন ব্যতীত কেউ ওলীআল্লাহ হতে পারে না। এ অনুমোদন বা সত্যায়ন, মাযার শরীফের গিলাফ কিংবা টুপি অথবা পাগড়ী অথবা অন্যকোন জিনিস হাদীয়া মুবারক দানের মধ্য দিয়ে হয়ে থাকে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ক্ষেত্রে বিষয়টি বিপরীত। সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বয়ং নিজেই উনার জন্য হাদিয়া মুবারক পাঠিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
গন্দম রংয়ের একটি পাগড়ী মুবারক হাদিয়া, “মুজাদ্দিদে আ’যম” উনার সত্যায়ন। সুবহানাল্লাহ!
এমনকি স্বপ্নযোগে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্রতম হাত মুবারকে বাইয়াত হয়েছেন। উনার পবিত্রতম ছোহবত মুবারকের বরকত হাছিলের অভিলাষ বা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
ওলীয়ে মাদারজাদ, আমাদের সম্মানিত দাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি উনার সম্মানিত পিতা। তিনি বর্ণনা করেন- আমি একবার পবিত্র আজমীর শরীফ জিয়ারতে গেলাম। কয়েকদিন সেখানে অবস্থান করলাম। অতঃপর বাড়ীতে ফিরে আসার জন্য টিকিট কাটলাম। রেল ষ্টেশনে চলে আসলাম। ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছি। এমতাবস্থায় পবিত্র মাযার শরীফের খাদিম ষ্টেশনে উপস্থিত হলেন। আমার নিকটবর্তী হয়ে সালাম দিলেন। অতঃপর বললেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আপনাকে ডেকেছেন। তিনি বলেন, আমি খাদিম ছাহেবের ডাকে সাড়া দিলাম। চলে গেলাম পবিত্র মাযার শরীফে। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হলো। আমি অপেক্ষার প্রহর গুনছি। রাত গভীর হলো। আমি পবিত্র মাযার শরীফের দিকে যাচ্ছি। আশপাশ আবছা আলো। হঠাৎ আমার শরীর মুবারকের সাথে লেগে গেল একটি দেহ মুবারক। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কে? তিনি জওয়াবে বললেন, আমি সাইয়্যিদুনা গরীবে নেওয়াজ হযরত খাজা ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি। আমি বললাম- আপনি কি আমাকে ডেকেছেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ; আমি আপনাকে ডেকেছি। তিনি বললেন, আপনার সম্মানিত আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার জন্য একখানা হাদীয়া রয়েছে। এই যে, নিন। এই পাগড়ী মুবারকখানা আপনার সম্মানিত আওলাদ আলাইহিস সালাম উনাকে দিবেন।
আমি বললাম, আমার কোন আওলাদকে দিবো? আমার তো কয়েকজন আওলাদ রয়েছেন। তিনি বললেন, আপনার যে সম্মানিত আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার জন্য দিয়েছি তিনি আপনার কাছে তা চেয়ে নিবেন। আমি চলে আসলাম। বাড়ীর ভিতর প্রবেশ করবো, দেখলাম আমাদের “হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম” তিনি প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সুবহানাল্লাহ! সর্বপ্রথম উনার সাথেই আমার সাক্ষাত হলো। উনি আমাকে বললেন, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আপনাকে যা দিয়েছেন তা আমাকে দিয়ে দিন। আমি উনাকে দিলাম সেই হাদীয়া পাগড়ী মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
মুরীদ মাত্রই আকাঙ্খী সেই পাগড়ী মুবারক এক ঝলক দেখতে। আমরাও সেই আশা লালন করছিলাম দীর্ঘদিন ধরে। অবশেষে একদিন সেই কাঙ্খিত অপেক্ষিত সময় আসলো। মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার নিকট পৌঁছলো সেই খবর। তিনি আমাদের উপর দয়া পরবশ হলেন। একদিন তিনি পবিত্র খানকা শরীফে তাশরীফ মুবারক আনলেন। সাথে ছিলো সেই মহাসম্মানিত পাগড়ী মুবারক। তিনি অত্যন্ত যতœসহকারে কাপড় মুবারক দিয়ে বেঁধে রেখেছেন সেই পাগড়ী মুবারক। আমাদের সামনে, মোড়ানো কাপড় মুবারক খুললেন। সেই পাগড়ী মুবারক দেখার সৌভাগ্য নসীব হলো। গন্দম রংয়ের সেই পাগড়ী মুবারক। সাথে আছেন- একটি চার টুকরা বিশিষ্ট সুন্নতী টুপি মুবারক।
সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি আমাদের সবার উদ্দেশ্যে, উচু করে ধরলেন। বললেন, তোমরা সবাই দেখতে চেয়েছিলে এজন্য দেখালাম। সবাই ভালোভাবে দেখে নাও। আমরা উপস্থিত সবাই প্রাণ খুলে তা দেখলাম।
কামালত মুবারক (২)
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি তাজুল মুফাসসিরীন, রঈসুল মুহাদ্দিসীন, যাত্রাবাড়ীর মহাসম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার প্রধান ও শ্রেষ্ঠতম খলীফা। যাত্রাবাড়ীর মহাসম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি উনাকে মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে ‘শাহ ছাহেব’ বলে সম্বোধন করতেন। সব সময় তিনি উনার উচ্ছসিত প্রশংসা করতেন। স্বীয় মুরীদ-মু’তাকিদ গণকে সতর্ক করতেন।
তিনি প্রায় বলতেন, তোমরা আমার ‘শাহ ছাহেব’ সম্পর্কে সবসময় সতর্ক থাকবে। কেননা, সাধারণ ওলীআল্লাহগণের সাথে বেয়াদবী করলে মানুষ লুলা-লেংড়া, অন্ধ-খঞ্জ, বোবা-বধির হয়। আর উনার সাথে বেয়াদবী করলে তোমাদের ঈমান চলে যাবে। তোমরা ঈমান হারা হয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার দিকে ইঙ্গিত করে তিনি আরো বলতেন- আমার এমন মুরীদ আছেন, যাকে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই হাত মুবারক ধরে আমার খানকা শরীফ পর্যন্ত পৌঁছে দিয়ে যান। সুবহানাল্লাহ!
মানুষ সকালে নাস্তা খাওয়ার পর চিন্তা করে দুপুরে কি খাবে। আর আমার ‘শাহ ছাহেব’ উনাকে সামান্যতম চিন্তা করতে হয় না। তিনি যখন ইচ্ছা তখনই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক করতে পারেন। এমনকি তিনি যে কোন লোককে যে কোন সময়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক করিয়ে দিতে পারেন। সুবহানাল্লাহ!
কামালত মুবারক (৩)
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার বিশেষ একটি খুছুছিয়াত (বৈশিষ্ট্য) মুবারক হচ্ছে, কামিয়াবী লাভ। প্রতিক্ষেত্রে তিনি কামিয়াব বা সফলতা লাভ করেন। বিজয় উনার চিরসাথী।
এমনকি তিনি যার পক্ষ অবলম্বন করেন, যাকে সমর্থন মুবারক দেন তিনিই বা সে পক্ষই কামিয়াবী লাভে ধন্য হন। সফলতা অর্জন করেন। সেটা দ্বীনি হউক কিংবা দুনিয়াবী। অল্প বয়স মুবারক থেকেই এই খুছুছিয়াত বা বৈশিষ্ট্য মুবারক উনার মধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। যার প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী অনেক, অসংখ্য।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সংগ্রামে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি স্বাধীনতার পক্ষে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ছিলেন। আর্থিক-শারীরিক সবদিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন। উনার সক্রিয় অংশগ্রহণ ও পক্ষ অবলম্বন করার কারণে বাংলাদেশ স্বাধীনতার মুখ দেখতে পেয়েছিল। বাংলাদেশ স্বাধীনতার নেপথ্য ছিল উনারই মূল অবদান। প্রকৃত অবস্থা। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য যে, ৭০ হাজার সৈন্যবাহিনী নিয়ে হযরত তালুত আলাইহিস সালাম তিনি জালুতের বিশাল ও দুধর্ষ বাহিনীর সাথে মুখোমুখী হয়েছিলেন। হযরত তালুত আলাইহিস সালাম উনার সাথে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন- নবী হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম। কিন্তু তখন উনার সম্মানিত নবুওয়াত মুবারক প্রকাশিত হয়নি। তিনি টগবগে যুবক। পথিমধ্যে তিনটি পাথর খ- উনার সাথে কথা বলেছিল। হে হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম! আপনি আমাদেরকে সাথে নিন। আমরা আপনার কাজে সাহায্য করবো। উনি পাথর খ- তিনটি সাথে নিয়েছিলেন। আর সেই পাথর তিনটি দ্বারাই জালুত ও তার বাহিনীর ৩০ জনকে কুপোকাত করেছিলেন। হযরত তালুত আলাইহিস সালাম উনার বাহিনী বিজয় লাভ করলেন।
হযরত তালুত আলাইহিস সালাম উনার এবং উনার বাহিনীর বিজয়ের নেপথ্যে যেমন হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম উনার সক্রিয় অংশগ্রহণ। অথচ এ বিষয় সম্পর্কে বেখবর ছিলেন উনার বাহিনী। তেমনি ১৯৭১ সালের বিজয় সম্পর্কেও মুক্তিযোদ্ধাগণ বেখবর। ওলীআল্লাহগণ উনাদের লৌকিকতা মুক্ত আমল, উনাদের দুনিয়া বিমুখতার কারণে অনেক বিষয়ই চাপা পড়ে থাকে। প্রকৃত ঘটনা অন্য খাতে প্রবাহিত হয়।
কামালত মুবারক (৪)
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি একদিন স্বপ্ন মুবারক দেখলেন। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি উনার নিকট তাশরীফ মুবারক আনলেন। উনাকে উদ্দেশ্য করে বললেন- হে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম! মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনার নিকট একখানা কিতাব মুবারক চেয়েছেন। যে কিতাব মুবারক খানা আপনি দিবেন সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করবেন। তখন মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি হাফিজ ইবনে হাজার আসকালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রচিত ও সংকলিত “আল মুনাব্বিহাত” কিতাব খানা দিলেন।
হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি কিতাব খানা হাতে নিলেন। বললেন, আপনি মহাপবিত্র কুরআন শরীফ না দিয়ে “আল মুনাব্বিহাত” কিতাব দিলেন কেন? মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন- খালিক, মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এই কিতাব খানাই চেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! সে জন্য আপনাকে আমি এই কিতাবখানাই দিয়েছি। মহান আল্লাহ পাক তিনি যদি পবিত্র কুরআন শরীফ চাইতেন তাহলে আমি পবিত্র কুরআন শরীফই দিতাম। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি কোন কথা বললেন না। কিতাব মুবারক নিয়ে ফিরে গেলেন। সুবহানাল্লাহ!
-আল্লামা মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (৭)
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (৭)
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (৭)
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (৭)
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা শক্ত হারাম, রয়েছে কঠিন শাস্তি
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা শক্ত হারাম, রয়েছে কঠিন শাস্তি
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরামগণ উনাদের প্রতি আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক পবিত্র কুরআন শরীফ দ্বারা প্রমাণিত
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মসজিদে ইবাদত করতে বাধা দেয়া বা মসজিদ উচ্ছেদ করা কুফরী
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অবশ্যই সত্যের মাপকাঠি; অস্বীকারকারীরা কাট্টা কাফির (১৪)
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অবশ্যই সত্যের মাপকাঠি; অস্বীকারকারীরা কাট্টা কাফির (১৪)
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অবশ্যই সত্যের মাপকাঠি; অস্বীকারকারীরা কাট্টা কাফির (১৪)
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)