মন্তব্য কলাম
গণমাধ্যমে ভারতের কুখ্যাত হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী মোদীর বরাতে এসেছে “১৪০ কোটি ভারতীয় বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন” অথচ ভারতে অব্যাহতভাবে চলছে মুসলিম নির্যাতনের ভয়ঙ্কর আর পৈশাচিক সব কাহিনী প্রধান উপদেষ্টা “বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর কোনো নির্যাতন হবেনা” পরিপূর্ণ আশ্বাস ও আস্থা দিয়েছে কিন্তু ভারতে মুসলমানদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চেয়েছে কী?
ভারতের মিডিয়া, হাজার হাজার হিন্দুত্ববাদী সংস্থা, ভারতীয় জণসাধারণ হিন্দুদের পক্ষে তোলপাড় তুলেছে কিন্তু ভারতে মুসলিম নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশী মিডিয়া, বুদ্ধিজীবি, ইসলামী মহল তথা বাংলাদেশী জনগণের সমস্বরে আওয়াজ কৈ? কোথায়? তবে কী বাংলাদেশে হিন্দুরা জামাই আদরে থাকবে আর ভারতের মুসলমানরা পৈশাচিক অত্যাচারে জর্জরিত থাকবে এবং নির্বিচারে শহীদ হবে? (নাউযুবিল্লাহ) (প্রথম পর্ব)
, ১৭ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
৫ আগস্ট শিক্ষার্থীদের গণবিক্ষোভের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশে ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয় শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলটির নেতাকর্মীদের অনেকে হামলার শিকার হয়েছেন।
কিন্তু বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের অতি ডানপন্থি দলের নেতাকর্মীরা এসব হামলার ঘটনাকে রাজনৈতিক না রেখে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে মত দিয়েছেন ফ্যাক্ট চেকাররা।
ভাইরাল হওয়া একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে যে, 'বাংলাদেশের ইসলামপন্থিরা' একটি মন্দিরে হামলা চালিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে যে, চট্টগ্রামে ধারণ করা এই ভিডিওতে নবগ্রহ মন্দিরের পেছনে অবস্থিত আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলার ঘটনা দেখা গেছে।
বিবিসি ভেরিফাইয়ের হাতে এই ঘটনার কিছু ছবি এসেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, হামলার সময় আওয়ামী লীগ নেতাদের ছবিসহ বেশ কিছু পোস্টার পোড়ানো হয়েছে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে ‘সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গণহত্যা’ চলছে দাবি করে অনেকে সেই ভিডিওগুলো শেয়ারও করছেন। বিবিসির মতে, মূলত কট্টর ডানপন্থিরা এসব কন্টেন্ট শেয়ার করছেন।
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে সারাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্যক্তি, বাড়িঘর, সম্পত্তি ও মন্দিরে হামলার খবর আসতে থাকে। তার মধ্যেই এমন বহু ভুয়া পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে দাবি করা হয় যে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপরে ব্যাপক অত্যাচার শুরু হয়েছে। এনিয়ে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান চালিয়েছে বিবিসি বাংলার তথ্য যাচাই বিভাগ 'বিবিসি ভেরিফাই'।
বিবিসি ভেরিফাই-এর মতে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া পোস্টের অনেকগুলো যাচাই করে দেখা গেছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সংখ্যালঘুদের গুজবও ছড়ানো হয়েছে।
ভারতের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের তথাকথিত হিন্দু নির্যাতন প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতিতে বিশেষত হিন্দু নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতের ১৪০ কোটি জনগণ। ’ মোদি আরো বলেছেন, ‘১৪০ কোটি দেশবাসী চাইছেন, সে দেশে হিন্দু এবং সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার দিকটি নিশ্চিত করা হোক।
ভারতের নির্লজ্জ ও একপেশে পৃষ্টপোষকতায় বাংলাদেশের ক্ষমতায় অবৈধভাবে দীর্ঘদিন টিকে থাকা স্বৈরচার শেখ হাসিনার ৫ আগস্ট পতনের কারণে নিজেদের পলিসির ব্যর্থতা ও হতাশা ঢাকতেই মোদির এই প্রতিক্রিয়া, বলেছেন অনেকে। তাছাড়া, মোদি কথিত বাংলাদেশের সুখ-শান্তির প্রত্যাশার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার মতো কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ তাদের কোনো কর্মকান্ডে কখনোই পাওয়া যায় না। এগুলো শুধুই কথার কথা, মিথ্যাচারের নামান্তর। বাংলাদেশের আজকের পরিস্থিতির জন্য ভারতই দায়ী।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে, ভারতে লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৬৩ শতাংশ ভাষণ ছিল ঘৃণা উদ্রেককারী। গত ১৬ মার্চ নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হওয়ার পর জনসভায় প্রধানমন্ত্রী মোদির দেওয়া ১৭৩টি বক্তব্য বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) জানিয়েছে, ১৭৩টির মধ্যে ১১০টি (৬৩ শতাংশ) ভাষণে মোদি ‘ইসলামভীতি’ নিয়ে মন্তব্য করেছেন। আর তিনি এই কাজ করেছেন সম্ভবত রাজনৈতিক বিরোধিতাকে দুর্বল করার উদ্দেশ্যে।
১৪ আগস্ট প্রকাশিত এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদনে বলা হয়, মোদি এমন কথা বলেছেন, যা শুনে মনে হয়, একমাত্র মুসলমান সমাজই আগামী দিনে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এই বক্তব্যের উদ্দেশ্য ছিল বিভ্রান্তিমূলক প্রচার চালিয়ে সংখ্যাগুরু হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করা।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মোদির হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকার ৯ জুন থেকে নতুন মেয়াদ শুরু করেছে। তৃতীয়বারের এই মেয়াদ শুরুর আগে প্রচারণার সময় প্রান্তিক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বৈষম্য, শত্রুতা ও সহিংসতাকে উসকে দেওয়া হয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মনে করছে, ধারাবাহিকভাবে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব এই ধরনের ঘৃণা উদ্রেককারী মন্তব্য করার কারণে ভারতে মুসলমান ও খ্রিষ্টান-এই দুই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপরই হামলার ঘটনা বেড়েছে।
মানবাধিকার সংগঠনটির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিজেপির নেতৃত্বাধীন বেশ কয়েকটি রাজ্যের সরকার যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই মুসলমানদের বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও উপাসনালয় ধ্বংস করেছে এবং এমন সব কাজ করেছে, যা বেআইনি। নির্বাচনের পর এই কার্যকলাপ অব্যাহত রয়েছে।
মোদির মুসলিম-বিদ্বেষের ইতিহাস নতুন নয়। এই ভদ্রলোক গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালেই মুসলিম-বিদ্বেষ ও মুসলিম নির্যাতনের রেকর্ড করে এসেছেন। বহু মুসলিম ব্যবসায়ী ও রাজনীতিকসহ অসংখ্য মুসলমানকে হত্যা ও নির্যাতনের জন্য তিনি বিশেষ খেতাবেও ভূষিত হয়েছিলেন। এমনকি আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশের ভিসাও তার জন্য নিষিদ্ধ ছিল। সে ব্যক্তিই পরবর্তীতে হিন্দুত্ববাদের জিগির তুলে ভারতের কেন্দ্রীয় ক্ষমতার আসনে অধিষ্ঠিত হন। যদিও স্বাধীনতার পর থেকে ভারতে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকা কংগ্রেসও মুসলমানদের সাথে খুব একটা ভালো ওফাদারি বা বিশ্বস্ততার আচরণ করেনি; তবুও বিজেপির এবং আরো নির্দিষ্ট করে বললে নরেন্দ্র মোদির আমলেই সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত হচ্ছে ভারতের মুসলিম সমাজ।
ঠুনকো বিষয় নিয়েও নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে মুসলিমদের। দখল করা হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী মসজিদগুলো। সেখানে বানানো হচ্ছে মন্দির। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য কাশ্মিরে চলছে নির্যাতনের স্টিম রোলার। রাজ্যটির বিশেষ বিধানও বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। ইসরাইলীদের ফিলিস্তিনে অবৈধ বসতি স্থাপনের মতো কাশ্মিরেও হিন্দুদেরকে নিয়ে আবাদ করানো হচ্ছে। যেন রাজ্যটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতার অবস্থান হারায়। ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মুসলিম রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও সমাজপতিদের কোণঠাসা করে রাখা হচ্ছে চরমভাবে।
আসামে তার দলের সরকার তো তিন কোটি মুসলমানকে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী বলে আদালতে মামলাই ঠুকে দিয়েছে! ২০১৮ সালের এক জনসভায় ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বলেছিলেন, ‘ভারতে অবৈধভাবে আসা বাংলাদেশীরা অনুপ্রবেশকারী। তারা আমাদের দেশকে উইপোকার মতো খেয়ে ফেলছে। ’
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সভাপতি প্রবীণ তেগোরিয়ার দাবি, ‘ভারতে প্রায় তিন কোটি বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারী রয়েছে। ’
লক্ষ করার বিষয় হচ্ছে, এসবের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের দ্বিমুখী নীতি প্রতিফলিত হচ্ছে। একদিকে তারা ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন ও সরকার গঠনে অনেকটা প্রকাশ্যেই হস্তক্ষেপ করে আসছে। এদেশের সরকারের কতিপয় মন্ত্রীও এ বিষয়ে বক্তব্য দিতে দ্বিধা করছেন না, সরকারও ভারত এবং ভারতের বর্তমান সরকারকে শ্রেষ্ঠ বন্ধু মনে করছে। দিয়ে যাচ্ছে অবারিত সুযোগ-সুবিধা। অথচ সে ভারত ও তার সরকারই কি না তার দেশের মুসলমানদের নির্যাতনের সকল দ্বার খুলে দিয়েছে। এমনকি তাদেরকে অনুপ্রবেশকারী বলে নিজ মাতৃভূমি থেকে বিতাড়নে তৎপর হয়ে উঠেছে। মোদি ও বিজেপির দাবি করা শুধু আসামের তিন কোটি লোককে যদি জোর করে তারা এদিকে ঠেলে দেয় তখন এদেশের সরকার কী বলবে- তা এখনো অবশ্য জানা যায়নি।
ভারতের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এধরনের মুসলিম-বিদ্বেষী তৎপরতার কোনো প্রভাব এদেশের সরকারে যেমন পড়েনি, তেমনি আরব মুসলিম দেশগুলোতেও পড়েনি; বরং উল্টো কতিপয় আরব রাষ্ট্র নরেন্দ্র মোদিকে তাদের দেশের ‘হিরো’ বানিয়ে বসে আছে। সে দেশগুলোর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত সবার শীর্ষে রয়েছে। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)