চেতনাজীবি জাফর ইকবালের রাজাকারনামা (১)
এডমিন, ২৮ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৬ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) বিশেষ প্রতিবেদন

জাফর ইকবালকে অনেকে জানে সাহিত্যিক হিসেবে, অনেকে চিনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাজীবি হিসেবে। কিন্তু তার এই চেতনাবাজির আড়ালের রূপ তথা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়কালে তার অবস্থান, তার ভূমিকা কি ছিলো সেটা অনেকেরই অজানা ছিলো। কিন্তু সম্প্রতি তার অতি উৎসাহী তথা উতলে উঠা চেতনা দেখে সকলেরই সন্দেহ জাগে। অতিভক্তি চোরের লক্ষণ -এটা একটি প্রমাণিত সত্যও বটে। সামান্য একটু নাড়াচাড়া দিতেই বেরিয়ে আসে এই জাফর ইকবালের প্রকৃত রূপ।
জাফর ইকবালদের পারিবারিক আত্মজীবনী মুলক বইসমূহে উল্লেখ করা আছে, ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে হুমায়ুন ও জাফরসহ পরিবারের সবাই পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী এক পীর সাহেবের মুরিদ, যে কি না রাজাকার ও জাফর-হুমায়নদের সম্পর্কের নানা, যার নাম বেলায়েত হোসেন, সে বাড়ীতে তারা আশ্রয় নেয়। আশ্চর্য বিষয়, যে সময় বাংলার কিশোর-যুবরক সকলে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যস্ত, তখন তারা রাজাকার নানার বাড়ীতে। বিষয়টিতো এমন নয় যে তখন তারা বাচ্চা ছেলে। বরং তখন জাফরের বয়স প্রায় ২০-এর মত। অথচ টগবগে এ বয়সে তারা রাজাকার নানার প্রশ্রয়ে কাটিয়েছে।
(সূত্র: জাফর ইকবালের মা আয়েশা ফয়েয লিখিত ‘জীবন যে রকম’ বইয়েও এ বিষয়টি বিস্তারিত উল্লেখ আছে। )