আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তানে গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) ‘প্রাচ্যের কবি’ আল্লামা মুহম্মদ ইকবালের জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। এই উপলক্ষে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ পৃথক বার্তায় ইকবালের চিন্তাধারা থেকে প্রেরণা নিয়ে সমৃদ্ধ ও ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি জারদারি জাতিকে আল্লামা ইকবালের আদর্শ ও নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতি নবায়নের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা তার অসাধারণ ব্যক্তিত্বকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। চলুন তার জীবন ও আদর্শ থেকে শক্তি গ্রহণ করি এবং একসঙ্গে কাজ করে স বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা:
বাংলা ও উর্দু সাহিত্যের দুই মহত্তম কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল একই লক্ষ্য ‘মুসলিম রেনেসাঁ’র স্বপ্ন বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে আজীবন লিখে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহমুদুর রহমান বলেন, দুজনেই এমন এক সময়ে জন্মেছিলেন, যখন উপমহাদেশ ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিল। সেই কলোনিয়াল সাবজুগে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তকে পরিমার্জন নিয়ে ধূম্রজালের সৃষ্টি হয়েছে। বড় পরিবর্তনের উদ্যোগের পরও থেকে যাচ্ছে লেখা চুরির দায়ে অভিযুক্ত বিতর্কিত লেখক জাফর ইকবালসহ নাস্তিক্যবাদীদের সম্পাদিত বই। এ নিয়ে সর্বমহলে ক্ষোভ থাকলেও আমলে নিচ্ছে না শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এনসিটিবি কর্তৃপক্ষ। একে জুলাই বিপ্লবের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি বলে আখ্যা দেন শিক্ষাবিদরা।
২০২৫ সালের এনসিটিবির প্রকাশিত বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক পর্যালোচনা এবং সং বাকি অংশ পড়ুন...
কিশোরগঞ্জ সংবাদদাতা:
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ মজিবুর রহমান ইকবালের বিরুদ্ধে গত ৫ মার্চ প্রথম আলো পত্রিকায় অসত্য ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জের নিকলীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রথম আলো পত্রিকার কপি পোড়ানো হয়।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) নিকলী নতুন বাজার থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে নতুন বাজার বাসস্ট্যান্ডে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা প্রথম আলো বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নিজমাওনা গ্রাম। এই গ্রামের বিএনপি বাজার এলাকার আশপাশে যত দূর চোখ যায়, শুধু সাইনবোর্ড আর সাইনবোর্ড। পতিত জমি, সরকারি জমি, জঙ্গল কিংবা আবাদি জমি- সবখানেই সাইনবোর্ডে এক ব্যক্তির নাম, ডা. ইকবাল। তবে এলাকাবাসী বলছেন, চিকিৎসকের নামে কেনা হলেও জমিগুলো পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের হতে পারে।
সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বেনজীর আহমেদের সম্পদ অনুসন্ধানে নামার পর এসব জমির মালিকানা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এরপর গত রোববার রাতে সব জমির সাইনবোর্ড খুলে ফেলা হয়।
চিকিৎসক ইকবালের পুর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের পারিবারিক আত্মজীবনীমূলক বই থেকে আরো জানা যায়- পিরোজপুরের ওই বন থেকে পরবর্তিতে তারা যায় গুয়ারেখা নামক এলাকার এক ক্বারি সাহেবের বাড়িতে। সেখান থেকে জাফর ইকবালের নানা তাদের নিয়ে যায় ঢাকা, ঢাকা থেকে যায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ এ নানার বাড়ি।
মোহনগঞ্জে এসে আয়েশা ফয়েজ জানতে পারে তার বাবা অর্থাৎ জাফর ইকবালের নানা রাজাকার। আয়েশা ফয়েয এ সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৭৪ পৃষ্ঠার মোহনগঞ্জে অধ্যায়ে লিখে “বাবা (জাফর ইকবালের নানা) যখন আমাদের আনতে গিয়েছে তখন মিলিটারিরা তাকে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান তৈরি করেছিল। বাবা ছিলো ন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের মা আয়েশা ফয়েয লিখিত ‘জীবন যে রকম’ বইয়ে ২৫ মার্চ পরবর্তি মে মাসে তারাকোথায় ছিলো সে সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৫৯-৬০ পৃঃ মে অধ্যায় থেকে যা জানা যায়, তার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো- পিরোজপুরে তাদের পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাবলা নামক এক বনে মুবারক খান নামে একজন গ্রাম্য মাতবরের বাসায় তারা আশ্রয়ে ছিলো। সে সময় জাফর ইকবালের বাবা পাকিস্তানী সরকারের অনুগত একজন পুলিশ অফিসার ছিলো। থানায় জরুরী ডাক পড়লে জাফরের পিতাকে তার মা যেতে দিতে না চাইলে সে বলে, যদি না যাই আমার নামে হুলিয়া দিয়ে ধরার জন্য চলে আসবে। ছেলেমেয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের বড় ভাই হুমায়ুন আহমেদ তার এক বইয়ে লিখেছে, “১৬ ডিসেম্বর, ভোর। ১৯৭১। আমার বুক ধক ধক করছে। বাজিছে বুকে সুখের মতো ব্যথা। বিশ্বাসই হচ্ছে না, আমরা স্বাধীন। এখন আর মাথা উঁচু করে হাঁটতে সমস্যা নেই। ‘নিজের দেশের মাটি/দবদবাইয়া হাঁটি।’ আমি দবদবিয়ে হাঁটার জন্যে বের হলাম। প্রথমে খুঁজে বের করতে হবে আমার ছোট ভাইকে (জাফর ইকবাল)। শুনেছি, সে যাত্রাবাড়ীতে আছে। গর্তে বাস করে। যাত্রাবাড়ীতে আমার দূরসম্পর্কের এক মামা বাড়ির পেছনে গর্ত করেছেন। তিনি তাঁর স্ত্রী এবং দুই ছেলে নিয়ে গর্তে বাস করেন। জাফর ইকবাল যুক্ত হয়েছে তাদের স বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১০ মে, ২০১৮ খৃ. তারিখে এই জাফর ইকবাল নিজেই একটি আর্টিকেলে মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের পলায়নপর ভূমিকা নিজের অজান্তেই লিখে ফেলে। যদিও পরবর্তিতে সে লেখাটি নিজের টাইমলাইন থেকে মুছে দিয়েছে। লেখাটির শুরুতে জাফর নিজের বিষয়ে লিখেছে, “আমি শেষবার এই কথাটি শুনেছিলাম ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর কিংবা অক্টোবর মাসে। তাড়া খাওয়া পশুর মতো দেশের নানা জায়গা ঘুরে শেষ পর্যন্ত ঢাকায় এসে আশ্রয় নিয়েছি।”
তার এই স্বীকারোক্তি থেকে প্রশ্ন আসে, ঐ সময় তো জাফর টগবগে যুবক (সার্টিফিকেট বয়স ১৯), তাহলে সে মুক্তিযুদ্ধ করলো না কেন? কেন সে জীবন বাঁচানোর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালকে অনেকে জানে সাহিত্যিক হিসেবে, অনেকে চিনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাজীবি হিসেবে। কিন্তু তার এই চেতনাবাজির আড়ালের রূপ তথা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়কালে তার অবস্থান, তার ভূমিকা কি ছিলো সেটা অনেকেরই অজানা ছিলো। কিন্তু সম্প্রতি তার অতি উৎসাহী তথা উতলে উঠা চেতনা দেখে সকলেরই সন্দেহ জাগে। অতিভক্তি চোরের লক্ষণ -এটা একটি প্রমাণিত সত্যও বটে। সামান্য একটু নাড়াচাড়া দিতেই বেরিয়ে আসে এই জাফর ইকবালের প্রকৃত রূপ।
জাফর ইকবালদের পারিবারিক আতœজীবনী মুলক বইসমূহে উল্লেখ করা আছে, ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের পারিবারিক আত্মজীবনীমূলক বই থেকে আরো জানা যায়- পিরোজপুরের ওই বন থেকে পরবর্তিতে তারা যায় গুয়ারেখা নামক এলাকার এক ক্বারি সাহেবের বাড়িতে। সেখান থেকে জাফর ইকবালের নানা তাদের নিয়ে যায় ঢাকা, ঢাকা থেকে যায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ এ নানার বাড়ি।
মোহনগঞ্জে এসে আয়েশা ফয়েজ জানতে পারে তার বাবা অর্থাৎ জাফর ইকবালের নানা রাজাকার। আয়েশা ফয়েয এ সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৭৪ পৃষ্ঠার মোহনগঞ্জে অধ্যায়ে লিখে “বাবা (জাফর ইকবালের নানা) যখন আমাদের আনতে গিয়েছে তখন মিলিটারিরা তাকে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান তৈরি করেছিল। বাবা ছিলো না বাকি অংশ পড়ুন...












