টানেল যুদ্ধে হিট এন্ড রান পদ্ধতিতে গাজী হচ্ছে হামাস অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়েও হানাদার, দখলদার, সন্ত্রাসী ইসরাইল পরাজিত হচ্ছে ধ্বংস হচ্ছে, বিপর্যস্ত হচ্ছে, বিলীন হচ্ছে
, ২৩ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
কাজেই মার্কিন সমর্থন নিয়েও ইসরাইলের পক্ষে গাজায় বড় কোনো সামরিক বিজয় অর্জন সম্ভব নয়। আর এটা জেনেই বর্বর ইসরাইলি বাহিনী গাজার বেসামরিক মানুষদের নির্বিচারে হত্যার মাধ্যমে কাপুরুষোচিত উপায়ে নিজেদের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চাইছে, পরাজয়ের গ্লানি মুছে ফেলতে চাইছে। কিন্তু এটা কোনো দিনই সম্ভব হবে না। ইনশাআল্লাহ!
মাটির নিচে জালের মতো ছড়ানো টানেল। সেখানেই সব অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ, ক্ষেপণাস্ত্র, খাদ্য, মেডিকেল সরঞ্জাম। সেখানেই গাজার যোদ্ধাগোষ্ঠী হামাসের অবস্থান। তাদের আছে ৪০ হাজার সদস্যের বিশাল বাহিনী। তারা ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়াই করছে নিজেদের ভূমির স্বাধীনতার দাবিতে। নিজেদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে। বিভিন্ন বার্তা সংস্থার মতে তারা দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছে। ইসরাইলি সেনাদের মুখোমুখি তারা লম্বা সময় টিকে থাকতে পারবে বলে বিশ্বাস করা হচ্ছে। এসব করে তারা ইসরাইলের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চাইছে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হতে। হামাসের ঘনিষ্ঠ দুটি সূত্র এসব তথ্য দিয়েছেন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে।
তাদের একজন বলেছেন, এই গ্রুপের যোদ্ধারা গাজা শহরের নিচ দিয়ে প্রবাহিত টানেলের ভেতর কয়েক মাস টিকে থাকতে পারবেন। যেন গাজার মাটির নিচে আরেক গাজা। সেখানকার ছোঁয়া পাচ্ছে না ইসরাইল। তাদের ভয়ে স্থল অভিযানে অগ্রসর হতেও কাচুমাচু করছে তার সেনারা। প্রস্তুতি নিয়ে হামাস সন্ত্রাসী ইসরাইলি বাহিনীকে হতাশ করে দিতে চায়। তাদের গেরিলা কৌশলের কাছে ইসরাইলি অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত বাহিনীকে পর্যুদস্ত করতে চায়। হামাস মনে করে গাজায় অবরোধ ও দখলদারিত্ব বন্ধে ইসরাইলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়বে। বেসামরিক জনগণ হতাহত হওয়ার প্রেক্ষিতে এই চাপ বাড়বে। এতে যুদ্ধবিরতিতে আসতে বাধ্য হবে ইসরাইল। এমনকি তারা সমঝোতায় আসবে। যদি তা হয়, তাহলে ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তি দেয়ার বিনিময়ে ফিলিস্তিনি হাজার হাজার বন্দির মুক্তি দাবি করবে তারা। এরই মধ্যে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও সন্ত্রাসী ইসরাইলকে পরোক্ষভাবে এটা পরিষ্কার করেছে যে, কাতারের মধ্যস্থতায় জিম্মি মুক্তি নিয়ে আলোচনায় বন্দিবিনিময় থাকতে হবে। হামাসের চারজন কর্মকর্তা, একজন আঞ্চলিক কর্মকর্তা ও হোয়াইট হাউসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা এমনটাই মনে করেন।
দীর্ঘমেয়াদে হামাস চায় গাজায় ইসরাইলের ১৭ বছরের অবরোধের ইতি। ইসরাইলি বসতি স্থাপন সম্প্রসারণ বন্ধ। আল আকসা মসজিদে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর কঠোর পদক্ষেপের ইতি। বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। তারা বলেছে, গাজা ভয়াবহ গণহত্যার ঝুঁকিতে। এই সংকট বৃদ্ধি ও যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকলেও অনেক বিশেষজ্ঞের মতে কোনো পক্ষই যুদ্ধ শেষ করার ইঙ্গিত দিচ্ছে না। বর্তমানে ওয়াশিংটনে কার্নেই এন্ডোমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসে কাজ করেন জর্ডানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-প্রধানমন্ত্রী মারওয়ান আল মুয়াশের। তিনি বলেন, হাসাসকে অতো সহজে ধ্বংস করে দেয়া সম্ভব নয়। এই যুদ্ধের কোনো সামরিক সমাধান নেই। স্বল্পসময়ে এই যুদ্ধ শেষ হচ্ছে না।
তবে ইসরাইলের হামলার জবাব দিতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা আছে হামাসের। পুরোপুরি প্রস্তুতি নেয়া ছাড়া হামাসের পক্ষে ৭ই অক্টোবরের মতো হামলা চালানো অসম্ভব। তারা এই হামলার ফল কী হবে সে হিসাবও কষে নিয়েছে।
জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং এর মহাসচিব পর্যন্ত গাজা নিয়ে আতঙ্কিত। তারা বার বার যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন। একটি সূত্র বলেছেন, হামাসকে নির্মূল করে দেয়ার সক্ষমতা ইসরাইলের আছে কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কারণ, হামাসের আছে সক্রিয় ৪০ হাজার যোদ্ধা। তারা মাটির নিচ দিয়ে বিস্তৃত টানেল ব্যবহার করে নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখছেন এবং পাল্টা হামলা চালাচ্ছেন। এসব টানেল শত শত মাইল দীর্ঘ। কোনো কোনোটি মাটির ৮০ মিটার নিচে। বহু বছর সময় নিয়ে তা বানানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার গাজায় হামাসের অপারেটিভদের টানেল থেকে বের হয়ে ইসরাইলি ট্যাংকে হামলা চালাতে দেখা গেছে। হামলার পরই আবার তারা টানেল নেটওয়ার্কের ভেতরে অদৃশ্য হয়ে গেছেন।
বৈরুতভিত্তিক হামাসের এক্সটার্নাল রিলেশন্স বিভাগের প্রধান আলি বারাকা বলেন, তারা আস্তে আস্তে ক্ষেপণাস্ত্র সহ তাদের সামরিক সক্ষমতা উন্নত করেছেন। ২০০৮ সালে যখন গাজায় যুদ্ধ হয়, তখন হামাস যে রকেট ছুড়েছে তার সর্বোচ্চ পাল্লা ছিল ৪০ কিলোমিটার। কিন্তু ২০২১ সালে এর পাল্লা বৃদ্ধি পেয়েছে ২৩০ কিলোমিটার। তিনি আরও বলেন, প্রতিটি যুদ্ধেই নতুন কিছু দিয়ে আমরা ইসরাইলকে বিস্মিত করে দিচ্ছি।
লেবাননভিত্তিক আরেক যোদ্ধাগোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। হামাসের সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে।
তারা বলেছে, কয়েক সপ্তাহ ধরে বোমা হামলা সত্ত্বেও হামাসের যুদ্ধ করার শক্তি অটুট আছে। হামাস ও অন্য আঞ্চলিক গ্রুপগুলোর সঙ্গে লেবাননে হিজবুল্লার যৌথভাবে একটি সামরিক অপারেশন রুম আছে। হামাস ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠাকালীন সনদে ইসরাইলের ধ্বংস আহ্বান করেছে। এ জন্য তাদেরকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে অভিহিত করে ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। পরবর্তীতে ২০১৭ সালের এক সনদে তারা প্রথমবারের মতো ১৯৬৭ সালের সীমান্তের ওপর ভিত্তি করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ধারণাকে মেনে নেয়। তবে ব্যাপক অর্থে তারা সন্ত্রাসী ইসরাইলের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। বৈরুতে অবস্থানরত হামাসের কর্মকর্তা ওসামা হামদান বলেন, ৭ই অক্টোবর যে হামলা করা হয়েছে এবং তারপর যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে তা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে মানচিত্রে নিয়ে আসার জন্য। এটা তাদের কাছে আমরা বলতে চাই যে, আমাদের নিজেদের গন্তব্য আমাদের নিজেদের হাতে। আমাদের স্বার্থ রক্ষা করে এমন একটি আঞ্চলিক সমীকরণ দাঁড় করাতে চাই।
১৯৯৩ সালে সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মধ্যে অসলোতে একটি শান্তিচুক্তি হয় কয়েক দশকের যুদ্ধ বন্ধে। তাতে সুবিধা পায় হামাস।
ইসরাইলের কাছে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র থাকা সত্ত্বেও সম্ভাব্য যুদ্ধে তেল আবিব নিশ্চিতভাবে পরাজিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ।
সমর্থকদের উদ্দেশ্যে দেয়া এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, ইসরাইলি সেনাবাহিনীর কোনো নৈতিক লক্ষ্য না থাকায় ওই বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে। হাজার হাজার সেনাকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে।
হিজবুল্লাহ মহাসচিব বলেন, সন্ত্রাসী ইসরাইলি গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গত বছর ৪৪ হাজার ইসরাইলি সেনাকে মানসিক রোগের চিকিৎসা করাতে হয়েছে।
ইসরাইলি সেনাদের স্মৃতিতে এখনো হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধে পরাজয়ের গ্লানি রয়ে গেছে যা ইসরাইলি কর্মকর্তারা শত চেষ্টা করেও দূর করতে পারবে না।
দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল যেন ভুলেই গেছে- নিরস্ত্র ও অসহায় জনগণকে শহীদ করার মধ্যে কোনো বীরত্ব নেই, এটা কেবলি কাপুরুষতা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












