ডাক্তাররা বিদ্রোহ করে কমিশনের অংশ আরও বাড়িয়ে দিতে বাধ্য করেছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে।
কমিশন বাণিজ্যে দ্বিগুণ রোগ নির্ণয়ের খরচ নীতিহীন ডাক্তারদের কারণে হয়রানির শিকার এবং সর্বস্বান্ত হচ্ছে সাধারণ রোগীরা। সরকারের নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ হীনতার কারণেই ডাক্তারদের এরূপ রক্তচোষা রোগী শোষণ চলছে
, ০৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৮ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে কথিত অনেক নামিদামি চিকিৎসক চেম্বার করে। এ রকম একজন ডাক্তার একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ৪০ জন রোগী দেখেন। গড়ে কমপক্ষে ৫ হাজার টাকা বিল আসে রোগীপ্রতি। চল্লিশকে ৫ হাজার দিয়ে গুণ করলে ২ লাখ টাকা আসে। গড়ে ৪০ শতাংশ ডাক্তারের নামে জমা হলে হয় ৮০ হাজার। কোনো কোনো বিশেষ রোগীর ক্ষেত্রে ডাক্তার হয়তো ২০-২৫-৩০ শতাংশ ডিসকাউন্টের কথা প্রেসক্রিপশনে লিখে দেন। এভাবে কিছু কমলেও কমপক্ষে তার ৬০ হাজার টাকা থাকে। মাসে ২৫ দিন চেম্বার করলে ওই ডাক্তার শুধু রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা লিখেই আয় করছেন ৬০,০০০ গুনন ২৫ = ১৫ লাখ টাকা, প্রতি মাসে। এর সঙ্গে তার রোগী দেখার ফি, ওষুধ কোম্পানি থেকে টাকা-গিফট তো আছেই!
কিছু ডাক্তার মুখেই বলে দেন কোন ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে পরীক্ষা করতে হবে। আবার কেউ কেউ এ বিষয়ে কিছু বলেন না। কারণ শহরের যে ডায়াগনস্টিক সেন্টারেই রোগী যাক না কেন, কমিশন ঠিকই ডাক্তারের কাছে পৌঁছে যাবে। বেশিরভাগ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডাক্তারদের আইডি করা থাকে। ওই আইডিতে কমিশন জমা হয়। মাস শেষে কমিশনের টাকা তারা পেয়ে যান।’
এই অশুভ কমিশন বাণিজ্য থেকে যদি ডাক্তার-দালাল চক্রকে দূরে রাখা যেত, তাহলে রোগ নির্ণয় খরচ কমপক্ষে অর্ধেক কমে যেত। কিন্তু এই টাকার লোভ এতটাই সর্বগ্রাসী যে চট্টগ্রামের কার্ডিয়াক চিকিৎসকদের সংগঠন রীতিমতো ‘বিদ্রোহ’ করে কমিশনের অংশ আরও বাড়িয়ে দিতে বাধ্য করেছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে।
এসব অশুভ কমিশনের আবার গালভরা নামও রেখেছেন তারা; যেমনÑ হৃদরোগের নানান পরীক্ষার কমিশনকে বলা হয় ‘কনসালট্যান্ট ফি’। আর প্রেসক্রিপশন লেখা ডাক্তারদের কমিশনের নাম ‘রেফারেল ফি’। যে নামেই ডাকা হোক, এই কমিশনের টাকা শেষমেশ আদায় করা হয় রোগীর ‘গলায় পাড়া দিয়ে’।
ইকো কালার ডপলার। হৃদরোগ নির্ণয়ের বিভিন্ন রকমের পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে এটি একটি। চট্টগ্রামের প্রথম সারির এপিক হেলথকেয়ার ও পপুলার ডায়াগনস্টিকে এই পরীক্ষার খরচ ৩ হাজার টাকা। চিকিৎসকের উপস্থিতিতে ইকো পরীক্ষা করার নিয়ম আছে। পরীক্ষাটি করতে ৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট সময় লাগে। ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে ইকো পরীক্ষার মূল্যের ৪০ শতাংশ সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে ‘কনসালট্যান্ট ফি’ হিসেবে দিতে চট্টগ্রামের ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে চিঠি দেয় হৃদরোগের ডাক্তারদের সংগঠন ‘চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি (সিএসআইসি)।’ অর্থাৎ কালার ইকো পরীক্ষার জন্য রোগী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে যে ৩ হাজার টাকা দেবেন, তার ৪০ শতাংশ হিসেবে ১ হাজার ২০০ টাকা চিকিৎসককে দিতে বলা হয়।
কিন্তু কিছু ল্যাব এই দাবি মানছিল না। এই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৮ নভেম্বর হৃদরোগ চিকিৎসকদের কাছে একটি চিঠি পাঠান সিএসআইসির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। ‘বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কনসালট্যান্ট ফি ল্যাব মূল্যের আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি প্রসঙ্গে’Ñ শিরোনামের ওই চিঠিতে বলা হয়, “কার্ডিওলজির সকল নন ইনভেসিভ পরীক্ষার মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয় যে, অক্টোবর ২০২২ হতে সকল নন ইনভেসিভ পরীক্ষা (ইসিজি, ইকোকার্ডিওগ্রাফি, ইটিটি, হল্টার মনিটরিং, এবিপিএম) এর জন্য সম্মানিত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের জন্য ল্যাব কর্তৃক ধার্যকৃত মূল্যের ৪০ শতাংশ ‘কনসালট্যান্ট ফি’ হিসাবে প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। কিন্তু কতিপয় ল্যাব এই নির্ধারিত ফি এখনো কার্যকর না করায় সবার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে এই ল্যাবগুলোতে কোনো প্রকার কার্ডিয়াক প্রসিডিউর না করার জন্য আপনাদের প্রতি অনুরোধ জানানো হলো। উক্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য আপনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছি।”
এই চিঠির পর দেখা যায় হৃদরোগ নির্ণয়ের বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ডাক্তারদের ‘কনসালট্যান্ট ফি’ হিসেবে ৪০ শতাংশ করে দেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো প্রতিটি পরীক্ষা বাবদ ২০ থেকে ৪০ শতাংশ টাকা ‘রেফারেল ফি’ হিসেবে রোগীর প্রেসক্রিপশন লেখা ডাক্তারকে কমিশন দিচ্ছে। রেফারেল ফি সর্বনিম্ন ২০ শতাংশ (৬০০ টাকা) ধরলেও এক ইকো পরীক্ষার ধার্য করা মূল্যের ৬০ শতাংশ বা ১ হাজার ৮০০ টাকা চলে যাচ্ছে দুই ডাক্তারের পকেটে। বাকি থাকে ৪০ শতাংশ (১ হাজার ২০০ টাকা) বা আরও কম; এই টাকাটাই মূলত একটি ইকো পরীক্ষা বাবদ ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো পাচ্ছে।
ইকোর মতো হৃদরোগের অন্যান্য পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের উপস্থিত থাকার নিয়ম থাকলেও কার্যত তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয় না। চিকিৎসক শুধু পরীক্ষার রিপোর্টটা দেখে সই করে দেন।
‘কার রেফারেন্সে কোন মাসে কতজন রোগী এসেছেন, সব ডায়াগনষ্টিক প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যারে থাকে। ডাক্তারদের নামে আইডি করা থাকে। রেফারেল ফি বা কমিশন সংশ্লিষ্ট ডাক্তারের আইডিতে যুক্ত হয়। মাস শেষে সফটওয়্যার থেকে রেফারেল ডিটেইলস রিপোর্ট বের করে কমিশনের টাকাসহ ডাক্তারের হাতে হাতে দিয়ে আসা হয়।’
জানা গেছে, পপুলারে ডাক্তার ছাড়া কাউকে আইডি বা কোড দেওয়া হচ্ছে না। এই আইডিতে সমস্ত কমিশন জমা হয়। আইডি থাকলে মাস শেষে এক সাথে সব কমিশন দেওয়া হয়, এর বিস্তারিত প্রিন্টও দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে ৩০-৪০ শতাংশ কমিশন না নেওয়ার জন্য বিএমএর পক্ষ থেকে নির্দেশনা দিয়েছিলাম। এটা করায় আমার জনপ্রিয়তা নষ্ট হয়েছে। তবু এ নিয়ে কী করা যায়, সে বিষয়ে আমরা বসব। এগুলো পত্রিকায় এলে দেশের ১ লাখ ২০ হাজার ডাক্তারের অস্তিত্ব নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে যাবে।’
উল্লেখ্য, ‘এদেশে সুনির্দিষ্ট আইন না থাকার সুযোগে বেসরকারি চিকিৎসক তো বটেই, সরকারি চিকিৎসকরাও ওষুধ কোম্পানি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা নিচ্ছেন। এটা অন্যায়। আইন করে এটা বন্ধ করা উচিত।’
চিকিৎসকদের পেশা চর্চার অনুমতি দেয় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি)। অসদাচরণ, অবহেলা বা ভুলের কারণে রোগীর ক্ষতি হলে সেই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে, এমনকি নিবন্ধন বাতিল করতে পারে বিএমডিসি। তবে ওষুধ কোম্পানি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টাকা খাওয়ার বিষয়ে কোনো চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার নজির নেই।
আর সরকারের তো কোন নজরদারীই নেই। নিয়ন্ত্রণ তো পরের কথা। সরকারের এমন অন্ধ, বোবার ভূমিকায় ডাক্তাররা এখন অত্যাচারি জমিদারের ভূমিকায় নিজেদের জাহির করছে। রোগীদের রক্ত তারা চুষছে। শোষণ করছে। অথচ এজন্য মুক্তিযুদ্ধ হয় নি। ডাক্তারদের এরূপ জনশোষণে নিস্ক্রিয় থেকে সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












