তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
(পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার আলোকে সংক্ষিপ্ত তাফসীরসহ)
, ২৯ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ১৫ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

পবিত্র সূরা ফীল শরীফ উনার সংক্ষিপ্ত ছহীহ্ তাফসীর বা ব্যাখ্যা মুবারক
‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ প্রথমে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খুছূছিয়ত মুবারক বর্ণনা করেন। তথা উনার পবিত্র ইল্ম মুবারক সম্পর্কে সমস্ত কায়িনাতকে জানিয়ে দিলেন, তিনি মুত্তালা আলাল গইব অর্থাৎ তিনি পবিত্র ইলমে গইব উনার অধিকারী।
যা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাব ‘মুসলিম শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে যে,‘আমাকে সৃষ্টির শুরু হতে শেষ পর্যন্ত সমস্ত ইল্ম মুবারক হাদিয়া করা হয়েছে’। আর দ্বিতীয়তঃ উনার হাযির-নাযির মুবারক হওয়া সম্পর্কেও জানিয়ে দিলেন যে, তিনি রহমত মুবারক ও নূর মুবারক হিসেবে তথা ছিফতীভাবে সমস্ত কায়িনাতের মধ্যে হাযির ও নাযির মুবারক। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ.
“আমি আপনাকে সমস্ত আলমের জন্য রহমত স্বরূপ পাঠিয়েছি। ” (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৭)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اول ما خلق الله نورى وخلق كل شئ من نورى.
“মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার ‘নূর মুবারক’ সৃষ্টি করেন। সেই ‘নূর মুবারক’ থেকে সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি করেন। ” (মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক শরীফ, মাতালিউল মার্সারাত শরীফ)
কাজেই, রহমত মুবারক ও পবিত্র নূর মুবারক হিসেবে ছিফতীভাবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির ও নাযির মুবারক।
‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ উনার মধ্যে ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র ঘর কা’বা শরীফ উনার হিফাযতকারী যে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই’- সে বিষয়টা স্পষ্ট করে সমস্ত দুনিয়াবাসীকে জানিয়ে দিলেন।
আর এই বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে দিলেন নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে,
عن حضرت معاوية رضى الله تعالى عنه الله عنه قال قال رسول الله صال الله عليه وسلم انـما انا قاسم والله يعطى
অর্থ: “হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সমস্ত নিয়ামত উনাদের দাতা বা দানকারী আর স্বয়ং নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন তা বণ্টনকারী। ” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মিশকাত শরীফ)
উল্লেখ্য, যিনি দাতা বা দানকারী তিনি যা দিবেন এবং যাদেরকে দিবেন উভয় সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ ওয়াক্বিফহাল অর্থাৎ তিনি সবকিছু সম্পর্কে ইল্ম রাখেন এবং সব জায়গায় সব অবস্থায় হাযির ও নাযির মুবারক। তদ্রুপ যিনি বণ্টনকারী তিনি দাতা বা দানকারীর ক্বায়িম-মক্বাম হওয়ার কারণে অনুরূপ গুণে গুণান্বিত। সেজন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি তো জানেন ও দেখেছেন, আপনার মহান রব তিনি হাতিওয়ালাদের সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছেন এবং তাদের কূট-কৌশল কিভাবে ধুলিস্যাত করে দিলেন। ”
প্রথম পবিত্র আয়াত শরীফ মুবারক উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, নূরে মুজাসসাস, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খুছূছিয়ত মুবারক বর্ণনা করেন। আর দ্বিতীয় পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যারা বিরোধী তাদের কূট-কৌশল যে নস্যাৎ করে দেন অর্থাৎ করেছেন, করছেন ও করবেন সে বিষয়টি জানিয়ে দিলেন। আর তৃতীয় ও চতুর্থ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি সৈন্য হিসেবে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি পাঠিয়ে পাখির মাধ্যমে কংকর নিক্ষেপ করে চক্রান্তকারীদের চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেন অর্থাৎ করেছেন, করছেন ও করবেন। আর পঞ্চম পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের যারা বিরোধী তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেন অর্থাৎ করেছেন, করছেন ও করবেন। যেমন আবরাহার বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করেছেন।
‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ উনার মূল ঘটনা সম্পর্কে পবিত্র তাফসীর শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, আবিসিনিয়ার রাজার অনুমতিক্রমে তার প্রতিনিধি হিসেবে ‘আবরাহা’ নামে এক ব্যক্তি ইয়েমেনের শাসনকর্তা হিসেবে নিযুক্ত হয়।
‘আবরাহা’ লক্ষ্য করলো, পবিত্র হজ্জ উনার সময় লক্ষ লক্ষ লোক প্রচুর মাল-সম্পদ নিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ হজ্জ করতে যায়, তা দেখে সে ঈর্ষান্বিত হয় এবং চিন্তা করে, ইয়েমেনে সানা শহরে একটা সুন্দর গির্জা তৈরী করে মানুষদেরকে হজ্জ করার জন্য আহবান করবে। তার ডাকে লোকজন যদি সাড়া দিয়ে হজ্জ করতে আসে তাহলে সমস্ত পকুপাল ও মাল-সম্পদ দ্বারা সে ফায়দা লাভ করতে পারবে। এ খেয়ালে সে ইয়েমেনের সানা শহরে মূল্যবান পাথর দিয়ে একটা গির্জা তৈরি করে। সে গির্জাকে ‘খলীছা’ নামে নামকরণ করে। গির্জার দেয়ালগুলি স্বর্ণ, মণি-মুক্তা হীরা-জহরত দিয়ে প্রলেপ দেয় এবং নানা রকম মূর্তি, প্রতিমা স্থাপন করে। অতঃপর সে তার দেশ ও আশেপাশের এলাকায় ঘোষণা করে দেয়, যাতে সকলে পবিত্র মক্কা শরীফ না গিয়ে তার এ ‘খলীছা’ গির্জায় হজ্জ করতে আসে। এতে আরববাসী বিশেষ করে পবিত্র মক্কা শরীফবাসী ও উনার অধিবাসী কুরাঈশগণ অসন্তুষ্ট হন।
এক বর্ণনায় রয়েছে, কেনানা গোত্রের এক ব্যক্তি সেখানে চাকুরি নেয়। অতঃপর সে সুযোগ বুঝে এক রাত্রিতে গির্জায় প্রবেশ করে সেখানে ইস্তিঞ্জা করে অপবিত্র করে সেখান থেকে চলে যায়। অপর এক বর্ণনায় রয়েছে, এক ব্যবসায়ী কাফেলা সেখানে রাত্রি যাপন করে। তারা আলো এবং খাবার পাক করার জন্য আগুন জ্বালায়, সে আগুনে হঠাৎ গির্জার একটা অংশ পুড়ে যায়। আবরাহার কিছু লোক যারা সেখানে পূজা করতো তারা সে স্থান ত্যাগ করে চলে যায়। এটা শুনে আবরাহা অত্যন্ত রাগান্বিত হয় এবং শপথ করে, পবিত্র কা’বা শরীফ সে ধ্বংস করে দিবে। নাঊযুবিল্লাহ! কারণ স্বরূপ সে বলে, পবিত্র মক্কা শরীফ উনার অধিবাসী উনারাই তার গির্জা অপবিত্র করেছে ও পুড়িয়ে দিয়েছে।
তখন সে আবিসিনিয়ার রাজাকে ব্যাপারটা জানিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। নাঊযুবিল্লাহ! অনেক সৈন্য-সামন্ত ও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাতি মাহমুদসহ ১৩টি হাতি নিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার দিকে রওয়ানা হয়। আবরাহা চেয়েছিল, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আটটা হাতি দিয়ে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার চারটা ভীত উনাদের সাথে লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে সজোড়ে টান দিয়ে পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে সহজেই ভূপতিত করবে। নাঊযুবিল্লাহ! রাস্তায় অনেকে বাধা দেয়া স্বত্বেও সে বাধা উপেক্ষা করে পবিত্র মক্কা শরীফ পৌঁছে। সেখানে পবিত্র মক্কাবাসী উনাদের উটসহ অনেক চতুষ্পদ জন্তু তারা লুটপাট করে নেয়। তার মধ্যে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার দুইশত উটও ছিল। এ সংবাদ শুনে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম তিনি আবরাহার সাথে দেখা করেন এবং উনার দুইশত উট ফেরত চান। আবরাহা উনাকে দেখে দাঁড়িয়ে অত্যন্ত তা’যীম-তাকরীম করে এবং বিস্ময় প্রকাশ করে বলে, আপনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার হিফাযতের কথা না বলে শুধু আপনার উট চাইলেন, এর কি কারণ?
জবাবে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস্ সালাম তিনি বলেন, উটের মালিক আমি, সেজন্য উটগুলি হিফাযত করা আমার দায়িত্ব। আর পবিত্র কা’বা শরীফ উনার মালিক আমি নই। পবিত্র কা’বা শরীফ উনার মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি। আর আমি হচ্ছি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার খিদমতগার বা খাদিম। কাজেই, মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে তিনি নিজেই হিফাযত করবেন; তা বলার অপেক্ষাই রাখে না। আর তোমাদের সাথে যুদ্ধ করার আদৌ কোন ইচ্ছা আমাদের নেই। এখন তোমার যা ইচ্ছা তুমি তা-ই করতে পারো। আমরা অতিসত্ত্বর স্থান ত্যাগ করে নিরাপদ দূরত্বে আশ্রয় নিবো।
অতঃপর আবরাহা হযরত মুত্তালিব আলাইহিস্্ সালাম উনার উট ফেরত দিলো। হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস্্ সালাম তিনি কিছু লোকজনসহ পবিত্র কা’বা শরীফ উনার কাছে গিয়ে উনার গিলাফ ধরে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রোনাজারি করে দুয়া করলেন এবং বললেন, ‘আয় আল্লাহ পাক! আপনি এ ঘরের মালিক ও হিফাযতকারী। আমি এ ঘরের দেখাশুনার দায়িত্বে ছিলাম তা যথাযথ পালন করার চেষ্টা করেছি। এখন আবরাহা এসেছে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ক্ষতি করার জন্য। সে যে পরিমাণ সৈন্য-সামন্ত ও অস্ত্রপাতি নিয়ে এসেছে তাকে বাধা দেয়ার মত আমাদের ক্ষমতা নেই। কাজেই, আপনার ঘর মুবারক আপনার হিফাযতে দিয়ে আমরা নিরাপদ দূরত্বে আশ্রয়ে চলে যাচ্ছি। ’
পরের দিন আবরাহা তার সমস্ত বাহিনী নিয়ে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ক্ষতি করার জন্য অগ্রসর হলো। কিন্তু হাতিগুলো একটাও সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলো না। কিছুক্ষণের মধ্যে দেখা গেলো, কিছু ক্ষুদ্র আকৃতির পাখি যা আকারে কবুতরের চেয়ে ছোট। কতগুলি সাদা বর্ণের, কতগুলি কালো বর্ণের, কতগুলি নীল বর্ণের। সমুদ্রের দিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে আসতে লাগলো।
তাদের মাথা ছিলো হিংস্র জন্তুর মত, ঠোট ছিলো হাতির শুঁড়ের মত আর নখগুলি ছিলো কুকুরের মত। প্রত্যেকটি পাখি তিনটি কঙ্করময় প্রস্তর বহন করে এনেছিলো। একটি ঠোঁটে, দু’টি পায়ে। আবরাহা ও তার বাহিনীর উপরে এসে সে কঙ্করগুলি নিক্ষেপ করতে লাগলো। এর ফলে তৎক্ষনাত কিছু ধ্বংস হয়ে গেলো। কিছু আহত অবস্থায় পলায়ন করার পথে ধ্বংস হলো। কঙ্করগুলি উপর দিক থেকে পড়ে নিচ দিয়ে বের হয়ে মাটিতে অদৃশ্য হয়ে যেত। যার কারণে আবরাহার সৈন্য বাহিনী, হস্তিবাহিনী ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে গেলো। কুরাঈশগণ দূর থেকে এ ঘটনা স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করলেন। আর কঙ্করগুলি ছিলো ডাল অপেক্ষা বড় ও ছোলা বুট থেকে ছোট। আবরাহা ইয়েমেন পর্যন্ত পৌঁছলো। এবং তার উপর দিয়ে পাখিগুলি উড়তে থাকলো। সেখানে পৌঁছার পরে পাখির কঙ্কর নিক্ষেপের কারণে সেও ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে গেলো। আর তার মন্ত্রী ইয়াকছুম পালিয়ে আবিসিনিয়ায় রাজার কাছে এ সংবাদ পৌঁছায়। তার উপর দিয়েও একটি পাখি উড়ছিলো। সে সংবাদ পৌঁছানোর পর পাখিটি কঙ্কর নিক্ষেপ করায় সেও ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে যায়।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে বা যারা কাফিরদের সাথে সম্পর্ক রাখবে সে দ্বীন ইসলাম থেকে খারিজ হবে
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
টাইম বোমার মতোই সুপ্ত বিপদ হলো প্রতিবেশী বিধর্মী সম্প্রদায়
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে গরুর গোস্ত শি‘আরুল ইসলাম {এবং গরুর গোস্ত নিয়ে সকল বিভ্রান্তির খ-নমূলক জবাব}(৫)
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম, যা জাহান্নামী হওয়ার কারণ
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য, ম্যানিকিন ও ছবি নাজায়িয ও হারাম
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সারাবিশ্বে এক দিনে ঈদ পালন সম্ভব কি? একটি দলীলভিত্তিক বিশ্লেষণ.... (৯)
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে গরুর গোস্ত শি‘আরুল ইসলাম {এবং গরুর গোস্ত নিয়ে সকল বিভ্রান্তির খ-নমূলক জবাব}(৪)
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা পালন করা নারী-পুরুষ সকলের জন্যই শান্তি ও পবিত্রতা হাছিলের কারণ
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)