মন্তব্য কলাম
তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান সে যেন তুরস্কের নব্য কামাল আতাতুর্ক (?) ৯৬ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে অবৈধভাবে, বলপ্রয়োগে এবং পর্দা বিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে চেপে বসে আছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী ও ইসলাম বিরোধী প্রেসিডেন্ট ইমোমালি
“মুসলিম দেশেই যদি পর্দা ও ঈদ ছুটি বন্ধ হয় তবে অমুসলিম দেশে তা জারি করতে বাধা কোথায়?”- এ ষড়যন্ত্র মূলক অপপ্রচারণা চালানোই ওদের মূল কূট উদ্দেশ্য ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী এ জঘণ্য ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে গোটা মুসলিম বিশ্বকে চরমভাবে সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ১৮ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ২৫ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ১১ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
(প্রথম পর্ব)
গত ২০২১ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তানের সঙ্গে এক বৈঠকে তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট রহমান পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী শাহ মহম্মদ কুরেশিকে জানান, তাজিকিস্তান কখনোই আফগানিস্তানের তালিবানি সরকারকে স্বীকৃতি দেবেনা। এই ঘটনার পরের দিনই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট রহমানকে প্যারিস সফরে যাওয়ার আহ্বান জানায়।
অর্থাৎ তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পর্দা ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক মহল দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত।
তাজিকিস্তানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মূলত: কমুনিষ্ট পার্টিরই উত্তরসূরী। তাজিকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলো কাহোর মাহকামভ, যিনি তাজিকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম সেক্রেটারি পদে অধিষ্ঠিত ছিলো এবং ১৯৯০ সালের নভেম্বরে তাজিক সোভিয়েত সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকের রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হয়। উভয় পদে দায়িত্ব পালন করেছিলো।
১৯৯১ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির পরে রাজনৈতিক পরিবর্তন এবং অনিশ্চয়তার কারণে এবং তাজিকিস্তানি গৃহযুদ্ধে সামাজিক অস্থিরতা ও সহিংসতার কারণে রাষ্ট্রপতির পদটি বেশ কয়েকবার পরিবর্তন হয়েছিল। ১৯৯৪ সাল থেকে, ইমোমালি রহমান রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন শেষবার ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তাজিকিস্তানের সে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অবিচ্ছিন্ন এবং ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে বলে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা ক্রমাগত সমালোচনা করেছে। অর্থাৎ তাজিকিস্তানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মূলত কথিত স্বচ্ছভাবে নির্বাচিত না হয়ে বরং ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ক্ষমতা দখল করে আছে।
তাজিকিস্তানের ৯০ ভাগ মানুষ জানে ও মনে করে এবং বিশ্বাস করে যে- বর্তমান কুখ্যাত প্রেসিডেন্ট জঘন্য কূটকৌশলে তার প্রতিপক্ষ বা সম্ভাব্য প্রতিপক্ষকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে ও দিচ্ছে।
তার নামের আগে বলতে হয় "দ্যা ফাউন্ডার অফ পিস এন্ড ন্যাশনাল ইউনিটি, লিডার অফ দ্য ন্যাশন, প্রেসিডেন্ট অফ দ্য রিপাবলিক অফ তাজিকিস্তান, হিজ এক্সিলেন্সি এমোমালি রাখমান। "
অর্থাৎ প্রেসিডেন্টের বিষয়ে কোনো খবর পরিবেশন করতে গেলে তার নামের সময় বলতে হবে, "শান্তি এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির নেতা, তাজিকিস্তান প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট, মহামান্য এমোমালি রাখমান। "
বলা হচ্ছে, খবরের সময় প্রেসিডেন্টের পুরো নাম এভাবে তুলে ধরতে ১৫ সেকেন্ডের মতো সময় লাগছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, খবর প্রচার বা রিপোর্ট করার সময় সাংবাদিকদেরকে এই আদেশ মেনে চলতে হবে।
এই আদেশ সরকারি মালিকানাধীন সংবাদ সংস্থা এবং ওয়েবসাইটের বেলাতেও প্রযোজ্য।
এই আদেশ জারি হওয়ার পর সোশাল মিডিয়াতে হাসিঠাট্টা চলছে।
সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা প্রেসিডেন্টের নাম উল্লেখ করার সময় তার আনুষ্ঠানিক নামের আগে ব্যাঙ্গ করে আরো কিছু যোগ করার পরামর্শ দিচ্ছে।
এসবের মধ্যে রয়েছে: দ্য ম্যান ইন দ্য মুন অর্থাৎ চাঁদে থাকা মানুষটি, দ্য ক্রিয়েটার অব দ্য ইউনিভার্স এবং দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট রুলার অফ তাজিকস অর্থাৎ তাজিকদের মহান শাসক ইত্যাদি।
তাজিকিস্তানে বাকস্বাধীনতার কোনো চিহ্ন নেই। তাজিকিস্তানের কেউ কোন কিছুর প্রতিবাদ বা তার সমালোচনা করতে পারবে না।
তার পরিবার এখানকার বড় বড় ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে। ভাল এবং লাভজনক আয় আছে এমন সমস্ত রাষ্ট্রীয় ব্যবসাসহ। বেশিরভাগ লোক তাকে পছন্দ করে না তবে কিছু বলতে পারে না। দুর্নীতি, আওয়াজ নেই, পছন্দ নেই, অশিক্ষিত নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যারা শুধু পকেটের কথা ভাবেন। আর কারা তার বর্ধিত পরিবার। তাজিকিস্তানবাসীদের সে একজন অন্ধ জারজ যে মনে করে সে একজন নির্বাচিত হয়েছে। জারজ শব্দের জন্য দুঃখিত নয় সে এটি প্রাপ্য।
অন্যান্য মধ্য এশীয় দেশগুলোর মতনই বিভিন্ন ইসলাম বিদ্বেষী এনজিও দ্বারা পিষ্ট দেশটিতে স্বেচ্ছাচারী ও চরম স্বৈরাচারীর শাসন ব্যবস্থায় (প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান ১৯৯৪ সাল হতে দেশটির একচ্ছত্র অধিপতি হিসেবে শাসন করে আসছে), ধর্মীয় স্বাধীনতার সীমাবদ্ধতা, দুর্নীতি এবং ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানিয়ে আসছে।
তাজিকিস্তানের শাব্দিক অর্থ তাজিকদের আবাসস্থল। যেখানে ফার্সি স্থান অনুসর্গ ব্যবহৃত যার অর্থ জায়গা বা "দেশ"[৫]। বিংশ শতাব্দীর শেষ কয়েকটি দশকে সোভিয়েত প্রশাসনের অধীনে চলে যাওয়ার পরই এ নামটি তাজিকদের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর আগে কখনো ইরানের কোনো অংশের জন্য অথবা ইরানি ভাষাভাষী লোকদের জন্য এ শব্দটি ব্যবহৃত হতো। সোভিয়েত প্রশাসনই মধ্য এশিয়ার তাজিক জনগণের জন্য এ শব্দটি নির্বাচন করে।
দেশের অধিকাংশ জনগণ তাজিক জাতির লোক। এরা তাজিক নামের একটি ফার্সি জাতীয় ভাষায় কথা বলে। ১৯২৯ সালে তাজিকিস্তান সোভিয়েত ইউনিয়নের একটি অংশে পরিণত হয়। ১৯৯১ সালে এটি স্বাধীনতা লাভ করে।
তাজিকিস্তান স্থলবেষ্টিত এবং আয়তনে মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে ক্ষুদ্রত্তম রাষ্ট্র। এটি মূলত ৩৬ক্ক উত্তর অক্ষাংশ থেকে ৪১ক্ক উত্তর অক্ষাংশ এবং ৬৭ক্ক পূর্ব দ্রাঘিমাংশ থেকে ৭৫ক্ক পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। পামির পর্বতাঞ্চল দ্বারা বেষ্টিত দেশটির পঞ্চাশ শতাংশেরও বেশি জায়গা সমুদ্র থেকে ৩০০০ মিটারেরও বেশি উচ্চতায় অবস্থিত। দেশটির গুরুত্বপূর্ণ নিম্নভূমির মধ্যে রয়েছে উত্তরাঞ্চলের ফের্গানা উপত্যকা এবং দক্ষিণাঞ্চলের কোফারনিহন ও ভাক্শ নদীর উপত্যকা সমূহ যেটি থেকে আমু দরিয়ার উৎপত্তি হয়েছে। কোফারনিহন উপত্যকার দক্ষিণের ঢালে রাজধানী দুশানবে অবস্থিত।
তাজিকিস্তানের ৯০%-এরও বেশি এলাকা পর্বতময়। পামির পর্বতমালা এবং আলায় পর্বতমালা দুইটি প্রধান পর্বতমালা, এবং এগুলির হিমবাহ থেকে উৎপন্ন বিভিন্ন পার্বত্য পানিধারা ও নদী প্রাচীনকাল থেকে ঐ অঞ্চলের খামারভূমিতে সেচ কাজে ব্যবহার করা হয়ে এসেছে। তাজিকিস্তানের উত্তর প্রান্তে মধ্য এশিয়ার আরেক প্রধান পর্বতমালা তিয়ান শান পর্বতমালার একাংশ চলে গেছে। পর্বতগুলির উত্তরে ও দক্ষিণে রয়েছে দুইটি নিম্নভূমি অঞ্চল এবং এখানেই তাজিকিরা ব্যাপক পরিমাণে বাস করে।
তবে দেশের প্রায় ৯৫-৯৬ শতাংশ মানুষই মুসলমান। তবু সেই দেশের প্রেসিডেন্ট হিজাবকে 'বিদেশি পোশাক' আখ্যা দিয়ে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা করেছে। নতুন আইন অমান্য করলে ৬০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা (ভারতীয় মুদ্রায়) পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। একইসঙ্গে কোনও ধর্মীয় বা সরকারি কর্মকর্তা যদি এই আইন না মানে, তাহলে তাকে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা দিতে হবে। দেশটিতে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রচারের জন্য সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
তাজিকিস্তান কিন্তু ১৭ বছর আগে থেকেই এই দেশে আইনি ভাবে না হলেও হিজাবের উপর ছিল নিষেধাজ্ঞা। তবে সেটি ছিল শুধুমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাজিক শিক্ষা মন্ত্রক পড়ুয়াদের জন্য ইসলামিক পোশাক এবং পশ্চিমা ধাঁচের মিনি স্কার্ট- উভয়ই নিষিদ্ধ করেছিল। ৮ বছরের কম বয়সী ছাত্রীদের হিজাব পরা থেকে বিরত রাখার নিয়ম ছিল তখন থেকেই। ১৮ বছরের কম বয়সীরা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া ছাড়া জনসাধারণের ধর্মীয় কর্মকা-ে অংশ নিতে পারত না। পরে পোশাকের উপর এই নিষেধাজ্ঞা সব সরকারি প্রতিষ্ঠানেও বলবৎ হয়।
এর পরে সরকার তাজিকিস্তানের পোশাকের প্রচার শুরু করে। এ জন্য প্রতিটি বাড়িতে ফোন করে বার্তা পাঠানো হয়েছে।
এখন তাজিকিস্তানের হিজাব নিষিদ্ধ করার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। কারণ এবার আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই পোশাক। প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান হিজাবকে ‘বিদেশি পোশাক’ আখ্যা দিয়ে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা করেছে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












