খোলা চিঠি
দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ০৮ র’বি আর খৃঃ তারিখ- ০৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুস সাবত (শনিবার)।
বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিবস সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য ব্যাপক জাঁকজমক, শান-শওকত ও আড়ম্বরপূর্ণভাবে পালনের উদাত্ত আহ্বান
, ৩রা রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৯ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৮ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ১৩ ভাদ্র, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
মুহতারাম,
স্বাধীনদেশে শিক্ষা একটি স্বতঃস্ফুর্ত অধিকার। শিক্ষা জাতির মেরুদ-। শিক্ষিত দেশবাসী সভ্যতার সমৃদ্ধি ঘটায়। সুষম বণ্টনে সহায়ক হয়। শিক্ষার আলো উন্নত চরিত্র গঠন করে। শিক্ষা- মানুষের সমুন্নত মনন তৈরি করে। শিক্ষা- মানুষের মধ্যে সততা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধ তৈরি করে। শিক্ষা- মানুষকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মাখলুকাতের প্রতি দায়িত্ব পালনে সচেতন করে। শিক্ষা- মানুষকে মানবিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত করে।
মুহতারাম,
দেশ আজ দুর্নীতির ভারে জর্জরিত। সরকারের বিচার-বিভাগ, পুলিশ বিভাগ, প্রশাসন সবক্ষেত্রেই দুর্নীতির করাল থাবা বিস্তার করেছে।
মুহতারাম,
স্বাধীনতাউত্তর এযাবৎ দেশে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি নয়, বরং লাখ লাখ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে, হচ্ছে। এসব দুর্নীতির সাথে মন্ত্রী, আমলা, এমপি, বিচারক, অধ্যাপক ইত্যাদি উচ্চ শিক্ষিত লোকেরাই ব্যাপকভাবে জড়িত ও এরাই বিশেষভাবে দায়ী।
মুহতারাম,
উচ্চ শিক্ষিত লোকদের দুর্নীতির কারণে দেশের আজ এ দৈন্যদশা। দেশের পঞ্চাশ ভাগ লোক এখন দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে অমানবিক, নিদারূণ ও মহাকরুণ জীবনযাপন করে। দেশের অধিকাংশ লোকের ‘নুন আনতে পানতা ফুরায়’ অবস্থা। নেই চিকিৎসা, নেই বাসস্থান, নেই বৃদ্ধ বয়সে এতটুকু আশ্রয়। চাল-চুলাহীন, ভূমিহীন হয়ে বসবাস করছে কোটি কোটি মানুষ।
মুহতারাম,
অথচ এদেশ সোনার বাংলা। এদেশের মাটিতে সোনা ফলে। এদেশের মাটির তলে সোনা আছে। এদেশের ব্যবসা-শিল্প সবক্ষেত্রে রয়েছে সোনালী সমৃদ্ধি। এদেশের কোটি জনশক্তি প্রতিবছর দেশে সোনার রেমিটেন্স পাঠায়।
মুহতারাম,
দেশে সুষম বণ্টন থাকলে, দেশে দুর্নীতি না থাকলে এদেশের একটি লোকও দরিদ্র থাকতো না। বরং এখনই এদেশ সর্বোচ্চ সচ্ছল আয়ের দেশ হতে পারতো।
মুহতারাম,
অতি নিশ্চিত এবং একান্ত সম্ভাবনা থাকার পরও তা না হওয়ার কারণ হচ্ছে, দেশের শিক্ষার্থী তথা শিক্ষকরা আজ সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে চলছে না। বরং তারা প্রগতির নামে কুপ্রবৃত্তির পথে চলছে।
মুহতারাম,
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, শিক্ষার কাঙ্খিত সুফল, শিক্ষার মনোরম পরিবেশ আমরা একদিকে শিক্ষার্থীদের মাঝে মোটেও পাচ্ছি না। এমনকি দেশের নামী সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও চরিত্রহীনতা তথা ছাত্রীদের সম্ভ্রমহরণ ও নিপীড়নের কলঙ্ক থেকেও বাদ যাচ্ছে না।
মুহতারাম,
কুপ্রবৃত্তির দ্বারা পরিচালিত হয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা হাজারো অপকর্মের হোতা হয়ে সংবাদ শিরোনাম হচ্ছে।
মুহতারাম,
ছাত্ররা নানা রকম জঘন্য অপকর্ম, ছাত্রীদের উপর নির্যাতন প্রতিপক্ষের উপর হামলা, শিক্ষকদেরকে লাঞ্ছিত, সাংবাদিকদেরকে লাঞ্ছিত করা নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষসহ নানা রকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে।
মুহতারাম,
৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশের এ অবস্থা তো হতে পারে না। কারণ এদেশের ৯৮ ভাগ শিক্ষার্থী মুসলমান। তারা শান্তির দ্বীন- পবিত্র ‘ইসলাম’ উনার উপর বিশ্বাসী।
আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উপর বিশ্বাসী ছাত্ররা তথা মানুষরা তথা মুসলমানরা দুর্নীতিগ্রস্ত হতে পারে না। দয়া-মমতাহীন হতে পারে না। পরের হক নষ্ট করতে পারে না। নৈতিকতাবিহীন কাজে মশগুল হতে পারে না। নারীর প্রতি আগ্রাসী হতে পারে না। নারীর প্রতি অসম্মান দেখাতে পারে না।
মুহতারাম,
তারপরেও তা হচ্ছে। অথচ এ প্রেক্ষাপটে নিত্যনতুন আইনও হচ্ছে। কিন্তু তারপরেও সুফল মিলছে না।
মুহতারাম,
এর একমাত্র কারণ হচ্ছে, এদেশের শতকরা ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও তাদের শিক্ষাকে, তাদের মনোবৃত্তিকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ভিত্তিতে উজ্জীবিত করা হচ্ছে না। মুসলমানদেরকে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি আকর্ষিত করা হচ্ছে না। সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হচ্ছে না।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের মূল শিক্ষা এবং প্রধান মূল্যবোধ হলো- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা। কারণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি করা না হলে আবুল বাশার হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনিসহ কোনো হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করা হতো না এবং উনাদের বিশেষ কোনো ঘটনাও সংঘটিত হতো না।
সঙ্গতকারণেই সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত এ সুমহান দিনটিকে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর বলে ঘোষণা করেছেন এবং এ ঈদ পালন বা উদযাপন করাকে ফরযে আইন করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ফজল-করম এবং রহমত মুবারক হিসেবে উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে হাদিয়াস্বরূপ পাঠিয়েছেন এ কারণে তারা যেন অবশ্যই খুশি মুবারক প্রকাশ করে। এই খুশি মুবারক প্রকাশ করাই হচ্ছেন সমগ্র কায়িনাবাসীর জন্য সবচেয়ে বড় ও সর্বোত্তম ইবাদত। ” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮-৫৯)
মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত মাখলূকাত সৃষ্টি করেছেন তথা মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রুবুবিয়তই প্রকাশ করেছেন পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে ঈদ পালন করার উদ্দেশ্যে।
মুহতারাম,
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার শান ও মান আমাদের পূর্ববর্তীগণ গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন বলেই এদিনে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা রয়েছে। দ্বীনি বিশ্বাস ও চেতনা থেকেই স্বাধীনতাউত্তরকাল হতেই বাংলাদেশ সরকারের সব স্কুল-কলেজে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ পালন করা হয়।
: নিবেদক :
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ আন্তর্জাতিক উদযাপন কমিটি
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












