ধান কাটা, শুকানো এমনকী জমি তৈরীও সম্ভব হচ্ছে কৃষিযন্ত্রে কৃষির পাশাপাশি কৃষিযন্ত্রেও রয়েছে সোনালী সম্ভাবনা কৃষি যান্ত্রিকীকরণে কোনো সমস্যা যুক্ত করা যাবে না কৃষি যান্ত্রিকীকরণে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ১২ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২১ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৭ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
যান্ত্রিকীকরণের বহুবিধ সুবিধাদির ফলে কৃষক দিন দিন কৃষিযন্ত্রের প্রতি ঝুঁকে পড়ছে। কৃষিযন্ত্র ব্যবহারে কৃষকদের ফসল উৎপাদন ব্যয় হ্রাস পাওয়ার সাথে সাথে একটা ফসল থেকে আর একটা ফসল লাগানোর মধ্যবর্তী সময় কমে যাওয়ায় কৃষকরা বছরে এখন ২টা ফসলের স্থানে ৩টা ফসল অনায়াসেই করতে পারছে। এমনকি সুনির্দিষ্ট শস্য বিন্যাস ও স্বল্প জীবনকালের ফসল নির্বাচন করে যন্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে বছরে ৪টি ফসল পর্যন্ত করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমানে দেশে জমি তৈরির ৯০% কাজ পাওয়ার টিলার বা ট্রাক্টর দিয়ে করা হচ্ছে। সার প্রয়োগ ও আগাছা দমনের কাজে যন্ত্রের ব্যবহার শুরু হয়েছে এবং দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি পর্যায়ে ভাড়ার ভিত্তিতে ফসল কাটার যন্ত্র রিপার/কম্বাইন এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। মাড়াই যন্ত্র বিশেষ করে ধান, গম ও ভুট্টাসহ সকল দানাদর ফসল মাড়াই কাজে মাড়াই যন্ত্র প্রায় ৯৫% ভাগ ব্যবহার হচ্ছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের প্রফেসর ড. প্রকৌশলী এটিএম জিয়াউদ্দিন মনে করেন, কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ফলে ফসলের উৎপাদন খরচ যেমন অনেকাংশে কমে যায়, একই সাথে ফসলের নিবিড়তা ৫-২২ ভাগ বেড়ে যায়। এছাড়াও বীজ বপন যন্ত্র দ্বারা ফসল মাঠে বুনলে বীজ ২০ ভাগ সাশ্রয়ের পাশাপাশি সার ১৫-২০ সাশ্রয় হয়। অন্যদিকে ফসলের উৎপাদনও ১২-৩৪ ভাগ বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে কৃষকের মোট আয় বেড়ে যায় ২৯-৪৯ ভাগ।
ফসল উৎপাদনের ও প্রক্রিয়াজাতকরণের কর্তনপূর্ব, কর্তনকালীন ও কর্তনোত্তর সময়ে ফসলের ক্ষতি হয়। বাংলাদেশে দানাশস্যে ফসল কর্তনোত্তর ক্ষতির পরিমাণ মোট উৎপাদনের ১২-১৫ ভাগ, যা ফল ও শাকসবজির ক্ষেত্রে প্রায় ২৫-৪০ ভাগ। এ ছাড়া অন্য আর একটি গবেষণায় জানা যায় যে, বাংলাদেশের মোট উৎপাদনের প্রায় ৭ ভাগ গম, ১২.০৫ ভাগ তেল বীজ, ২৫ ভাগ শাকসবজি এবং আলু, ১২.০৫ ভাগ ডাল ফসল এবং ১০.০৫ ভাগ মরিচ ফসলে কর্তনোত্তর ক্ষতি হয় শুধু দক্ষ যন্ত্রপাতি ব্যবহারের না করার ফলে। বিগত ২০০৯-১০ অর্থবছরে সরকারের সঠিক পদক্ষেপের কারণে যেখানে ৩২.৫ মিলিয়ন মে. টন ধান উৎপাদিত হয়েছিল, সেখানে ফসল কর্তনোত্তর ক্ষতির পরিমাণ ছিল আনুমানিক ৪-৫ মিলিয়ন মে. টন, যা ২০০৮-০৯ অর্থবছরের খাদ্য সরবরাহ ও জোগানের ২.২ মিলিয়ন মে. টন ঘাটতির চেয়ে বেশি। কৃষি প্রকৌশলীগণ মনে করেন যে, খাদ্য সরবরাহ ও জোগানের মধ্যে যে ঘাটতির রয়েছে তা সঠিক ফসল কর্তনোত্তর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই কমানো সম্ভব। বাংলাদেশ ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কৃষি প্রকৌশলীদের মতে, ধান ফসল যদি যান্ত্রিক উপায়ে কর্তন বা রিপার দ্বারা কর্তন করা সম্ভব হয়, তবে কৃষকদের প্রায় ৮৪৫০০০ মে. টন ধান সাশ্রয় হবে। এক গবেষণায় জানা যায়, দেশে প্রতি বছর প্রায় ৩০,০০০ কোটি টাকার খাদ্য শস্য নষ্ট হয় শুধুমাত্র পরিকল্পিতভাবে ফসল কর্তন, ফসল কর্তনোত্তর ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণ ব্যবস্থার ত্রুটির কারণে। কৃষি প্রকৌশলীদের গবেষণায় আরো জানা যায় যে, বিগত দশকে দেশে ফসল কর্তনোত্তর ক্ষতির পরিমাণ ছিল প্রায় ২,৫০,০০০ কোটি টাকা। অন্যদিকে প্রতিনিয়তই কৃষি কাজে শ্রমিকের অভাব দেখা দেয়ায় কৃষকরা সঠিক সময়ে ফসল জমিতে লাগাতে পারছে না ফলে কৃষকদের মাঝে কৃষি কাজে যন্ত্র ব্যবহারের ব্যাপক চাহিদা পরিলক্ষিত হচ্ছে। কৃষি কাজের এ অবস্থার কারণে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্রপাতির চাহিদা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। স্থানীয়ভাবে তৈরি এসব কৃষি যন্ত্রপাতির চাহিদার বৃদ্ধির ফলে গড়ে ওঠেছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি কারখানা। বারির ফার্ম মেশিনারি অ্যান্ড পোস্টহারভেস্ট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এক জরিপে দেখা গেছে, কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের শুধুমাত্র বারি গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ যন্ত্র ও মাড়াই যন্ত্র ব্যবহারের ফলে ইউরিয়া সাশ্রয় ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতি সাশ্রয় বাবদ ৭৩৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব।
বর্তমানে দেশে কৃষি যন্ত্র প্রস্তুতকারী অনেক শিল্প কারখানা গড়ে উঠলেও এসব শিল্প কারখানায় দক্ষ জনগোষ্ঠীর অভাবে এদের উৎপাদিত যন্ত্রপাতির মানও তেমন ভালো নয়, যার ফলে মাঠে কৃষিযন্ত্রের প্রয়োজনীয় কার্যদক্ষতা পাচ্ছে না কৃষকরা। দেশে ছোট বড় প্রায় ৮০০টি কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি কারখানা বারি এবং ব্রি মডেলে কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি করছে। এছাড়াও ৭০টি ফাউন্ডারি সপ, ১৫০০টি ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ তৈরি কারখানা এবং ২০০০০টি মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কারখানা এই সেক্টরের সাথে জড়িত (প্রফেসর ড. মঞ্জুরুল আলম, ২০১২)। এর ফলে দেশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কারখানা গড়ে ওঠার পাশাপাশি আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। বাংলাদেশে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ক্ষেত্রে বিপুল সম্ভাবনা থাকলেও প্রয়োজনীয় সরকারি উদ্যোগ ও কার্যকরী যথাযথ অবকাঠামো না থাকায় এ সেক্টরের ক্রমবিকাশ যতটুকু গড়ে ওঠা দরকার তা গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আশার কথা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্রপাতি মাঠ পর্যায়ে প্রচুর জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বারির এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ১০ বছরের উদ্ভাবিত হাইস্পিড রোটারি টিলার ৪,০০০টি, বারি বীজ বপন যন্ত্র ১,০০০টি, গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ যন্ত্র ১৬,০০০টি, ধান, গম কর্তন যন্ত্র ১০০টি, শস্য মাড়াই যন্ত্র ৪,০০,০০০টি, ভুট্টা মাড়াই যন্ত্র ৪,০০০টি, শস্য কর্তন যন্ত্র ২০০টি কৃষকের মাঠে সঠিক কর্মদক্ষতার সাথে কাজ করছে।
যেহেতু দেশে এখন পর্যন্ত কৃষি যান্ত্রিকীকরণ সেক্টরটি গড়ে উঠেছে বিচ্ছিন্নভাবে, তাই বর্তমানে এর সঠিক অবস্থা নিরূপণ করা সম্ভব নয়। তবে বিছিন্নভাবে এসব তথ্য থেকেই এর প্রয়োজনীয়তা, চাহিদা, প্রসার ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সহজেই অনুধাবন করা যায়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের প্রফেসর ড. মঞ্জুরুল আলমের ২০১২ সালের এক তথ্যানুযায়ী দেখা যায়, বাংলাদেশে প্রতি বছর ৭১.১৬ টাকার কৃষি যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য কৃষি যন্ত্রাংশ লেনদেন হয় তার মধ্যে শুধুমাত্র কৃষি যন্ত্রপাতি খাতে ৮০ বিলিয়ন টাকার লেনদেন হয়। এর মধ্যে দেশে তৈরি কৃষি যন্ত্রপাতি খাতে লেনদেন হয় ৩৩.৮৫ বিলিয়ন টাকা। পাওয়ার টিলার খাতে ১৩০০০ মিলিয়ন টাকা, ট্রাক্টর খাতে ৫৫২৫ মিলিয়ন টাকা, সেন্টিফিউগাল পাম্প খাতে ১৪০০ মিলিয়ন টাকা, কয়েক প্রকার ইঞ্জিনের খাতে ২০০০০ মিলিয়ন টাকা, মাড়াই যন্ত্র খাতে ৬৭০ মিলিয়ন টাকা, ম্প্রেয়ার যন্ত্রাংশ খাতে ৪২ মিলিয়ন টাকা, ইঞ্জিন, পাওয়ার টিলার ও পাম্প স্প্রেয়ার যন্ত্রাংশ খাতে ৩২০০ মিলিয়ন টাকার লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৬৫০০০০ পাওয়ার টিলার ব্যবহৃত হচ্ছে এবং প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৬০ হাজার পাওয়ার টিলার আমদানি হচ্ছে। অন্য দিকে অগভীর নলকূপের জন্য ব্যবহৃত সেন্ট্রিফিউগাল পাম্পের সরবরাহ প্রধানত নির্ভর করছে দেশের স্থানীয় প্রস্তুতকারকদের ওপর। বর্তমানে প্রায় ৮ লাখ ৫০ হাজার অগভীর নলকূপ রয়েছে এবং প্রতি বছর এর পাম্পের চাহিদা প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার। দেশে ব্যবহৃত স্পেয়ার সমূহের মধ্যে শুধুমাত্র পাওয়ার স্প্রেয়ার ব্যতীত প্রায় সকল প্রকার হস্ত ও পা চালিত স্প্রেয়ার বর্তমানে দেশেই প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রতি বছর এর চাহিদা প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার। দেশে প্রস্তুতকৃত স্প্রেয়ারগুলোর মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগ লেনদেন হচ্ছে ঢাকায় এবং বাকি শতকরা ৭০ ভাগ লেনদেন হচ্ছে দেশের অন্যান্য জেলায়। দেশে ব্যবহৃত মাড়াই যন্ত্রগুলোও এখন দেশের স্থানীয় কারখানাগুলোতে তৈরি করা হচ্ছে। দেশে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের মাড়াই যন্ত্রের সংখ্যা এখন ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এবং প্রতি বছর এর চাহিদা প্রায় ৬০ হাজার। এছাড়াও দেশে অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতির চাহিদা দিন দিন উচ্চহারে বেড়েই চলেছে। দেশের একটি বিশাল জনগোষ্ঠীর আজ এর ওপর নির্ভর করে জীবিকা অর্জন করছে। তবে আরো সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ সেক্টরে আরো দ্রুত প্রসার ঘটানো সম্ভব।
প্রেক্ষাপট বলছে দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থা এবং প্রযুক্তিগত স্বল্প জ্ঞানের কারনে প্রান্তিক কৃষকদের উচ্চ মূল্যের ও জ্ঞান ভিত্তিক যন্ত্রপাতি ক্রয়ের সামর্থ্য ও আগ্রহ নেই। তারা বেসরকারি কৃষি যান্ত্রিকীকরণ উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে একর প্রতি হারে এই যন্ত্রপাতি ভাড়া নিবে। সেক্ষেত্রে প্রান্তিক কৃষকদের ভর্তুকির সুবিধা নিশ্চিতকরণে ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহকৃত যন্ত্রের একর প্রতি ভাড়া নির্ধারণ প্রয়োজন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
২৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে না অনলাইন জুয়া-বেটিং-ক্যাসিনো মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া কাজে আসছে না বিটিআরসির কলা-কৌশল নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-১)
২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাংলার বুকে নতুন ইসরাইল সৃষ্টির পাঁয়তারা। আলাদা জুম্মল্যান্ড বানানোর গভীর ষড়যন্ত্র। তৈরি করছে আলাদা মানচিত্র ও নিজস্ব মুদ্রা। অবিলম্বে সবকিছু নস্যাৎ করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকেই। সে সাথে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে গোটা দেশবাসীকে (পর্ব-১)
২২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কাদিয়ানীদের মালিকানায় প্রাণ গ্রুপসহ বৃহৎ শিল্পগ্রুপগুলো দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে পথে বসানোর ষড়যন্ত্র করছে। অসম প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। সরকারের আশু পদক্ষেপ কাম্য।
২১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যসব কিছুর চেয়ে গ্রন্থাগারের বিস্তার ও মান উন্নয়নে স্মার্টলি কাজ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার।
১৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সারা বিশ্বে বাংলাদেশী কৃষিপণ্য রপ্তানির সোনালী সম্ভাবনার বিপরীতে বর্তমান অবস্থান খুবই নগণ্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৫৯ কোটি ৫৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের কৃষি রপ্তানি আয় হচ্ছে যথাযথ উদ্যোগ নিলে জিডিপির ৫০ শতাংশ হতে পারে কৃষি পণ্য রপ্তানি। আয় হতে পারে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার তথা পুরো বাজেটের চেয়েও বেশী অর্থ ইনশাআল্লাহ
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এবার রোযায় ইফতারীতে একটু মিষ্টি মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় হোটেলের ইফতারী কিনতে ব্যর্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় মুখে এক টুকরা আপেল, আঙ্গুর বা মাল্টা মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। উল্টো এবার রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারের তরফ থেকে বিক্রি হবে না গরু-খাসির গোশত
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মানবতা বা মনুষ্যত্ব শব্দ উচ্চারণের অধিকার বিশ্ববাসীর আর নাই গাজার শিশুদের আর্তনাদ, গাজার মায়ের আহাজারি যে বিশ্ব শুনতে পায় না- “সে বিশ্ব বধির”। গাজার শেষ হাসপাতাল ধ্বংস চরম নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার আক্রমণ যে বিশ্ব দেখতে পায় না- “সে বিশ্ব মহা অন্ধ”।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)