নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান আদম সন্তানের ক্বলবে আসন পেতে বসে থাকে। যখন সে যিকির করে, তখন শয়তান পালিয়ে যায়। আর যখন সে যিকির থেকে গাফিল হয়, তখন শয়তান ওয়াসওয়াসা দেয়। ” মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির সমস্ত কামিয়াবীর সোপান।
তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- ইলমে তাছাউফের তারতীব অনুযায়ী গাইরুল্লাহ হতে বিমুখ হয়ে একাগ্রতার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করা বা উনার যিকির করা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার দিকেই খালিছভাবে রুজু হওয়া।
, ২৬ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনার রব উনার নাম মুবারক স্মরণ করুন বা যিকির করুন এবং উনার দিকে মনোনিবেশ করুন। তিনি পশ্চিম-পূর্ব তথা সমস্ত কয়িনাতের রব, তিনি ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। উনাকে কার্য সম্পাদনকারী হিসেবে গ্রহণ করুন। ” সুবহানাল্লাহ। পবিত্র আয়াত শরীফে বলা হয়েছে, বান্দা যেন মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে বা যিকির করে এবং উনার দিকে মনোনিবেশ করে অর্থাৎ একাগ্রতার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করে তাহলে তিনি তাকে স্মরণ করবেন অর্থাৎ রহমত নাযিল করবেন এবং তার প্রতি সন্তুষ্ট হবেন। কেননা, রহমত-বরকত, সাকীনা সমস্ত কিছুই একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনিই দান করেন। তাই উনাকে স্মরণ করতে হবে বা উনার যিকির করতে হবে, গাইরুল্লাহর দিকে রুজু না হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার দিকেই রুজু হতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যিকির কীভাবে করতে হবে সেই বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “আপনি আপনার রব উনার যিকির করুন স্বীয় অন্তরে বিনয়ের সাথে, বিনীতভাবে, চুপে চুপে বা হালকা আওয়াজে, উচ্চস্বরে নয়; সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে। এবং আপনার উম্মত যেন গাফিলদের অন্তর্ভুক্ত না হয়। ” শুধু তাই নয়, বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করলে তিনি বান্দাকে স্মরণ করেন। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা বাক্বারা শরীফ-এর ১৫২ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমার যিকির করো বা আমাকে স্মরণ করো। আমিও তোমাদেরকে স্মরণ করব। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন। মহান আল্লাহ পাক বলেন, নিশ্চয়ই আমি বান্দার ধারণা অনুযায়ী। যখন সে আমাকে স্মরণ করে বা আমার যিকির করে তখন আমি তার সাথেই থাকি। যখন সে আমাকে একা স্মরণ করে বা আমার যিকির করে তখন আমিও তাকে একা স্মরণ করি। আর সে যদি আমাকে মজলিসে স্মরণ করে বা আমার যিকির করে আমি তাকে এর চেয়েও উত্তম মজলিসে স্মরণ করি। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি (মহান আল্লাহ পাক তিনি) মানুষের (ঘাড়ের) প্রাণ রগ অপেক্ষা অধিক নিকটে। ” আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা যেখানেই থাকো না কেন মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের সাথেই রয়েছেন। ” মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দার সাথেই সবসময় রয়েছেন, কিন্তু বান্দা উপলব্ধি করতে পারে না। যখন বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করার দ্বারা উনার নৈকট্য লাভ করবে তখন তার পক্ষে মহান আল্লাহ পাক উনার বিষয়টি অনুধাবন করা সম্ভব হবে। আর তখনই তার সমস্ত বিষয় কুদরতীভাবে ফায়সালা হয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি যিকিরকারীদের অনেক ফযীলত মুবারক দান করেছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার অধিক যিকিরকারী পুরুষ ও মহিলা উনাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহা প্রতিদান। ” সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে সমস্ত লোক মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে বসেন, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদেরকে (যিকিরকারীদেরকে) পরিবেষ্টন করে নেন, রহমত মুবারক উনাদেরকে আচ্ছাদিত করেন, উনাদের উপর সাকীনা বা শান্তি বর্ষিত হয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার নিকটস্থ ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিকট যিকিরকারী উনাদের সম্পর্কে আলোচনা করতে থাকেন। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে জানতে চাওয়া হলো, কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কোন বান্দা শ্রেষ্ঠ এবং অধিক উচ্চ মর্যাদাশীল? মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার অধিক যিকিরকারী পুরুষ-মহিলা (উনারাই সর্বশ্রেষ্ঠ এবং উচ্চ মর্যাদাবান)। জানতে আরজি পেশ করা হলো, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যারা মহান আল্লাহ পাক উনার পথে জিহাদ করে গাজী হয়েছেন উনাদের থেকেও (শ্রেষ্ঠ এবং উচ্চ মর্যাদাবান)? হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদিও সেই গাজী স্বীয় তরবারী দ্বারা কাফির, মুশরিকদের আঘাত করার ফলে তার তরবারী ভেঙ্গে যায় এবং নিজেও রক্তে রঞ্জিত হন। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী, (সেই গাজী) উনার থেকেও মর্যাদার দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলত, মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ দ্বারা যিকিরকারীর বেমেছাল সম্মান-মর্যাদার বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। যদি বান্দা-বান্দী সবসময় যিকিরে মশগুল থাকে তবেই তাদের পক্ষে উপরোক্ত ফযীলত লাভ করা সম্ভব হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা বেশি বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করো, অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। ” আর পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, সাবধান! নিশ্চয়ই দুনিয়া লা’নত প্রাপ্ত, লা’নত প্রাপ্ত যা কিছু তাতে (দুনিয়াতে) রয়েছে। মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির, যিকিরকারী, আলিম, ত্বালিবে ইলম ব্যতীত।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির সমস্ত কামিয়াবীর সোপান। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- ইলমে তাছাউফের তারতীব অনুযায়ী গাইরুল্লাহ হতে বিমুখ হয়ে একাগ্রতার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করা বা উনার যিকির করা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার দিকেই খালিছভাবে রুজু হওয়া।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নিজে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা এবং অধীনস্তদেরকে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেয়া। পাশাপাশি সে অনুযায়ী আমল করা এবং নিজের জীবন পরিচালনা করা।
১৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার উম্মতের প্রতি সবকিছুর পূর্বে নামাযকে ফরয করেছেন এবং ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাযেরই হিসাব গ্রহণ করবেন। ’ নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ!
১২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবশ্যই হাযির ও নাযির। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
১১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “অন্যান্য ফরযের পর হালাল কামাই করা ফরয। ” সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
১০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
০৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইলমে তাসাউফ অর্জন করা ব্যতীত ইবাদত মূল্যহীন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- যামানার মুজাদ্দিদ ও কামিল শায়েখ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোহবত মুবারক ইখতিয়ারের মাধ্যমে ইলমে ফিকাহ্ ও ইলমে তাছাউফ উভয় প্রকার ইলম অর্জন করে মু’মিনে কামিল হওয়া।
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
“আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না। " পরকালরে তুলনায় দুনযি়াবী সম্পদ অতি সামান্য।
০৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম” (সোমবার) পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা শ্রেষ্ঠ দিনসমূহেরও সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ!
০৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমাকে মুহব্বত না করবে। আর তোমরা আমাকে মুহব্বত করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত না করবে। ” মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না।
০৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
০৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আখেরী যামানার ফিতনা ফাসাদ থেকে নাজাত লাভের একমাত্র উপায় হলো হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা তথা অনুসরণ অনুকরণ করা, জীবনের সকল ক্ষেত্রে উনাদেরকে আদর্শ রূপে গ্রহণ করা।
০৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
০১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)