আকরামুল আউওয়ালীন ওয়াল আখিরীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিইয়ীন, রহমতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করার ফযীলত, তারতীব ও আদব (৩)
, ০৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ০২ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

পবিত্র মদীনা শরীফ গমন:
সম্মানিত মদীনা শরীফ গমন করার জন্য দু’টি রাস্তা খোলা রয়েছে। প্রথমতঃ পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ সমাপন করে পবিত্র মদীনা শরীফ উপস্থিত হওয়া অথবা প্রথমেই পবিত্র মদীনা শরীফ হাজিরা দিয়ে যিয়ারত মুবারক উনার কাজটি সেরে পবিত্র হজ্জ, ‘উমরাহ সমাপন করা। তবে সর্বপ্রথম পবিত্র মদীনা শরীফে গমণ করাই আদব উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আর যারা সেখানে চাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্য, পড়াশোনা করে তারা তো প্রথমেই পবিত্র যিয়ারত মুবারক করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সর্বপ্রথম সেরে নিবে।
পবিত্র মদীনা শরীফ যাওয়ার জন্য অন্তর থেকে সর্বপ্রকার দুনিয়াবী চিন্তা-ফিকির দূর করে ওযূ-গোসল সেরে অর্থাৎ পবিত্র হালতে নতুন কাপড় পরিধান করে (হাজী ছাহেবরা ইহরাম পরিধান করে) আতর-খুশবু লাগিয়ে সাওয়ারী বা যানবাহনে উঠার পূর্বেই দু’রাকায়াত নফল নামায পড়ে সিজদায় যমীনে কপাল ঠেকিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার শাহী দরবারে জার জার হয়ে কেঁদে এই দুয়াই বার বার করতে হবে যাতে তিনি উনার হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা পাক সুষ্ঠু, সুন্দর, আদবের সাথে যিয়ারত মুবারক করার তাওফিক দান করেন। যেহেতু, সেই মুকাদ্দাস পবিত্র ভূমিতে প্রতি কদমে কদমে মাকাম, মনজিল হাছিল হওয়ার সুযোগ যেমন রয়েছে তেমনি সেখানে প্রতি নিঃশ্বাসে প্রতি শ্বাস-প্রশ্বাসে ভুল, গোস্তাখী, বেয়াদবী হওয়ার সম্ভাবনাও অধিক।
কারণ, এতবড় মহান আলীশান দরবার, সম্মানিত রিসালত উনার মুবারক ময়দানে গিয়ে পুরোপুরি উনার হক্ব আদায় করা, আদব হুরমত রক্ষা করা, আসমান-যমীনে কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। ধনবল, মনোবল, বুযুর্গী-মাক্বামাত, ইলিম-আক্বল সেখানে গিয়ে অসাঢ়, নিস্তেজ বিকল হয়ে যায়। কোন যোগ্যতাই সেখানে টিকে না। একমাত্র ভিখারী, কপর্দক, নিঃস্ব, দ্বীনহীন, মিসকীন, অনুনয়-বিনয়, দারিদ্র-হালত অবস্থাই সেখানকার প্রার্থী হতে পারে।
আর মহান আল্লাহ পাক তিনিই একমাত্র উনার বান্দাকে দয়া পরবশ হয়ে উনার হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত রওযা শরীফ সুন্দর, সুষ্ঠু আদবের সাথে যিয়ারত করিয়ে দিতে পারেন। কেননা, উনার দয়া, মেহেরবানী ব্যতীত কখনোই উনার মুবারক দরবারে আদব রক্ষা করা সম্ভব নয়।
“পবিত্র মক্কা শরীফ উনার ছেলেগুলো কি দুষ্ট, পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দই এত টক!” খোদা না করুন, অবস্থার প্রেক্ষিতে যদি কখনো মুখ থেকে এ ধরনের গোস্তাখীমূলক বাক্য বেরিয়েই যায় তবে তো ইহকাল, পরকাল বরবাদ, সেই সাথে চিরকালের জন্য ঈমানহরণ হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
কাজেই, এক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রহম-করম, তাওফিক চাইতে হবে। তিনি যাতে সকল বিরূপমূলক মনোভাব, পরিস্থিতি থেকে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উনার নেক নজরে, হিফাযতে রেখে অধিক মুহব্বত, পূর্নজোশ, জওক-শওকের সাথে যিয়ারত মুবারক করার পরিস্থিতি পয়দা করে দেন।
যখন বাহনে আরোহণ করা হবে তখন রাস্তায় প্রতি মনজিলে পবিত্র দুয়া-দুরূদ শরীফ পড়তে হবে। এইভাবে বাহন যখন পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মাটি বা ভূমি স্পর্শ করবে তখন অন্তরের আবেগ, ভক্তি, শ্রদ্ধা বাড়িয়ে দিতে হবে। বিনয়ের জন্য মস্তক অবনত করতে হবে। মাহবূব উনার মুবারক ছোহবত দর্শণের জন্য অধিক লালায়িত হতে হবে।
পবিত্র মদীনা শরীফ পৌঁছে সর্বপ্রথম পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ প্রবেশ না করে বরং পবিত্র মসজিদ সংলগ্ন আশপাশে কোন বাড়ী অথবা হোটেল ভাড়া নিয়ে একটু বিশ্রাম করে শরীর ও অন্তরের জাহিরী-বাতিনী হালত সঠিক, সুস্থ ও ইতমিনান করে ধীরে ধীরে পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার দিকে এগিয়ে যাবেন। পবিত্র মসজিদ উনার যে কোন মুবারক বাব (দরজা) দিয়ে প্রবেশ করা যেতে পারে।
যেমন, বাবে হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম, বাবে হযরত উছমান যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম, হযরত বাবে আবি যর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, বাবে হিজ্জরাহ, বাবুন্ নিসা, বাবে জিবরীল আলাইহিস সালাম, বাবে কুবাহ, বাবে মক্কা ইত্যাদি মুবারক বাব বা দরজাগুলোর যে কোন একটি দিয়ে প্রবেশ করার সময় প্রথমে ডান পা দিয়ে ঢুকতেই মসজিদে প্রবেশকালীন দুয়া পাঠ করুন। অতঃপর পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করতে করতে ধীরে ধীরে ‘বাবুস্ সালাম’ দিয়ে বিনয় ও ভক্তির সাথে সম্মানিত রওযা শরীফ উনার উত্তর দিক থেকে দক্ষিণ দিকে আসতে থাকবেন। যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুর রহমত মুবারক (চেহারা মুবারক) বরাবর আসবেন তখন অত্যন্ত আদবের সাথে দাঁড়িয়ে সালাম মুবারক পেশ করবেন,
আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আসসালামু আলাইকুম ইয়া সাইয়্যিদাল মুরসালীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আসসালামু আলাইকুম ইয়া ইমামাল মুরসালীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আসসালামু আলাইকুম ইয়া খাতামাল মুরসালীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
এভাবে যতো সুন্দর সুন্দর লক্বব বা উপাধি মুবারক রয়েছেন সেগুলো দিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র সালাম মুবারক পেশ করুন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুর রহমত মুবারক উনার দিকে রুজু হয়ে পবিত্র ক্বিবলাকে পিঠের দিকে রেখে অন্তরের অন্তঃস্থলে এতদিন ধরে যে স্বপ্ন, কামনা, বাসনা, আকাঙ্খা, চাওয়া, পাওয়া লুকিয়ে রেখেছিলেন সবই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে আবেদন, দরখাস্ত করতে পারেন।
তবে উনার আলীশান বারগাহে যিয়ারত মুবারক, সন্তুষ্টি মুবারক, পরকালে উনার মুবারক সান্নিধ্যে থাকা, প্রতিটি মুহূর্তে উনার মুবারক নেক নজর, রূহানী ফয়েজ মুবারক হাছিল করা, উনার গোলামীর ঝিনজীরে সদাসর্বদা আবদ্ধ থাকার আরজী পেশ করা যেতে পারে। অবশ্য সেখানে প্রত্যেকের হাল, অবস্থার উপর সমস্ত চাওয়া-পাওয়া নির্ভর করছে।
মনে রাখতে হবে যে, সম্মানিত রওযা শরীফে সালাম শরীফ পেশ করা হলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রতিটি সালামেরই জবাব মুবারক দেন। তবে সৌভাগ্যবান ব্যক্তি তা শ্রবণ করতে পারেন এবং অনেকে সেটা শ্রবণ করতে পারে না।
পবিত্র সালাম মুবারক পেশ করার পর অথবা তার আগে থেকেই সম্মানিত মসজিদে নববী শরীফ উনার অভ্যন্তরে এমন হালত, কাইফিয়াত পয়দা হতে পারে যা কিনা অনেকেই বরদাশত করতে না পেরে উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। অথচ এটা অনিচ্ছাসত্ত্বে হলেও সস্পূর্ণ আদবের খিলাফ। এটা মত্ততা, বেলায়েতের ময়দান নয়। এখানে কোন মত্ততা, মাজ্জুবিয়াত প্রকাশ করা চলবে না।
এটা হচ্ছে মাক্বামে মাহমূদ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক দরবার শরীফ। কোন অবস্থাতেই আওয়াজ বুলন্দ করা চলবে না। কারণ, তা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কষ্টের কারণ।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
يَا اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا لَا تَرْفَعُوا اَصْوَاتَكُمْ فَوْقَ صَوْتِ النَّبِيِّ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র আওয়াজ মুবারক উনার উপর তোমরা তোমাদের আওয়াজ বুলন্দ করো না। ” (পবিত্র সূরা হুজরাত শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২)
এজন্য স্বল্প আওয়াজে পবিত্র দুয়া-দুরূদ শরীফ, ছলাত মুবারক-সালাম শরীফ পেশ করা উত্তম। সম্মানিত রওযা শরীফ উনার সম্মানিত খাদিম উনারা যাঁরা রয়েছেন উনারা যদি হাত উত্তোলন করতে বারণ করেন অথবা ক্বিবলামুখী হয়ে দুয়া করতে বলেন। তবে এক্ষেত্রে উনাদের প্রতি অন্তরে কু-ধারণা বিদ্বেষ পোষণ করা যাবে না বরং হিকমতের সাথে সেখান থেকে চলে এসে রিয়াদুল জান্নাতে এমন এক জায়গায় এসে আপন কাজ করতে হবে যেখানে কেউ কিছু বলবে না। সাধারণতঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর যখন মুছল্লীয়ানে কিরামদের অত্যধিক ভীড় হয় তখন যিয়ারত করতে না গিয়ে বরং আধ ঘন্টা, একঘন্টা পর গেলে ইতমিনান ও সঠিকভাবে যিয়ারত মুবারক করা যায়। মুবারক যিয়ারতকালীন সময় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক ইহসান, দয়া হলে সেখানে অনেক নিয়ামত মুবারকই লাভ করা সম্ভব।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত-সালাম শরীফ পেশ করার পর একটু ডান দিকে এগিয়ে এসে উনার শ্রেষ্ঠ দুই খাদেম বা ছাহাবী আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাদেরকে পবিত্র সালাম মুবারক দিতে হবে। যখন এই দুই মহান ছাহাবী আলাইহিমাস সালাম উনাদের প্রতি পবিত্র সালাম মুবারক পেশ করার কাজটি সমাপ্ত হবে তখন ‘বাবে বাক্বী’ দরজা মুবারক দিয়ে বের হয়ে আসতে হবে।
(চলবে)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ে শরঈ ফতওয়া (৩)
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িয
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (২)
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিজাতীয় বিধর্মী তথা ইহুদী-নাছারাদেরকে অনুসরণ করা ইসলামী শরীয়তে হারাম-নাজায়িয
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫০)
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হাক্বীক্বী মুহব্বত-মা’রিফত ও নিসবত-কুরবত মুবারক ব্যতিত কখনোই পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের হাক্বীক্বী অর্থ ও ব্যাখ্যা করা সম্ভব না (২)
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (১)
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত শায়েখ আব্দুল ওয়াহিদ বিন আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত ক্বায়িম মাক্বাম
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)