পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে রোযা অবস্থায়- ইনজেকশন, ইনহেলার, স্যালাইন ও টিকা নেয়া অবশ্যই রোযা ভঙ্গের কারণ (৯)
, ১৩ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৫ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৪ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ২৭ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মলমের বর্ণনা:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الله بْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ مِنْ قَوْلِهٖ اِنَّـمَا الْوُضُوْءُ مِـمَّا خَرَجَ وَلَيْسَ مِـمَّا دَخَلَ وَالْفَطْرُ فِى الصَّوْمِ مِـمَّا دَخَلَ وَلَيْسَ مِـمَّا خَرَجَ.
অর্থ: “হযরত ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে- ওযূর ব্যাপারে নিয়ম হলো- শরীর হতে কিছু বের হলে ওযূ ভঙ্গ হবে, প্রবেশ করলে ভঙ্গ হবেনা। আর রোযার ব্যাপারে নিয়ম হলো- শরীরের ভিতর কিছু প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে, বের হলে নয়। ” (বায়হাক্বী শরীফ, ত্ববারানী শরীফ, মুওয়াত্বা মালিক শরীফ)
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ اَلْفَطْرُ مِـمَّا دَخَلَ وَالْوُضُوءُ مِـمَّا خَرَجَ.
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে, বের হলে রোযা ভঙ্গ হবেনা। শরীর হতে কিছু বের হলে ওযূ ভঙ্গ হবে, প্রবেশ করলে ভঙ্গ হবেনা। ” (ত্ববারানী শরীফ, আবূ শায়বা শরীফ)
উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারাও প্রমাণিত হয় যে, শরীরের ভিতর কোন কিছু প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মূল রাস্তাকে শর্ত করা হয়নি। তবে সর্বক্ষেত্রেই ভিতরে কিছু প্রবেশ করালে রোযা ভঙ্গ হয় এবং বের হলে রোযা ভঙ্গ হবেনা তা নয়- যেমন সাপে কাটলে রোযা ভঙ্গ হয়না। অথচ সাপের বিষ ভিতরে প্রবেশ করে থাকে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে বমী করলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যায় অথচ ওটা বের হয়ে থাকে। অনুরূপ শরীর হতে রক্ত বের হলে বা বের করা হলেও রোযা ভঙ্গ হয়না।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে যে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـيْ سَعِيْدٍ الْـخُدْرِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلاَثٌ لَا يُفْطِرْنَ الصَّائِمَ اَلْـحِجَامَةُ وَالْقَىْءُ وَالْاِحْتِلَامُ.
অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিনটি জিনিস রোযা ভঙ্গ করেনা- শিঙ্গা লাগানো (অর্থাৎ শিঙ্গা দ্বারা শরীর হতে যদি ইচ্ছাকৃতভাবেও রক্ত বের করে তবেও রোযা ভঙ্গ হবেনা এখন তা যেভাবেই বের করা হোক না কেন)। অনিচ্ছাকৃত বমি, স্বপ¦দোষ। ” (তিরমিযী শরীফ: কিতাবুছ ছওম ‘আন্না রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম: বাবু মাজায়া ফীছ ছায়িমি ইয়াদরা‘য়ুহুল ক্বইয়ু: হাদীছ শরীফ নং ৭১৯)
অনেকে সাপে কাটার সাথে ইনজেকশনকে তুলনা করে বলে থাকে- সাপে কাটলে যেমন বিষ ভিতরে প্রবেশ করা সত্ত্বে¡ও রোযা ভঙ্গ হয়না, তদ্রুপ ইনজেকশনেও রোযা ভাঙ্গবে না। মূলতঃ ইনজেকশনের দ্বারা যে ওষুধ শরীরে প্রবেশ করানো হয়, তার সাথে সাপের বিষকে কখনো মিলানো যাবে না।
কেননা এ বিষ প্রবেশের ঘটনাটি সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত। এ ব্যাপারে আরো বলা যেতে পারে, যেমন- রোযা রেখে আগরবাতী জ্বালালে, ধুমপান করলে, কোন গ্যাস নাক দিয়ে গ্রহণ করলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যায়। কেননা এক্ষেত্রে সবগুলো কাজ ইচ্ছা শক্তির নিয়ন্ত্রনে। অথচ আমরা রাস্তায় চলা-ফেরার ও রান্না-বান্নার সময় যে ধোঁয়া গ্রহণ করি, তাতে রোযা ভঙ্গ হয়না। কেননা এটা আমাদের নিয়ন্ত্রনের বাইরে। অতএব, ইনজেকশনের সাথে সাপের বিষের সাথে কিয়াস করা সম্পূর্ণই ভুল। কারণ ইনজেকশন ইচ্ছাকৃতভাবেই দেওয়া হয়।
অনুরূপ যদি কেউ ভুলে পেট ভরেও খাদ্য খায়, তবে তার রোযা ভঙ্গ হবেনা। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ نَسِيَ وَهُوَ صَائِمٌ فَأَكَلَ اَوْ شَرِبَ فَلْيُتِمَّ صَوْمَهٗ فَاِنَّـمَا اَطْعَمَهُ اللهُ وَسَقَاهُ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি রোযা অবস্থায় খেল অথবা পান করলো, সে যেন তার রোযা পূর্ণ করে নেয়। কেননা আল্লাহ পাকই তাকে খাদ্য খাইয়েছেন ও পান করায়েছেন। ” (বুখারী শরীফ: কিতাবুছ ছওম: বাবুছ ছয়িমি ইজা আকালা আও শারিবা নাসিয়ান: হাদীছ শরীফ নং ১৯৩৩; মুসলিম শরীফ: কিতাবুছ ছওম: বাবু আকলুন নাসী ওয়াশুরবুহু ওয়াযিমা‘য়ুহু লা ইউত্বিরু: হাদীছ শরীফ নং ১১৫৫; ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুছ ছওম: হাদীছ শরীফ নং ১৭৪৩)
আর অখাদ্য যেমন পাথর, কাঠের টুকরা ইত্যাদি ইচ্ছাকৃতভাবে খেলেও রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। তদ্রুপ ওযূর পানি অনিচ্ছাকৃতভাবে মুখের ভিতর চলে গেলেও রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। এরূপ অবস্থায় রোযা ক্বাযা করতে হবে।
মূলকথা হলো- আমাদের নিকট মূল রাস্তা শর্ত নয় বরং শরীরের যেকোন স্থান দিয়েই ওষুধ ইত্যাদি প্রবেশ করুক না কেন, যদি নিশ্চিতভাবে জানা যায় যে, তা মগজে অথবা পেটে পৌঁছেছে, তবে তার রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। অতএব ইনজেকশনের দ্বারা যে ওষুধ শরীরে প্রবেশ করানো হয়, তা যে মগজে পৌঁছে তাতে বিন্দুমাত্রও সন্দেহ নেই। এটাই চিকিৎসা বিজ্ঞানের অভিমত। সুতরাং ইনজেকশন নিলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
কান ও নাকে ঔষধ দেয়ার বিধান:
ইমদাদুল ফতওয়ার অন্য একস্থানে বলা হয়েছে যে,
اور خلاصۃ الفتاوی کی عبارت اس مضموں کے لئے بالکل نص صریح ھے وھی هٰذَا وَمَا وَصَلَ اِلٰی جَوْفِ الرَّاْسِ وَ الْبَطْنِ مِنَ الْاُذْنِ وَالْاَنْفِ وَالدُّبُرِ فَهُوَ مُفْطِرٌ بِالْاِجمَاعِ وَفِیْهِ الْقَضَاءُ وَهِیَ مَسَائِلُ الْاَقْطَارِ فِی الْاُذْنِ وَالسُّعُوْطِ وَالْوُجُوْرِ وَالْـحُقْنَةِ
অর্থ: এবং খুলাছাতুল ফতওয়ার ভাষ্য এ বিষয়ে আরো সুস্পষ্ট। যা নিম্নরূপ- যে ওষুধ কান, নাক এবং পিছনের রাস্তা দিয়ে মস্তিষ্ক ও পেটে পৌঁছে, সেগুলো সর্বসম্মতিক্রমেই রোযা ভঙ্গের কারণ। আর উক্ত রোযার কাযা করতে হবে। এ মাসয়ালা ক্বুতুর (অর্থাৎ কানের মধ্যে ওষুধ দেয়া) সুউত (অর্থাৎ নাকের ভিতর ওষুধ দেওয়া) উজুর (অর্থাৎ মুখের ভিতর ওষুধ দেওয়া) এবং হুকনা (অর্থাৎ পায়খানার রাস্তায় ওষুধ দেওয়া)-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে খ-নমূলক জাওয়াব : কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে নাকে ওষুধ দিলে তা পেটে প্রবেশ করতে পারে এবং পায়খানার রাস্তায় ওষুধ প্রবেশ করালে ওষুধের রক্তে শোষনের মাধ্যমে মস্তিষ্কে যেতে পারে কিন্তু কানের সঙ্গে পেটের এবং মস্তিষ্কের সরাসরি কোন সংযোগ নেই।
আসলে কানে ওষুধ গেলে কখনো রোযা ভাঙ্গবে, আবার কখনো ভাঙ্গবেনা। কানে পানি গেলে রোযা ভাঙ্গবে না, কিন্তু তেল গেলে রোযা ভাঙ্গবে এ ব্যাপারে ইজমা হয়ে গেছে। এ থেকে আমরা বুঝতে পারি যে, পানিবাহিত ওষুধ কানে প্রয়োগ করালে রোযা ভাঙ্গবেনা কিন্তু তেলবাহিত ওষুধ কানে প্রয়োগ করালে রোযা ভাঙ্গবে। পানিবাহিত ওষুধে রোযা না ভাঙ্গার মূল কারণ ওষুধে পানির উপস্থিতি এবং তেলবাহিত ওষুধে রোযা ভাঙ্গার কারণ ওষুধে তেলের উপস্থিতি। মূলতঃ সকলেই একমত যে, কানে তেল গেলে রোযা ভাঙ্গবে, পানি গেলে রোযা ভাঙ্গবেনা। মগজ অথবা পেটে প্রবেশ করুক আর না করুক, এটার উপরই ফতওয়া। যেমন কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
اَوْ اَقْطَرَ فِىْ اُذْنِهٖ دُهْنًا اَفْطَرَ وَلَا كَفَّارَةٌ عَلَيْهِ هٰكَذَا فِى الْـهِدَايَةِ وَلَوْ دَخَلَ الدُّهْنُ بِغَيْرِ صُنْعِهٖ فَطَرَهٗ كَذَا فِى الْـمُحِيْطِ السَّرَخْسِىِّ وَلَوْ اَقْطَرَ فِىْ اُذْنِهِ الْـمَاءُ لَا يُفْسِدُ صَوْمَهٗ كَذَا فِى الْـهِدَايَةِ وَهُوَ الصَّحِيْحُ.
অর্থ: “অথবা যদি কানের ভিতর তেলের ফোটা ফেলা হয়, তবে তার রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে, এতে কাফ্ফারা ওয়াজিব হবেনা। অনুরূপ হিদায়াতে উল্লেখ আছে। আর যদি তেল অনিচ্ছাকৃত ভাবে প্রবেশ করে, তবেও তার রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। এটা মুহীতে সারাখসীতে আছে। আর যদি কানের ভিতর পানির ফোটা ফেলে, তবে তার রোযা ভঙ্গ হবেনা। এটা হিদায়াতে আছে এবং এটাই ছহীহ মত। ” (ফতওয়ায়ে আলমগীরী ১ম খ- পৃষ্ঠা-২০৪)
সুতরাং কানে ওষুধ প্রয়োগে রোযা ভাঙ্গা বা না ভাঙ্গার পেছনে এ উছূলকেই অগ্রাধিকার দিতে হবে। পাকস্থলী বা মগজে পৌঁছানোকে নয়। অনুরূপ কেউ যদি চোখে সুরমা ব্যবহার করে, তবে তার রোযা ভঙ্গ হবেনা, এ ব্যাপারে ফতওয়া হয়ে গেছে, অথচ চোখ হতে গলা পর্যন্ত রাস্তা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে-
لَوْ اِكْتَحَلَ لَـمْ يَفْطُرْ لِاَنَّهٗ لَيْسَ بَيْنَ الْعَيْنِ وَالدِّمَاغِ مَنْفَذٌ.
অর্থ: “যদি চোখে সুরমা দেয়, তবে রোযা ভঙ্গ হবেনা, কেননা চোখ হতে মগজ পর্যন্ত রাস্তা নেই। ” (হিদায়া ১ম খ- ২১৭ পৃষ্ঠা)
মূলত সুরমা মগজে অথবা পাকস্থলীতে পৌঁছুক আর না পৌঁছুক কোন অবস্থাতেই সুরমা ব্যবহারে রোযা ভঙ্গ হবে না।
কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোযা অবস্থায় সুরমা ব্যবহার করেছেন।
যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ اِكْتَحَلَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ صَائِمٌ.
অর্থ: “উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোযা অবস্থায় সুরমা ব্যবহার করেছেন। ” (ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুছ ছিয়াম: হাদীছ শরীফ নং ১৭৪৮)
অতএব, যে সকল বিষয় সরাসরি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে অথবা ইজমা দ্বারা সাব্যস্ত হয়ে গেছে, ওই সকল ব্যাপারে কোন ক্বিয়াস বা উছূল গ্রহণযোগ্য নয়। মূলকথা হলো- কানে তেল গেলে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে, পানি গেলে রোযা ভঙ্গ হবেনা। কারণ এ ব্যাপারে ইমামদের ইজমা হয়ে গেছে। অনুরূপ চোখে সুরমা দিলে রোযা ভঙ্গ হবেনা। কারণ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোযা অবস্থায় চোখে সুরমা ব্যবহার করেছেন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত যাকাত উনার আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৬)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা পালন করা নারী-পুরুষ সকলের জন্যই শান্তি ও পবিত্রতা হাছিলের কারণ
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (২২)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে ‘পহেলা এপ্রিল’ বা ‘এপ্রিল ফুল’ হারাম। ‘এপ্রিল ফুল’ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস (১)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৭৬)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত যাকাত উনার আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৫)
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ছবি তোলা শক্ত হারাম, রয়েছে কঠিন শাস্তি
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘গরুর গোস্তে রোগ আছে’ এই সংক্রান্ত বাতিল হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
একদিকে রুজু থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের উদ্দেশ্যে দ্বীনি ইলম শিক্ষা করতে হবে, তাহলেই কামিয়াবী
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত যাকাত উনার আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৪)
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)