মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক যিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোনো এক রাতের সামান্য সময়ে (প্রথমে) পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ পর্যন্ত, যার আশপাশ বরকতময়; অতঃপর উনার পবিত্র নিদর্শন মুবারকসমূহ দেখানোর জন্য অর্থাৎ পবিত্র দীদার মুবারক আরশে আযীমে দেয়ার জন্য ভ্রমণ করিয়েছেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা অকাট্যভাবে প্রমাণিত যে- মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ অবশ্যই সত্য। যা বিশ্বাস করা প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য ফরয। আর অস্বীকার ও অবজ্ঞা করা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। সুমহান মহাপবিত্র ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার সুমহান ও বরকতময় রাত। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ১৫ দিন বাকি।
কাজেই বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম ও অমুসলিম দেশের সরকারের জন্য ফরজ হচ্ছে- মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা এবং এ মুবারক রাত্রটি যথাযথ তা’যীম-তাকরীম উনার সাথে উদযাপনের জন্য সরকারিভাবে এখন থেকেই সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং পবিত্রতম এ দিনে রোযা রাখা। পাশাপাশি এ মুবারক বিষয়টি সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিটি পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা।
, ১১ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৩ ছামিন, ১৩৯৩ শামসী সন , ০১ জানুয়ারি, ২০২৬ খ্রি:, ১৭ পৌষ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আসন্ন মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার আহকাম ও গুরুত্ব আলোচনাকালে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চব্বিশ ঘণ্টাই মহান আল্লাহ পাক উনার দায়িমী পবিত্র যিয়ারত/দীদার মুবারকে রয়েছেন; তবে আসমানবাসী, যমীনবাসীকে বুঝানোর জন্য মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ হচ্ছেন- একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াবী হিসেবে ৫১তম বয়স মুবারক-এ ২৬ রজবুল হারাম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত রাত্রে অর্থাৎ ২৭ রজবুল হারাম লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রাত্রে পবিত্র কা’বা শরীফ থেকে পবিত্র বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ, সেখান থেকে পবিত্র ছিদরাতুল মুনতাহা হয়ে পবিত্র আরশে মুয়াল্লায় মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র সাক্ষাৎ মুবারক করে আবার যমীনে তাশরীফ মুবারক আনেন। সুবহানাল্লাহ! যা ৪৫ জন বিশিষ্ট হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বর্ণনা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার অর্থ হচ্ছে ঊর্ধ্বারোহণ। পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনার যে পবিত্র সাক্ষাৎ বা দীদার মুবারক হয়েছে আনুষ্ঠানিকভাবে সেটাই হচ্ছেন মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার লক্ষ-কোটি কারণ রয়েছে, তন্মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার সরাসরি পবিত্র সাক্ষাৎ তথা ছোহবত মুবারক যা তিনি উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। এ পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিগূঢ় সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ পেয়েছে। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার আক্বীদা হচ্ছে- যমীনে কেউ সরাসরি স্বচক্ষে মহান আল্লাহ পাক উনাকে হাক্বীক্বীভাবে কখনো দেখবে না। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেহেতু বেমেছাল হিসেবে সৃষ্টি করা হয়েছে, সে জন্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে সরাসরি পবিত্র সাক্ষাৎ মুবারক হাদিয়া করেছেন। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র দীদার ও ছোহবত মুবারক লাভ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! নিঃসন্দেহে এ মুবারক রাতটি দোয়া কবুলের খাছ রাত। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ১৫ দিন বাকি। অর্থাৎ এ বছরের জন্য পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ হচ্ছেন- পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনার ২৬ তারিখ দিবাগত রাত মুতাবিক ১৮ই ছামিন ১৩৯৩ শামসী, ১৬ই জানুয়ারি ২০২৬ খৃঃ. জুমুয়াবার দিবাগত রাত।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রাইহানু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এছাড়া নাছারাদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের মহান বিজয় ঐতিহাসিক ইয়ারমুক জিহাদ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে থার্টি ফার্স্ট নাইট বা নববর্ষ পালন করা এবং তা পালনের নামে বেপর্দা, বেহায়াপনা, হুজ্জোতি করা, বেলেল্লাপনা, মাতলামি করা সম্পূর্ণরূপে হারাম ও কুফরী। অতএব, যারা থার্টি ফাস্ট নাইট পালন করবে তারা কুফরী করবে। কেননা ইংরেজি নববর্ষ, ফসলী সন অর্থাৎ কথিত বাংলা সনের নববর্ষ ও আরবী নববর্ষ বা নওরোজ ইত্যাদি সবই ইহুদী-নাছারা, মজুসী-মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা। যা পালন করা থেকে বিরত থাকা সকল মুসলমানের জন্য ফরয-ওয়াজিব।
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা ছুবহে ছাদিক এবং প্রতি সপ্তাহে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও তাবারুক বিতরণের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে পালন করা।আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নিসবতপ্রাপ্ত প্রতিটি সময়, বার, মাস ব্যাপকভাবে পালনে সার্বিক আনজাম দেয়ার সাথে সাথে এ সম্পর্কিত আলোচনা মুবারক সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা।
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা, মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র ৬ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা পথভ্রষ্ট। যার কারণে তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনারও ক্ষতিসাধনকারী। অর্থাৎ এরা হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার কোশেশ করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ দিবাগত রাতটিই হচ্ছেন- পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ উনার পহেলা জুমুয়াহ শরীফ উনার রাত। অর্থাৎ মহাপবিত্র রগায়িব শরীফ উনার মহাসম্মানিত রাত। সুবহানাল্লাহ! যা বার হিসেবে আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীম শরীফ উনার মহাসম্মানিত রাত মুবারক। সুবহানাল্লাহ! যা নিশ্চিতভাবে দোয়া কবুলের রাত।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩রা রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আ’শার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার এবং হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আল খমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা।
২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীম দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাথে সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২৯শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রাইহানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আ’শির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আগামীকাল দিবাগত সন্ধ্যায় পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে। যদি চাঁদ দেখা যায় তবে আগামীকাল দিবাগত রাতটিই হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার পহেলা রাত অর্থাৎ মহাপবিত্র দুয়া কবুলের খাছ রাত। সুবহানাল্লাহ! আর ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত বা জুমুয়ার রাতটি হবে বার হিসেবে মহাপবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ শরঈ তারতীব অনুযায়ী তালাশ করা এবং উক্ত মহাপবিত্র রাতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা ইস্তেগফার ও দুয়া করা, আর পরের দিন রোযা রাখা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












